Friday, August 18, 2017

চামড়াসহ মুরগি স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী?


মুরগির গোস্ত অনেকেরই পছন্দ। তবে চামড়াসহ খেতে বললে, দশ হাত দূরে যাওয়ার লোকের সংখ্যাই বেশি। কিন্তু এত ঘৃণা নিয়ে যা ফেলে দিচ্ছেন, তার গুণাগুণ কিন্তু অনেক। জানেন কি?
না জানলে জেনে রাখুন, এ নিয়ে দীর্ঘ সমীক্ষা বলছে শরীরের জন্য উপকারী মুরগির চামড়া। একথা সত্যি যে, মুরগির চমাড়ায় জমে থাকে প্রচুর ফ্যাট। তবে এতে জমে থাকা ফ্যাটের অনেকটাই অসম্পৃক্ত চর্বি, যা শরীরের পক্ষে উপকারী।
হার্ভার্ড স্কুল অফ পাবলিক হেলথের রিপোর্ট অনুযায়ী, চিকেন স্কিন বা চমাড়ায় লুকিয়ে অসম্পৃক্ত চর্বির ভাণ্ডার। কোলেস্টেরল কমানো কিংবা ব্লাড প্রেশার লেভেল স্বাভাবিক রাখার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রয়েছে অসম্পৃক্ত চর্বির। হার্ট সুস্থ রাখতেও উপযোগী অসম্পৃক্ত চর্বি।
মুরগির চামড়ায় থাকে ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড। সঠিক পরিমাণে শরীরে গেলে যা বহু রোগের ওষুধ।
সমীক্ষা রিপোর্টে প্রকাশ, এক আউন্স বা ২৮.২৫ গ্রাম চিকেনের চামাড়য় মাত্র তিন গ্রাম সম্পৃক্ত চর্বি থাকে যা ফ্যাট বাড়ায়, তুলনায় অসম্পৃক্ত চর্বির পরিমাণ প্রায় ৮ গ্রাম, যা দেহের পক্ষে উপকারী।
তবে হ্যাঁ, অবশ্যই মাত্রাতিরিক্ত নয়, চামড়াসহ মুরগি খেলেও তা মেপে খাওয়া জরুরি। চামড়া রান্না করা মুরগি রসনাতৃপ্তিতেও তুলনাহীন। এখন কীভাবে তা রান্না করা হবে, সেই বিষয়েও নজর দেয়া দরকার।
ঝাল-মশলা মাখিয়ে, ডোবা তেলে ভেজে রান্না করা চিকেন থেকে কিন্তু মোটেই কোনো খাদ্যগুণ মিলবে না।

এই ৫টি ভিটামিন সব নারীদের গ্রহণ করা উচিত


আধুনিক নারীদের বাইরের কাজের পাশাপাশি ঘরেও কাজ করতে হয়। ব্যস্ত এই জীবনে এত কাজের ভিড়ে নিজের স্বাস্থ্যের দিকে ঠিকমত খেয়াল রাখতে পারেন না অনেক নারীরাই। আবার স্বাস্থ্যসচেতন নারীরা স্বাস্থ্যকর ডায়েট মেনে চলতে পছন্দ করেন।

তবে কিছু ভিটামিন অব্যশই ডায়েট চার্টে থাকা উচিত। এই ভিটামিনগুলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে নানা শারীরিক সমস্যা সমাধান করে থাকে।

১। ভিটামিন এ

সব বয়সী নারীদের জন্য ভিটামিন এ প্রয়োজনীয়। এটি হাড়, দাঁত মজবুত করে। এর সাথে টিস্যু , ত্বক এবং পেশী মজবুত করে থাকে।

নিয়মিত গ্রহণে ভিটামিন এ দীর্ঘমেয়াদী অসুস্থতার ঝুঁকি কমায়, দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটায়, বয়স বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে ধীর করে। টমেটো, তরমুজ, পেয়ারা, ব্রকলি, পেঁপে, দুধ, কলিজা ইত্যাদি খাবারে প্রচুর ভিটামিন এ রয়েছে।

২। ভিটামিন ডি

ক্যালসিয়াম, ফসফরাস এবং মিনারেল সমৃদ্ধ ভিটামিন ডি সামুদ্রিক মাছ, ফ্যাটি ফিশ, ডিম, দুধ ইত্যাদি খাবারে রয়েছে। এটি পিএমএসের লক্ষণ কমিয়ে দেয়। নিয়মিত সূর্যের আলোর সংস্পর্শে থাকা হাড়ের সমস্যা অস্টিওপরোসিস রোধ করে।

৩। ভিটামিন বি

ভিটামিন বি মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে স্মৃতিশক্তি বাড়িয়ে দেয় এমনটি বলেন Mary Ellen Camire, University of Maine এর পুষ্টিবিদ। বি৬ লোহিত রক্ত কণিকা তৈরি করে। ভিটামিন বি৯ ফলিক এসিড নামে পরিচিত যা হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডিপ্রেশন, ক্যান্সার ও মেমোরি লস প্রতিরোধ করে।

ভিটামিন বি৬ ডিপ্রেশন, হৃদরোগ এবং স্মৃতি হারানোর সমস্যা কমতে সাহায্য করে। মাছ, মাংস, বিনস, সবজি, ওটমিল ফল ইত্যাদি ভিটামিন বি সমৃদ্ধ খাবার। প্রতিদিনকার খাদ্যতালিকায় ভিটামিন বি১২, ভিটামিন বি৯ ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি৭ ইত্যাদি খাবার রাখা প্রয়োজন।

৪। ভিটামিন ই

বয়স বৃদ্ধি রোধ, হার্ট সুস্থ রাখা, ক্যান্সার প্রতিরোধ করে ত্বক এবং চুল সুস্থ রাখতে ভিটামিন ই অপরিহার্য। বাদাম, কর্ লিভার অয়েল, পালং শাক, সানফ্লাওয়ার সিডস ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ই রয়েছে।

৫। ভিটামিন সি

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে ভিটামিন সি বেশ উপকারী। এটি দেহের অভ্যন্তরীণ টিস্যুর উন্নতি করে, বিভিন্ন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। কমলা, আঙ্গুর, জাম্বুরা, স্ট্রবেরি, ব্রকলি ইত্যাদি খাবারে ভিটামিন সি রয়েছে।

সুস্থ থাকার টিপসঃ এক গ্লাস পানি।



১. এক গ্লাস পানি ঘুম থেকে উঠার সাথে
সাথে যদি আপনি পান করেন, তবে শরীরের
সমস্ত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সক্রিয় হয়ে যায়।
-
২. এক গ্লাস পানি যদি আপনি খাবার
খাওয়ার আধা ঘণ্টা আগে পান করেন তবে
এটা খাবার হজমে সাহায্য করবে বেশি।
-
৩. এক গ্লাস পানি গোসলের আগমুহূর্তে
আপনি পান
করলে এটা আপনাকে উচ্চ রক্তচাপ থেকে
বাঁচাতে সাহায্য করবে।
-
৪. এক গ্লাস পানি ঘুমাতে যাওয়ার আগ
মুহূর্তে যদি পান করেন তবে আপনাকে হৃদরোগ
এবং হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচতে সাহায্য
করবে।

সারা বছরের সর্দি–কাশি থেকে মুক্তির উপায়,এখনই চেষ্টা করুন



শীত পেরিয়ে বসন্ত এসেছে। ঋতু পরিবর্তনের এই সময়টা আমাদের স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলে। কিছু রোগের প্রকোপ বাড়ে। বাতাসে ধুলাবালি বেশি থাকে। গাছে গাছে ফুল ফোটে, নতুন পাতা আসে। তাই ফুলের রেণু বাতাসে ভেসে বেড়ায়। এসবের মাধ্যমে অ্যালার্জির প্রকোপ বেড়ে যেতে পারে। বিশেষত শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তিদের শ্বাসতন্ত্রের রোগ এ মৌসুমে বাড়ে। এসবের মধ্যে সাধারণ সর্দি-কাশি খুব বেশি দেখা যায়। তবে এই অসুখ সারাতে প্যারাসিটামলই যথেষ্ট। অ্যালার্জি হলে অ্যান্টিহিস্টামিন দরকার হয়। আদা-লেবু চা, মধু, তুলসী, কুসুম গরম পানি ভালো। গরম পানি দিয়ে গার্গল করলে স্বস্তি পাবেন। তবে কফ বা সর্দি হলুদ বা সবুজাভ হলে অথবা জ্বর সাত দিনের বেশি স্থায়ী হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
এ সময় ঠান্ডা পানীয় পান এবং আইসক্রিম খাওয়া শুরু হয়ে যায়। পাশাপাশি শুষ্কতা ও ধুলাবালুর প্রকোপ বাড়ে। এসবের প্রভাবে টনসিল ও সাইনাসের প্রদাহ হতে পারে। হাঁপানি ও ক্রনিক ব্রংকাইটিসের মতো শ্বাসতন্ত্রের দীর্ঘমেয়াদি রোগের তীব্রতাও বাড়তে পারে। জলবসন্তেরও প্রকোপ বাড়বে এ সময়। এতে জ্বর-সর্দির পাশাপাশি ত্বকে ফোসকার মতো দানা দেখা যাবে। এই অসুখে শিশুরাই বেশি আক্রান্ত হয়। গরমে অনেকেই হয়তো পথেঘাটে শরবত বা আখের রস পান করবেন। এতে কিন্তু ডায়রিয়া, আমাশয়, জন্ডিস, টাইফয়েড হতে পারে। তাই বেরোনোর সময় খাওয়ার পানি সঙ্গে বহন করাই ভালো।
এ সময়ে সুস্থতার জন্য ধুলাবালু এড়ানোর প্রয়োজনে নাক-মুখ ঢেকে রাখার পোশাক বা মাস্ক ব্যবহার করুন। যাঁদের পোলেন বা ফুলের রেণুতে অ্যালার্জি আছে, তাঁরা পার্ক, বাগান থেকে দূরে থাকুন। বিশুদ্ধ পানি পান করুন প্রচুর পরিমাণে। প্রতিদিন টাটকা শাকসবজি ও ফলমূল খান, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়বে।

যে খাবারগুলো পুনরায় গরম করলে স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ে


এমন কিছু খাবার আছে যা নিত্যই খাওয়া হয়। যেমন-ভাত, আলু, মুরগির মাংস, পালং শাক,চা, ডিমি ও খাবার তেল। এই খাবারগুলো পুনরায় গরম করে খেলে স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
#ভাত
ভাত রান্না করার সময় তাতে বেসিলস সিরিয়স ব্যাক্টেরিয়া তৈরি হয়। রান্না করা ভাত ফের গরম করলে এই ব্যাক্টেরিয়া সংখ্যায় দ্বিগুণ হয়ে গিয়ে ডায়েরিয়া পর্যন্ত হতে পারে।
#আলু
আলু রান্না বা সেদ্ধ করার পরে ঠাণ্ডা হওয়ার সময় তাতে বটুলিজম নামে একটি ব্যাক্টেরিয়া তৈরি হয়। ফের তা গরম করলে এই ব্যাক্টেরিয়ার সংখ্যাগুলি বেড়ে গিয়ে ফুড পয়জনিং পর্যন্ত হতে পারে।
#খাবার_তেল
তেল ফের গরম করে রান্নায় ব্যবহার করলে ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।
#মুরগির_মাংস
মুরগির মাংস বার বার গরম করে খাওয়া উচিত নয়। কারণ মুরগির মাংসে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। রান্নার পরে ফের তা গরম করলে প্রোটিনের কম্পোজিশন বদলে গিয়ে তা থেকে বদহজম হতে পারে।
#পালং_শাক
পালং শাকে অতিরিক্ত পরিমাণে নাইট্রেটস থাকে। রান্না করা পালং শাক ফের গরম করে খেলে শরীরের ক্ষতিকারক টক্সিন বেশি মাত্রায় ঢুকতে পারে।
#ডিম
ডিমের মধ্যেও বেশি পরিমাণে প্রোটিন এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্টস থাকে। রান্নার পরে আবার তা গরম করলে ডিম থেকে টক্সিন তৈরি হবে যা থেকে বদহজমের আশঙ্কা তৈরি হয়।
#চা
চায়ের মধ্যে ট্যানিক অ্যাসিড থাকে। তৈরি করা চা ফের গরম করে পান করলে লিভারের ক্ষতি হতে পারে।

প্রাত্যহিক জীবনের অতি প্রয়োজনীয় কিছু স্বাস্থ্য টিপস.....


১. কাঁচা দুধে তুলা ভিজিয়ে ঠোটে ঘষুন, কালা দাগতো উঠবেই প্রয়োজনীয় কিছু স্বাস্থ্য টিপস.....  সাথে ঠোটে গোলাপী ভাব আসবে৷
২. কনুইয়ের কালো দাগ দূর করতে লেবুর খোসায় চিনি দিয়ে ভালো করে ঘষুন৷ চলে যাবে৷
৩. ব্রনের উপর রসুনের কোঁয়া ঘষে নিন, তাড়াতাড়ি মিলিয়ে গ্যারান্টি৷
৪. পেডিকিউর মেনিকিউর আপনার কাছে ঝামেলা লাগে? আরে আমি আছি না ? আজ থেকে যখনই আপেল খাবেন তখনই আপেলের
খোসাটা হাত পায়ে ঢলে নিন৷ পা ফর্সা ও পরিস্কার হবে৷
৫. পায়ের গোড়ালী ফাটলে, পেয়াজ বেটে প্রলেপ দিন। ক্রীম কিংবা স্ক্রাব এর ঝামেলায় যেতে হবেনা৷
৬. প্রতিদিন টুথপেষ্ট দিয়ে দাত মাজেন কুলি করেন তবুও মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয় ? ব্যাপার না, নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পেতে টানা দুইমাস
নিয়মিত দুই কোঁয়া করে কমলালেবু খান৷

কথায় কথায় অ্যান্টাসিড খাচ্ছেন? বিপদ ডেকে আনছেন


যা খাচ্ছেন তাতেই অম্বল? নিজেই করছেন ডাক্তারি? কথায় কথায় খাচ্ছেন অ্যান্টাসিড? নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনছেন। দফারফা হচ্ছে কিডনির। ওত পেতে রয়েছে আরও বড় অসুখ।

ফাস্ট লাইফ। দিনভর ব্যস্ততা। কাজের গুঁতোয় লাইফস্টাইলে বদল। বেশিরভাগ সময় খালি পেট। তার ওপর ফাস্টফুডে প্রেম। ব্যস। শরীরের কলকব্জার দফারফা। যা খাচ্ছেন, তাতেই অম্বল। জল খেলেও পেট ভুটভাট। চোঁয়া ঢেকুর। গলা-বুক জ্বালা। বুকে ব্যথা। হাতের কাছে মজুত অ্যান্টাসিড। নিজেই করছেন ডাক্তারি। জানেন কি কী বিপদ ডেকে আনছেন?

অতিরিক্ত অ্যান্টাসিড সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলছে কিডনির। আর কিডনি দফারফা মানে হাট করে খুলে যাচ্ছে আরও বড় অসুখের দরজা। এমটাই বলছেন চিকিত্সকেরা। অ্যান্টাসিড কীভাবে ক্ষতি করছে কিডনির? কী রয়েছে অ্যান্টাসিডে? শুধু কিডনিই নয়, অ্যান্টাসিডে ক্ষতি গোটা শরীরের। চিকিত্সকদের দাবি,

অ্যান্টাসিডে রয়েছে ক্যালসিয়াম কার্বোনেট। যা কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়িয়ে দেয়। শরীরে মাত্রাতিরিক্ত ক্যালসিয়াম কার্বোনেট অম্বল কমানোর চেয়ে বাড়িয়ে দেয়।

অ্যান্টাসিডের অ্যালুমিনিয়াম হাউড্রক্সাইডও কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়িয়ে দেয়। কিডনির সমস্যা থাকলে তো বিপদ সাঙ্ঘাতিক। রক্তে ফসফেটের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। শরীর নিস্তেজ হয়ে পড়ে। এমনকী ডেকে আনতে পারে অ্যালঝাইমার্স রোগ।

ম্যাগনেশিয়াম হাইড্রক্সাইড ও ম্যাগনেশিয়াম অক্সাইডের কারণে ডায়েরিয়া প্রকট হয়। কিডনির সমস্যা থাকলে তো মারাত্মক বিপদ।

অ্যান্টাসিডে থাকে সোডিয়াম বাইকার্বোনেট। রক্তে নুনের প্রকৃতিটাই বদলে দেয়। অ্যান্টাসিডের বিসমুঠ নুন এন্সিফ্যালোপ্যাথি ঘটাতে পারে। মস্তিষ্কের মারাত্মক রোগ। যার অন্য নাম ডিমেনশিয়া।

অতিরিক্ত অ্যান্টাসিড মিল্ক অ্যালকালি সিনড্রোম ঘটায়। অর্থাত্ রক্তে অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম পৌছনো। যা কিডনি ফেলিওরের জন্য যথেষ্ট।
শুধু তাই নয়, দিনের পর দিন অ্যান্টাসিড ব্যবহারে ঘটতে পারে হার্ট অ্যাটাক। দীর্ঘস্থায়ী মাথার যন্ত্রণা এবং হাড়ের রোগ হতে পারে। পেশির ক্ষতি করে। আলসার এবং পাকস্থলীর ক্যানসারের সম্ভাবনাও বেড়ে যায়।

তাই অম্বল হলেই যথেচ্ছ অ্যান্টাসিড নয়। গোড়া থেকে নির্মূল করতে হবে গ্যাস-অম্বলের সমস্যা। বাড়াবাড়ি হলে নিতেই হবে চিকিত্সকের পরামর্শ। না হলে কিডনি গোল্লায়।

ঠোঁট ভালো রাখতে ও ঠোঁটের পরিচর্যায় করনীয়



দেহের সংবেদনশীল ত্বকের মধ্যে ঠোঁট একটি। ঠোঁটের ত্বকের গঠন-প্রকৃতিও ত্বকের অন্যান্য অংশের থেকে আলাদা। তাই ঠোঁট সুন্দর ও ভালো রাখতে কিছু বাড়তি সচেতনতা জরুরি।

সৌন্দর্য বিকাশে ঠোঁটের ভূমিকা অনেক। খাওয়া, কথা বলা ও পারিপার্শ্বিক আকর্ষণ বিনিময়ের সময় ঠোঁট ব্যবহৃত হয় বলে এর গুরুত্ব আরো বেশি। ঠোঁটের সামান্য সমস্যাও অবহেলা করা উচিত নয়।

বিভিন্ন সমস্যা থেকে ঠোঁটকে মুক্ত রাখতে এবং ঠোঁটের পরিচর্যার জন্য কয়েকটি পরামর্শ দেওয়া হলো :

ঠোঁট ভালো রাখতে তীব্র রোদে বেশি ঘোরাঘুরি করা যাবে না। প্রয়োজনে রোদে কাজ করার সময় ছাতা, ক্যাপ ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে।

আবহাওয়া শুষ্ক হলে ভ্যাসলিন, গ্লিসারিন ঠোঁটে ব্যবহার করতে হবে। এতে ঠোঁটের শুষ্কতা, রুক্ষতা এবং ফেটে যাওয়া দূর হয়ে ঠোঁট নরম ও মোলায়েম হবে।

সিগারেট, পান, সুপারি, গুল, জর্দা ইত্যাদি যতদূর সম্ভব পরিহার করতে হবে।
দাঁত দিয়ে ঠোঁট কামড়ানো, নখ দিয়ে ঠোঁটের চামড়া টানা, জিহ্বা দিয়ে ঠোঁট চোষা—এ ধরনের অভ্যাস থাকলে সেগুলো অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।

যেকোনো খাবার বা পানীয় অতিরিক্ত গরম অবস্থায় কখনো খাওয়া উচিত নয়, গ্রহণযোগ্য মাত্রায় ঠান্ডা করে খাওয়া উচিত।

ঠোঁটে অস্বাভাবিক কোনো পরিবর্তন হলে একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে। যেমন : ফুলে যাওয়া, ব্যথা, চুলকানি বা জ্বালাপোড়া ইত্যাদি।

সামনের দিকে ধারালো বা আঁকাবাঁকা, আসল বা কৃত্রিম দাঁত থাকলে তা একজন ডেন্টাল সার্জনকে দিয়ে ঠিক করে নিতে হবে।

ঠোঁটের পাতলা সংবেদনশীল ত্বককে সব সময় আঘাত থেকে মুক্ত রাখতে হবে। এগুলো করলে ঠোঁট ভালো রাখা সম্ভব।

স্ট্রোক হলে বাসায় প্রাথমিকভাবে যা করবেন



স্ট্রোক বা পক্ষাঘাতগ্রস্ত রোগীদের যদি সময়মতো হাসপাতালে না নিয়ে যাওয়া হয় তবে তাদের মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। কিন্তু যদি বাড়িতে এমন রোগী থাকে সেক্ষেত্রে কিছু ঘরোয়া টোটকা মনে রাখা উপকারী হতে পারে। যদি ঠিকমতো তা প্রয়োগ করতে পারেন তবে রোগীর প্রাণহানির আশঙ্কা অনেকাংশে কমানো যেতে পারে।
এই পদ্ধতি চীনের আকুপাংচার চিকিৎসা পদ্ধতি অনুযায়ী করা হয়ে থাকে। চীনের অধ্যাপকদের মতে, এই পদ্ধতি অনুসরণ করে বহু মানুষের প্রাণ বাঁচানো সম্ভব হয়েছে। প্রায় প্রতি ক্ষেত্রে রোগী হয় প্রাণে বেঁচেছেন না হয় চিকিৎসার জন্য অতিরিক্ত সময় পেয়েছেন। দেখে নিন ঘরে কীভাবে এই রোগের মোকাবেলা করা হয়।
যদি মনে হয়, রোগী পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হচ্ছেন বা হতে পারেন তাহলে তৎক্ষণাৎ ইনজেকশনের সুচ বা সাধারণ সেলাই করার সুচ নিয়ে তার সামনের দিকটি আগুনে পুড়িয়ে নিন। এতে সুচ জীবাণুমুক্ত হবে। এরপর সেটি নিয়ে হাতের ১০টি আঙুলের ডগার নরম অংশে সামান্য এমনভাবে ফুটিয় দিন যেন সেখানে রক্তপাত হয়। এর জন্য আলাদা করে কোনো ডাক্তারি জ্ঞান থাকা আবশ্যক নয়। মিনিটখানেক অপেক্ষা করে দেখুন রোগী ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছেন কি না।
যদি এরপরেও দেখেন তার মুখ বেঁকে যাচ্ছে তা হলে তার দুই কানে ভালোভাবে ম্যাসাজ করুন। এমনভাবে করুন যাতে কান লাল হয়ে যায়। এর অর্থ, কানে রক্ত পৌঁছাচ্ছে। এবার কানের নরম অংশে সুচ দিয়ে সামান্য ক্ষত করুন যাতে দুই কান থেকে দু’এক ফোঁটা রক্ত ক্ষরণ হয়। এর ফলে রোগী সামান্য আরাম পাবেন। একটু স্বাভাবিক হলেই তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।
মনে রাখবেন, এই পদ্ধতি শুধু দুর্ঘটনা এড়ানোর উপায়, যাতে রোগীর চিকিৎসার জন্য অতিরিক্ত সময় পাওয়া যায়।

দাঁতকে ঝকঝকে সাদা করার কিছু ঘরোয়া উপায়



মানুষের গুরুত্বপূর্ন অঙ্গ গুলির মধ্যে ঝকঝকে সাদা দাঁত অন্যতম। আর সুন্দর দাঁত মানেই আত্মবিশ্বাস। সামান্য একটু মুক্তা ঝরা হাসিতে যেমন কারও মন কেড়ে নেয়া নিমিষে, তেমনি হলদে দাঁতের হাসি বিরূপ ধারণা তৈরি করে এক মূহূর্তেই। তাই একটু আলাদা করেই যেন নিতে হয় দাঁতের যত্ন।

তবে ঝকঝকে সাদা দাঁত পেতে হলে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে–এই ধারণাটা ঠিক নয়। ঘরোয়া কিছু উপাদান ব্যবহার করে আপনি নিজেই আপনার দাঁতকে করতে পারেন মুক্তার মত সুন্দর আর উজ্জ্বল। তাই এখনই জেনে নিন দাঁতকে ঝকঝকে সাদা করার কিছু ঘরোয়া উপায়।

১. লেবুর ব্যবহার : প্রতিদিন দুই বেলা দাঁত ব্রাশ করার পর পরিষ্কার দাতেঁ এক টুকরো লেবু নিয়ে ঘষতে থাকুন । এভাবে ৫/৬ মিনিট ধরে ঘষতে থাকলে ৭ দিনের মধ্যে উত্তম রেজাল্ট পাবেন। এতে শুধু আপনার দাঁত পরিষ্কার হবে তা নয় বরং দাতেঁর রংও ফিরবে ।

২. লবনের ব্যবহার: আপনি প্রতি রাতে যখন দাঁত ব্রাশ করেন। এরপর লেবুর ব্যবহার করতে হবে। লেবুর ব্যবহার শেষ করে হাতে লবন নিন। লবন আঙ্গুলের মাথায় নিয়ে ৫/৭ মিনিট ঘষুন তারপর কুলি করে ফেলুন। এভাবে এটিও ৭ দিন নিয়মিত করেন। এতে দাঁতের গোড়া হবে শক্ত ও মজবুদ। এখন অনেক টুথপেস্টেও লবনের ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়।

৩. কলার খোসার ব্যবহার : কলা খাওয়ার পর খোসাটি না ফেলে সেটি একাকী দাতেঁ ঘষতে থাকুন। প্রতিদিন এভাবে দুটি কলা খান এবং খোসাটি ঘসুন ৫ মিনিট ধরে । ৭ দিন হওয়ার আগেই এর ফলাফল পাবেন। ঝকঝকে সাদা দাঁত। এছাড়া কলার খোসা দিয়ে আপনার রুপ চর্চাও করতে পারেন।

৪. বেকিং সোডা : বেকিং সোডার সাথে সামান্য পানি মিশিয়ে দাঁতে লাগিয়ে ১ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর ব্রাশ দিয়ে দাঁত ভালো করে পরিষ্কার করে নিন।

৫. কমলার খোসা কিংবা কলার খোসা : কমলা এবং কলার খোসায় আছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাসিয়াম যা দাঁত সাদা করতে সহায়তা করে। এই ফলগুলো খেয়ে খোসা ফেলে না দিয়ে দাঁতে ঘষে নিন। তাই সপ্তাহে অন্তত দুইবার এই পদ্ধতি ব্যবহার করুন। ব্যবহারের কিছুক্ষণ পর দাঁত ব্রাশ করে ফেলুন।

৬. আপেল, গাজর এবং দুধ : ঝকঝকে সাদা দাঁত পেতে হলে খাবার তালিকায় নিয়মিত গাজর, আপেল এবং দুধ রাখতে হবে। এই খাবারগুলো দাঁতের এনামেলকে ঠিক রাখে।

৭. অ্যাপেল সিডার ভিনেগার : আঙ্গুলের ডগায় অ্যাপেল সিডার ভিনেগার লাগিয়ে কিছুক্ষণ দাঁতে ঘষে নিন। এভাবে প্রতিদিন ব্যবহারে দাঁতের হলদে ভাব কমে যাবে।

৮. সঠিক নিয়মে ব্রাশ করা : আমরা বেশির ভাগ মানুষই সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করি না। চিকিৎসকদের মতে, দিনে অন্তত দুইবার দুই মিনিট সময় নিয়ে দাঁত ব্রাশ করা উচিত। দাঁত ব্রাশের সময়ে অবশ্যই নরম ব্রাশ ব্যবহার করা উচিত। শক্ত ব্রাশ ব্যবহার করলে মাড়ি এবং দাঁতের এনামেলের ক্ষতি হয়। এছাড়াও নিয়মিত ফ্লসিং করতে হবে।

ফরমালিনের আধিপত্য এবং আমাদের করণীয়



ফরমালডিহাইড একধরণের রাসায়নিক যৌগ। এই উপাদানটি পানিতে মেশালে যে মিশ্রণটি তৈরি হয় সেটাকেই ফরমালিন বলা হয়ে থাকে। ফরমালিন বর্তমানে আমাদের দেশে একটি আতঙ্কের নাম। আর তার কারণ হলো কমবেশি সকল প্রকারের খাবারেই ফরমালিনের উপস্থিতি পাওয়া যায়। বিশেষ করে কাঁচা মাছ এবং কিছু ফলের মধ্যে এই ফরমালিনের পরিমাণটা মাত্রাতিরিক্ত বেশি থাকে।
যে কারণে ফরমালিন ব্যবহার করা হয়

ফরমালিন মূলত খাবারের পচনরোধ করার জন্য ব্যবহার করা হয়। ফরমালিন ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাককে মেরে ফেলে এবং নতুন করে ব্যাকটেরিয়ার জন্ম রোধ করে। আর তাই তাজা ফল, শাকসবজি, মাছ-মাংস বেশি সময় পর্যন্ত সতেজ রাখার জন্য এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীরা খাবার ক্ষতিকর এই উপাদানটি ব্যবহার করে।

স্বাস্থ্যে ফরমালিনের ক্ষতিকর প্রভাব

ফরমালিন মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর একটি উপাদান। ফরমালিনের ক্ষতিকর রাসায়নিক উপাদান কিডনি, হার্ট, লিভার সবকিছুই নষ্ট করে ফেলে ধীরে ধীরে। বিশেষ করে ছোট শিশুদের শরীরে খুব দ্রুত ফরমালিনের প্রভাব পরে। ফরমালিনযুক্ত খাবার নিয়মিত গ্রহণে ফুসফুস কিংবা লিভারের ক্যান্সারের ঝুঁকিও বেড়ে যায়। সেই সঙ্গে ফরমালিন চোখের রেটিনাকে ক্ষতিগ্রস্ত করে থাকে। আর ফরমালিনের সবচাইতে মারাত্মক প্রভাব পড়ে গর্ভবতী মায়েদের উপর। ফরমালিনযুক্ত খাবার গর্ভের সন্তানকে বিকলাঙ্গ করে দিতে পারে। অনেক সময়ে গর্ভের সন্তানের অকাল মৃত্যুর কারণ হিসেবেও ফরমালিনকেই দায়ী করা হয়ে থাকে।

তাহলে কী করণীয়?

ফরমালিনের আধিপত্য থেকে মুক্ত থাকতে চাইলে তিনটি কাজ করা যেতে পারে। জেনে নিন সেগুলো সম্পর্কে।

- ফরমালিনযুক্ত ফল, শাক-সবজি বাজার থেকে নিয়ে আসার পর ৩০ মিনিট ভিনেগার মেশানো হালকা গরম পানিতে সেগুলো ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ভালো করে ধুয়ে ব্যবহার করুন। আর মাছ মাংসে ফরমালিন থাকলে সেগুলো ভিনেগার কিংবা লবন মেশানো পানিতে ১ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ভালো করে পানি দিয়ে ধুয়ে ব্যবহার করুন। এতে ফরমালিনের আধিক্য অনেকটাই কমে যাবে।

- আজকাল বেশ কিছু অনলাইন শপ কিংবা কিছু নির্দিষ্ট দোকানে প্রাকৃতিক বিষমুক্ত শাক-সবজি, ফল এবং মাছ -মাংস পাওয়া যায়। নির্ভেজাল এই পণ্যগুলো নিজের প্রতিদিনের খাবার তালিকায় রেখে পরিবারের সবাইকে বিষমুক্ত খাবার পরিবেশন করতে পারেন।

-নিজের উঠানে বা বাড়ির ছাদে নিত্য প্রয়োজনীয় শাক-সবজি-ফল চাষ, কিংবা মুরগি,কবুতর, কোয়েল পাখি ইত্যাদি লালন-পালন করতে পারেন। পুকুর না থাকলেও ছাদে বা বাড়ির উঠানে ছোট পরিসরে মাছ চাষ করতে পারেন ট্যাঙ্ক বানিয়ে। এভাবে নিজের পরিবারকে বিষমুক্ত খাবার খাওয়ানোর পাশাপাশি আপনার সময়টাও বেশ সুন্দর কাটবে। সেই সঙ্গে সবাই আপনার সৌখিনতারও প্রশংসা করবে।

প্রসাবে জ্বালা পোড়ার কারন ও প্রতিকার


অনেকের প্রসাব এসময় হলুদ হয়
মানে শরিরে পানি কমে গেছে আর শরির
থেকে লবন ও পানি বের হয়ে গেছে তাই তখন
খাবার স্যালাইন খাবেন। অনেকের গরমে চোখ
জালা পোড়া করে,তখন চোখে ঠান্ডা পানির
ঝাপ্টা দিলে ঠিক হয়ে জাবে। পরিচ্ছন্নতার
জন্য প্রতিদিন ২ বার গোসল করা ভাল।

ইসলামের দৃষ্টিতে হস্তমৈথুন কি?


ইসলাম হস্তমৈথুন কে কঠিন ভাবে নিষিদ্ধ ঘোষনা করেছে।ইসলাম বৈধ স্ত্রী ব্যতিত অন্য কোন ভাবে যৌনক্ষুধা মেটানো কে সমর্থন করেনা । তাই এর থেকে বিরত থাকা আবশ্যক।
.
হস্তমৈথুন এর ফলে শারিরিক কোন ক্ষতি হয় কিনা?
.
আধুনিক বিঞ্জান মতে হস্তমৈথুন এর ফলে কোন ক্ষতি হয়না ।
.
তবে হোমিও, আয়ুর্বেদিক ও ইউনানী শাস্ত্র মতে এর ব্যপক ক্ষতিকর দিক রয়েছে । আর এটাই বাস্তব । যেমন, হোমিও আয়ুর্বেদিক ও ইউনানী শাস্ত্র মতে হস্তমৈথুন এর ফলে নিম্নবর্তী রোগ গুলো হতে পারে
১.যৌন দুর্বলতা
২.মানসিক অবসাদ
৩.স্নায়ুবিক দুর্বলতা
৪.ধাতু দুর্বলতা
৫.ধাতু তরল হয়ে যাওয়া
৬.গনোরিয়া রোগ
৭. লিঙ্গের আগা মোটা গোড়া চিকন
৯.লিঙ্গ বাঁকা
১০.মাথা ঘুরানো
১১.ঘন ঘন স্বপ্নদোষ
.

অতিরিক্ত শরীরচর্চা কেড়ে নিতে পারে পুরুষের যৌন ক্ষমতা


অতিরিক্ত শরীরচর্চার ফলে ভুগতে হবে আপনাকে। এমনটাই বলছেন ইউনিভার্সিটি অফ নর্থ ক্যারোলিনার গবেষকরা। তাদের কথায়, অতিরিক্ত শরীরচর্চার ফলে হারিয়ে যায় পুরুষদের যৌন ক্ষমতা।

শরীর নিয়ে ইদানীং নারী মতো পুরুষরাও বেশ সচেতন। ফলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা জিমে কাটিয়ে দেওয়া। অতিরিক্ত ওজন তুলে পেশির জোর বাড়ানো। এই পেশির জোর বাড়াতে গিয়ে কমে যাচ্ছে পুরুষদের যৌন ক্ষমতা। সারাদিনের বেশ কিছুটা সময় জিমে কাটানোর পর বিছানায় অনাসক্ত হয়ে পড়ছেন তারা। এমনটাই দাবি গবেষকদের।

তাহলে উপায় কী? শরীরচর্চা কী একেবারে করবেন না? করবেন, নিশ্চয়ই করবেন। তবে যতটুকু প্রয়োজন ততটাই সময় জিমে কাটাবেন। গবেষকদের পরামর্শ, সপ্তাহে ছয় ঘণ্টার বেশি শরীরচর্চা করবেন না। তাহলে শরীর-স্বাস্থ্যও বজায় থাকবে আর যৌনজীবনও অক্ষত থাকবে৷