Saturday, August 19, 2017

বাসর রাতে রক্তক্ষরণ সম্পর্কে ভুল ও সঠিক ধারনা


#প্রশ্নঃ
আমার ধারণা মতে, মেয়ে যদি ভার্জিন বা কুমারী হয় তাহলে বাসর রাতে প্রথম সেক্স করার সময় রক্তক্ষরণ হয় ও চিৎকার করে। আর যদি রক্তক্ষরণ না হয় তাহলে বিয়ের পূর্বে সেক্স করেছেন বলে ধরা হয়। এটা কতটুকু সত্য???
#উত্তরঃ
:
সব সময় প্রথম মিলনে রক্ত বের হয় না। নারীর যৌনাঙ্গে সতীচ্ছেদ নামের পর্দা ৯/১০ বছর বয়সে সাঁতার কাটা কিংবা খেলাধুলা করার সময় আপনা থেকেই ফেটে যেতে পারে। তাই রক্ত বের হবার সাথে একজন নারীর সতীত্ব জড়িত নয়।
আবার অনেকে মনে করেন প্রথমদিন স্ত্রী মিলনকালে কান্নাকাটি-চিল্লা-পাল্লা না করার মানেই হলো সে অভ্যস্থ ছিল (অর্থাৎ আগে অন্যের সাথে শাররীক সম্পর্ক ছিলো ইত্যাদি ইত্যাদি..)
বিধাতা নারীর যৌনাঙ্গকে এমনভাবে সৃষ্টি করেছেন "যেন এটি যেকোন আকারের লিঙ্গকে গ্রহন করতে পারে" একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারী মোটা/চিকন/লম্বা/খাটো সব লিঙ্গের চাপ সইতে পারেন। যদি মিলনের পুর্বে নারী ঠিক মত উত্তেজিত হয় তাহলে যোনীতে যে পিচ্ছিল রস নিঃসরন হয় তা মুলতঃ ব্যথামুক্ত মিলনের জন্যই হয়ে থাকে। যেখানে বিধাতা নারীকে ব্যথামুক্ত মিলনের জন্য এমন সৃষ্টি রহস্য জুড়ে দিয়েছেন সেখানে আপনি কেন চাইবেন যে মানুষটি সম্পুর্ন জীবন কাটানোর জন্য আপনার ঘরে এসেছে - তার শুরুটা হউক কষ্টকর অভিজ্ঞতা দিয়ে?
অনেক নারীই মিলনে ব্যথা অনুভব করেন। এমন কি বিয়ের ১০/১৫ বছর পরও। তবে সবাই চিৎকার চেচামেচী করেন না। নিরব থাকার মানে এটা নয় যে নারী আগে থেকে যৌনকাজে অভ্যস্থ। তবে অনেক নারী চালাকি করে প্রথমদিকে এমন ভাব
করেন যেন তিনি সইতে পারছেন না! অতএব ব্যথা পাওয়া না পাওয়ায় নারীর সতীত্ব প্রমান হয় না।
আরো মজার ব্যপার হলো নারীর যোনী ৪৫ ডিগ্রি কৌনিক অবস্থায় থাকে এবং উত্তেজিত অবস্থায় পুরুষের লিঙ্গও ৪৫ ডিগ্রিতে উর্দ্ধমুখী উত্থান হয়। ফলে অনায়াসে মিলন কাজ সম্পর্ন করা যায়। এ নিখুত সৃষ্টি রহস্য বিধাতাই আমাদের শরীরে রেখেছেন।
সবচেয়ে জরুরী যে বিষয়ঃ স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে দুই জিনিস থাকলে সংসার টিকবে না - টিকলেও অশান্তির বাসা হবে।
১. অহংকার (যদি বউ মনে করে আমি তার চেয়ে বেশি যোগ্য - কিংবা স্বামী মনে করে সে আমার তুলনায় নিন্ম।
২. অবিশ্বাস আর ভালবাসা একত্রে বসত করে না। আমাদের দেশে অনেক মেয়ে বিয়ের সময় মুখে কবুলও বলে না। আর কাগজে রেজিষ্ট্রি সমাজকে দেখানোর জন্য। বিয়ে মুলত হয় মন আর মনের। যে পুরুষ বিয়ের দিনেই বউকে সামান্য ভুল ধারনার কারনে অবিশ্বাস করতে শুরু করে তার ভবিষ্যত কতটা অসুখের তা কল্পনা করতে গা শিউরে উঠছে! ভাই যাকে নিয়ে আমার সারা জীবন পথ চলতে হবে অজ্ঞতা বশত তাকে যদি সন্দেহ করা শুরু করি তবে বিয়ে করার কি দরকার ছিল?
সবকথার শেষ কথা "বিশ্বাস করতে এবং বিশ্বাস রাখতে
শিখুন - সুখি থাকবেন"
মেয়েরা - দয়া করে মাত্র ১০/১৫ মিনিটের শাররীক আনন্দের জন্য সারাজীবনের জন্য কলঙ্কিত হবেন না। বিয়ের আগ পর্যন্ত ধৈর্য্য ধরুন। হ্যাঁ হয়তো একটি ছেলে ধরতে পারবে না আপনি সতী নাকি অসতী! কিন্তু বুকে হাত রেখে বলতে পারেন, আপনি অনুশোচনায় নিজেকে ক্ষমা করতে পারবেন?

অসাধারন কিছু টিপস যা সবসময় আপনার উপকারে আসবে :-


-
১। চুলকানি জাতীয় চর্মরোগে নিমপাতা ও কাঁচা হলুদ বেটে গোসলের আধা ঘন্টা পূর্বে লাগালে ভাল হবে।
২। রক্ত আমাশয়ে ডুমুর গাছের শিকড়ের রস দিনে দু'বার খান।
৩। দাঁতের গোড়ায় ব্যথা হলে আক্রান্ত স্থানে সামান্য হলুদ লাগিয়ে দিন।
৪। দাঁতের মাড়িতে ক্ষত হলে বা দাঁত থেকে রক্ত পড়লে জামের বিচি গুড়ো করে দাঁত মাজলে উপকার পাবেন।
৫। ফোঁড়া হলে তা অনেক সময় না পেকে শক্ত দলার মত হয়ে যায়। কলমি শাকের কচি ডগা ও শিকড় একসঙ্গে বেটে ফোঁড়ার ওপর প্রলেপ দিয়ে দীর্ঘক্ষণ রেখে দিন। এতে ফোঁড়া পেকে যাবে।
৬। মচকে গিয়ে ব্যথা পেলে চালতা গাছের পাতা ও মূলের ছাল সমপরিমাণ একসঙ্গে বেটে হালকা গরম করে ব্যথার জায়গায় লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
৭। ঠোঁটের দু'পাশে এবং মুখের ভেতরে অনেক সময় ঘায়ের মত হয়। গাব ফলের রসের সঙ্গে অল্প পানি মিশিয়ে কয়েকদিন মুখ ধুলে ঘা সেরে যায়।
৮। ডালসহ পুদিনা পাতা ৭/৮ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে সেই পানি ছেঁকে খেলে পেট ফাঁপা ভাল হয়।
৯। অনেকের গায়ে ঘামের দুর্গন্ধ হয়। বেল পাতার রস পানির সঙ্গে মিশিয়ে গা মুছলে তা কমে।
১০। মাথা ব্যথা হলে কালোজিরা একটা পুটলির মধ্যে বেঁধে শুকতে থাকুন; ব্যথা সেরে যাবে।
১১। কাশি হলে দুই টুকরো দারুচিনি, একটি এলাচি, ২টি তেজপাতা, ২টি লবঙ্গ ও সামান্য চিনি পানিতে ফুটিয়ে ছেঁকে নিন; হালকা গরম অবস্থায় এই পানি খেলে কাশি ভাল হবে।
১২। দাঁতের ব্যথায় পেয়ারা পাতা চিবালে ব্যথা উপশম হয়।
১৩। দই খুব ভাল এন্টাসিড হিসেবে কাজ করে৷ এসিডিটির সমস্যা শুরু হওয়া মাত্র তা কয়েক চামচ খেয়ে নিন।
১৪। গলায় মাছের কাঁটা আটকে গেলে অর্ধেকটা লেবু নিয়ে রস চুষে খেয়ে ফেলুন; কাঁটা নরম হয়ে নেমে যাবে।
১৫। ছুরি/দা/বটিতে হাত কেটে গেলে এক টুকরা সাদা কাগজ কাটা জায়গায় লাগান। রক্ত বন্ধ হবে।
১৬। শ্বাসকষ্ট কমাতে বাসক গাছের পাতা ও ছাল একসঙ্গে সেদ্ধ করে বেটে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।
১৭। জিভে বা মুখে সাদা ঘা হলে পানির সঙ্গে কর্পূর গুলে দিনে ২ বার মুখ ধুয়ে নিন।
১৮। ঘুম ভাল হওয়ার জন্য ডালিমের রসের সঙ্গে ঘৃতকুমারীর শাঁস মিশিয়ে খেতে পারেন।

বিভিন্ন রোগের খুব সহজ সমাধান,যেই সমাধান কল্পনাও করা যায় না


১. ভুলঃ কোমর ব্যথা মানে কিডনি রোগ!
নির্ভুলঃ কিডনি রোগে প্রস্রাব কমে যায়, খাওয়ার রুচি কমে যায়, বমি বমি লাগে, মুখ ফুলে যায়!
২. ভুলঃ ঘন ঘন প্রস্রাব মানেই ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগ!!
নির্ভুলঃ ডায়াবেটিস হলে প্রথম অনুভূতি হল- এতো খেলাম, তবুও কেন শক্তি পাইনা, এছাড়া ওজন কমে যায়, মুখে দুর্গন্ধ হয়, ঘা শুকাতে চায়না!
৩. ভুলঃ ঘাড়ে ব্যথা মানেই প্রেসার!
নির্ভুলঃ প্রেসার বাড়লে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোন উপসর্গ পাওয়া যায় না! একটু অস্বস্তিকর অনুভুতি হয় মাত্র।
৪. ভুলঃ বুকের বামে ব্যথা মানে হার্টের রোগ!
নির্ভুলঃ হার্টের রোগে সাধারণত বুকে ব্যথা হয় না। হলেও বামে নয়তো বুকের মাঝখানে ব্যথা হয়... হার্টের সমস্যায় সাধারণত বুকের মাঝখানে চাপ চাপ অনুভূতি হয়, মনে হয় বুকের মাঝখানটা যেন কেউ শক্ত করে ধরে আছে!!
৫. ভুলঃ মিষ্টি খেলেই ডায়াবেটিস হয়।
নির্ভুলঃ ডায়াবেটিস হরমোনাল অসুখ। অগ্ন্যাশয় ঠিকমত কাজ না করলে ডায়াবেটিস হয়। তাই মিষ্টি খাওয়ার সাথে এই রোগ হবার সম্পর্ক নেই। কিন্তু ডায়াবেটিস হয়ে গেলে মিষ্টি খেতে হয় না।
৬. ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে বেশি পানি খেলে পায়ে পানি আসে।
নির্ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে প্রোটিন কম খেয়ে, কার্বোহাইড্রেট বেশি খেলে পায়ে পানি আসে। তাই প্রোটিন বেশি বেশি খেতে হয়।
৭. ভুলঃ এক্সক্লুসিভ ব্রেস্ট ফিডিং করাকালীন বেবির (৬মাসের আগে পানিও খাওয়ানো যায় না একারণে) ডায়রিয়া হলে, মা স্যালাইন খেলেই বেবিরও চাহিদা পূরণ হয়ে যায়।
নির্ভুলঃ মা খেলেই বাচ্চার চাহিদা পূরণ হয় না... বেবিকেও স্যালাইন খাওয়াতে হয়।
৮. ভুলঃ দাঁত তুললে চোখের আর ব্রেইনের ক্ষতি হয়।
নির্ভুলঃ দাঁত তোলার সাথে চোখের আর ব্রেইনের কোনো সম্পর্ক নেই। দাঁত, চোখ, মাথার নার্ভ সাপ্লাই সম্পূর্ণ আলাদা।
৯. ভুলঃ মাস্টারবেশন করলে চোখের জ্যোতি কমে যায়!
নির্ভুলঃ ভিটামিন এ জাতীয় খাবার না খেলে চোখের জ্যোতি কমে যায়।
১০. টক/ ডিম/ দুধ খেলে ঘা দেরীতে শুকায়।
নির্ভুলঃ টক/ ডিমের সাদা অংশ/ দুধ খেলে ঘা তাড়াতাড়ি শুকায়।
১১. ভুলঃ অস্বাভাবিক আচরন, ভাংচুর, পাগলামি মানেই জ্বিন ভুতে ধরা!!!
নির্ভুলঃ এটা বাইপোলার ডিসঅর্ডার, সিজোফ্রেনিয়া, হ্যালুসিনেশন।
১২. ভুলঃ তালু কাটা, এক চোখ, কপালে চোখ, বাঘের মত ডোরাকাটা দাগ নিয়ে জন্ম গ্রহন করা বাচ্চা কিয়ামতের আলামত, আল্লাহর গজব, বাঘের বাচ্চা।
নির্ভুলঃ মানুষের পেট থেকে বাঘের বাচ্চা হয় না আর কিয়ামতের আলামত বা গজব বাচ্চাদের উপর আসে না। এসব জিনগত রোগ বা জন্মগত রোগ।
১৩. ভুলঃ প্রেগন্যান্ট মহিলা আয়রণ, ক্যালসিয়াম এসব খেলে বাচ্চা বড় হয়ে যায়। তাই গাইনী ডাক্তার সিজার করার জন্য এগুলা প্রেসক্রাইব করে....
নির্ভুলঃ প্রেগন্যান্ট মহিলা আয়রণ, ক্যালসিয়াম না খেলে গর্ভস্থ বেবির নিউরাল টিউব ডিফেক্ট হয়।
১৪. ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে সাদাস্রাব হলে ফ্লুইড কমে যায়।
নির্ভুলঃ White discharge এবং Amniotic fluid সম্পূর্ণ আলাদা দুটো ফ্লুইড.. একটার সাথে আর একটার কোনো সম্পর্ক নেই।
১৫. বাচ্চা না হওয়া মানেই বন্ধ্যা নারী।
নির্ভুলঃ বন্ধ্যা, নারী এবং পুরুষ উভয়ই হতে পারে।।

মানলে উপকার আপনারই হবেঃ



১. সকালে সূর্যোদয়ের আগে ঘুম থেকে উঠা উচিত। মুখ ধুয়েই এক থেকে দুই গ্লাস পানি খাওয়া ভাল। এতে সহজে কোন পেটের রোগ হয় না।

২. পানি খাবার পর কিছুক্ষন খোলা জায়গায় হাটা উচিত। সকালের বিশুদ্ধ বাতাস শরীরের
জন্য বিশেষ উপকারী।

৩. খালি পেটে চা বা কফি খাওয়া ঠিক না। খাবার আগে অবশ্যই কিছু খাওয়া প্রয়োজন।

৪. খাবার যতদূর সম্ভব নিয়মিত খাওয়া উচিত। খিদে না পেলে কখনই খাওয়া উচিত নয়, আবার খুব বেশী বা খুব কম খাওয়াও উচিত নয়।

৫. সপ্তাহে বা ১৫ দিনে একদিন উপবাস করলে পাকস্থলির কর্মক্ষমতা ঠিক থাকে। আমাবশ্যা বা পূর্ণিমাতে উপবাস করলে স্বাস্থ্য ভাল থাকে।

৬. খাবার সময় বেশি পানি খাওয়া ঠিক না। খাবার শেষ করার অন্তত ১ ঘন্টা পরে পানি
খাওয়া উচিত তবে দিনে যত বেশি পানি পান করা যায় ততই ভাল। বেশি পানি পান করলে কোন ক্ষতি নেই।

৭. তাড়াতাড়ি বা অন্যমনস্ক হয়ে খাবার খাওয়া ঠিক না।খাবার সময় কথা বলা ঠিক না।

৮. খাবার ভালমত চিবিয়ে খাওয়া উচিত। খাবার যত চিবিয়ে খাওয়া যায় তত তাড়াতাড়ি হজম হয়।

৯. দুপুরে খাবার সময় ১২ টা এবং রাতে খাবার সময় ৯ টার আগে হওয়া উচিত। কেননা বেশি রাতে খেলে খাবার ঠিকমত হজম হয় না, তাই রাতে হালকা খাওয়া উচিত। অধিক রাতে দুধ ছাড়া কিছু খাওয়া ঠিক না।

১০. রাতে খাওয়ার অনন্ত আধ ঘন্টা থেকে এক ঘন্টা পরে ঘুমাতে যওয়া উচিত।

১১. অতিরিক্ত পরিশ্রমের পর বিশ্রাম না নিয়ে খাওয়া ঠিক নয়, তেমনি খাবার পর অবশ্যই
কিছুক্ষন বিশ্রাম নেওয়া দরকার।

১২. রোদ থেকে এসে বা অতিরিক্ত পরিশ্রমের পর সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা পানি খাওয়া ঠিক না।

সকালের ৪ টি ভুলে মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে দেহের:যে ক্ষতিগুলো ধীরে ধীরে আপনাকে নিয়ে যাচ্ছে মরণের দিকে



সকালে ঘুম থেকে উঠেই আমরা অভ্যাসবশত কিছু না কিছু কাজ করে থাকি। এ কাজ গুলো আমাদের শরীর ও মনের উপর খারাপ প্রভাব পড়তে থাকে৷ অাসুন জেনে নেই কি সেই কাজগুলো-
১। ঘুম থেকে উঠে বিছানায় অনেকটা সময় বসে থাকা
অনেকে ঘুম ভেঙে তো উঠে পড়েন ঠিকই কিন্তু আলসেমি করে অনেকটা সময় বিছানাতেই পার করে দিয়ে থাকেন। এতে করে আপনার দেহ ভুল সিগন্যাল পেয়ে যায়। অর্থাৎ আপনার নার্ভ সিস্টেম কখন কি করা উচিত তা ঠিক বুঝে উঠতে পারে না। তাই ঘুম থেকে উঠে বিছানায় বসে না থেকে ১ মিনিট থেকে আলতো করে আড়মোড়া ভেঙে উঠে পড়ুন।

২। বিছানায় বসে চা/কফি পান করে নেয়া
অনেকেই বেড টি নিয়ে থাকে, আবার অনেকে বিছানায় বসেই কফি পান করে থাকেন ঘুম তাড়ানোর আশায়। কিন্তু এতে করে ক্ষতি হচ্ছে আপনার হজম শক্তির। সকালে উঠেই অ্যাসিডিক পানীয় পান না করে হালকা কিছু পান করুন। পানি পান করুন। সকালের নাস্তা শেষে তবেই চা/কফি পান করুন।

৩। ঘুম ভাঙার পরপরই ফোন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়া
অনেকেরই অভ্যাস সকালে ঘুম ভেঙে উঠে না বসেই নিজের ফোন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়া। ইমেইল, ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি ঘুরে তবেই অনেকে ক্ষান্ত হন। কিন্তু সকালে উঠেই ফোন ব্যবহারের ফলে এবং নানা সাইট ঘুরে দেখার ফলে আপনার মস্তিস্কের উপর হুট করে চাপ পড়ে যার কারণে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেয়ে যায় সকাল থেকেই। এতে ক্ষতি হয় দেহের ও মনের।

৪। অল্প নাস্তা বা নাস্তা না করে দিন শুরু করা
আলসেমি এবং ইচ্ছে দুটোকে প্রাধান্য নিয়ে অনেকে সকালে নাস্তা না করেই দিন শুরু করে থাকেন। এতে করে ক্ষতি হয় মস্তিষ্ক এবং শরীরের। সারারাত পর মস্তিষ্ক এবং দেহের সব চাইতে বেশি খাদ্যের প্রয়োজন পড়ে সকালে। এই সময়েই যদি দেহে খাদ্য সরবরাহ না হয় তাহলে তার খারাপ প্রভাব পড়তে থাকে শরীর ও মস্তিস্কের উপর।

জেনে নিন গাজরের অবিশ্বাস্য গুণাগুণ


১) গাজর ক্ষুধা বাড়ায় এবং সহজে হজম হয়।
.
২) গাজরে প্রচুর ভিটামিন এ, বি ও সি আছে।
.
৩) গাজর খেলে শরীর নরম ও সুন্দর হয়।
.
৪) গাজর শরীরের শক্তি বাড়ায় এবং ওজন বাড়ে।
.
৫) গাজরে ক্যারোটিন আছে প্রচুর পরিমাণ।
.'
৬) শরীরের পুষ্টি এবং বুদ্ধির বিকাশে গাজর উপকারী।

৭) গাজর খেলে রঙ ফর্সা হয়, মুখের সৌন্দর্য বাড়ে।
কারণ গাজরে আছে রক্ত পরিষ্কার করার গুণ।
.
৮) গাজরে ফসফরাস থাকার জন্য যারা মাথার কাজ করেন তাদের পক্ষে গাজর ও গাজরের শাক খুব উপকারী।
.
৯) গাজর শরীরের জ্বালা ও পেট ফাঁপা দূর করে।

* ৬ টি স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস


জেনে রাখা ভালো

• সর্বদা বাম কানে ফোন রিসিভ করুন।

• ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ঔষধ খাবেন না ।

• বিকেল ৫টার পর ভারী খাবার খাবেন না (বিশেষ করে দুপরের খাবার) ।

• পানি সকালে বেশি পান করুন,
রাতে তুলনামূলক কম ।

• ঔষধ খাওয়ার সাথে সাথেই শুয়ে পড়বেন না।

• ফোনের ব্যাটারি যখন এক দাগ তখন ফোন রিসিভ না করাই ভালো, কারন তখন ফোনের
রেডিয়শন ১০০০ গুন বেশি শক্তিশালী হয় !!