Monday, March 27, 2017

যৌনমিলন দীর্ঘস্থায়ী করতে কিছু টিপস


দীর্ঘক্ষণ যৌনতা ধরে রাখা অনেক পুরুষের ক্ষেত্রেই সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়৷ এতেকরে দাম্পত্য জীবন হতে পারে সমস্যা বহুল৷ কিন্তু বেশ কিছু পদক্ষেপ রয়েছে যা আপনাকে এইসমস্ত ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে৷ সঙ্গীর সঙ্গে মিলিত হওয়ার আগে ও পরে কিছু নিয়ম আপনাকে করে তুলতে পারে প্রিয় মানুষের কাছে আরও আকর্ষণীয়৷

যৌন মিলনের আগে:
-- সহবাস করার আগে শান্ত করতে হবে মন৷ মনে কোন ঋনাত্মক ভাবনা আনলে চলবে না৷ স্বল্পস্থায়ী যৌনতার একমাত্র কারণ হল শারীরিক ও মানসিক অস্থিরতা৷

-- নিজেকে শারীরিক মিলেনর জন্য মানসিক ও শারীরিক ভাবে তৈরি করুন৷মানসিক চাপ, উদ্বেগ কমিয়ে আনুন৷ প্রয়োজনে সুস্থ ও স্বাভাবিক নিয়মে হস্তমৈথুন করতে পারেন৷

-- যদি সম্ভব হয় তবে নিয়মিত যৌনসঙ্গী খুঁজুন৷ যে আপনার শারীরিক ও মানসিক পরিস্থিতি সরল করতে সাহায্য করবে৷ অথবা নিজের সঙ্গীকেও নিজের অসুবিধার কথা জানান৷ তবে নিয়মিত যৌনসঙ্গী বদল করে আপনি তার সঙ্গে খোলামেলা ভাবে আলোচনা করতে ব্যর্থ হবেন৷

-- কন্ডোম ব্যবহার করুন৷ বেশির পুরুষের অভিযোগ কন্ডোম ব্যবহারের ফলে তাদের যৌন আকাঙ্খা হ্রাস হচ্ছে৷ তবে এটি মনের ভুল ছাড়া আর কিছুই নয়৷
-- মদ, তামাক ও অন্যান্য ওষুধের অতিরিক্ত সেবন দীর্ঘস্থায়ী যৌনতার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করতে পারে৷

যৌনমিলনের সময়:

-- যৌনমিলনের আগে কোন মতেই ফোর প্লে বাদ দেবেন না৷
অবস্থানে পরিবর্তন করুন৷ নতুন কিছু আপনার মনোযোগকে আরও রোমাঞ্চিত করে তুলতে পারে৷ সঙ্গীর চাহিদার দিকেও নজর দিন৷
-- সহবাসের সময় সঙ্গীর আধিপত্যে লজ্জাবোধ করার কোন কারণ নেই৷
-- ধীরে ধীরে শ্বাসপ্রশ্বাস নিলে পরিশ্রম কম অনুভব হবে ফলে শরীর দীর্ঘক্ষণ যৌনমূলনের উপযুক্ত থাকবে৷
** নিয়মিত আমাদের পোস্টে লাইক না দিলে আমরা আপনার ওয়াল থেকে হারিয়ে যাবো **

★ পেটের চর্বি থেকে মুক্তি ★-how to loss your belly weight



১. এক গ্লাস হালকা গরম
পানিতে লেবু ও একটু লবণ
দিয়ে শরবত
তৈরি করে প্রতিদিন
সকালে খাবেন।
.
২.সকালে দুই বা তিন
কোয়া কাঁচা রসুন খেতে হবে।
লেবুর শরবত পান করার পরই
এটি খেয়ে নিলে ভালো ফল
পাওয়া যাবে। এ
পদ্ধতিটি আপনার শরীরের ওজন
কমানোর প্রক্রিয়াটি দ্বিগুণ
গতিতে করবে। একই
সঙ্গে আপনার শরীরের রক্ত
সঞ্চালন হবে মসৃণ গতিতে।
.
৩. সকালের নাশতায় অন্য
খাবারের
পরিমাণটা কমিয়ে সেখানে স্থান
করে দিতে হবে ফলের।
প্রতিদিন সকালে এক
বাটি ফল
খেলে পেটে চর্বি জমার হাত
থেকে অনেকটা রেহাই
পাওয়া যাবে।
.
৪. পেটের
চর্বি থেকে মুক্তি পেতে হলে পানির
সঙ্গে করতে হবে বন্ধুত্ব।
কেননা পানি আপনার শরীরের
পরিপাক ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়
এবং শরীর থেকে ক্ষতিকর সব
কিছু বের করে দিতে সাহায্য
করে।
.
৫. সাদা চালের ভাত
থেকে দূরে থাকুন। এর
পরিবর্তে আটার
তৈরি খাবার খেতে হবে।
৬. দারুচিনি, আদা,
কাঁচা মরিচ দিয়ে রান্না করুন
আপনার খাবার।
এগুলো শরীরের রক্তে শর্করার
মাত্রা কমিয়ে রাখতে সহায়তা করে। চর্বি থেকে মুক্তি ★
.
১. এক গ্লাস হালকা গরম
পানিতে লেবু ও একটু লবণ
দিয়ে শরবত
তৈরি করে প্রতিদিন
সকালে খাবেন।
.
২.সকালে দুই বা তিন
কোয়া কাঁচা রসুন খেতে হবে।
লেবুর শরবত পান করার পরই
এটি খেয়ে নিলে ভালো ফল
পাওয়া যাবে। এ
পদ্ধতিটি আপনার শরীরের ওজন
কমানোর প্রক্রিয়াটি দ্বিগুণ
গতিতে করবে। একই
সঙ্গে আপনার শরীরের রক্ত
সঞ্চালন হবে মসৃণ গতিতে।
.
৩. সকালের নাশতায় অন্য
খাবারের
পরিমাণটা কমিয়ে সেখানে স্থান
করে দিতে হবে ফলের।
প্রতিদিন সকালে এক
বাটি ফল
খেলে পেটে চর্বি জমার হাত
থেকে অনেকটা রেহাই
পাওয়া যাবে।
.
৪. পেটের
চর্বি থেকে মুক্তি পেতে হলে পানির
সঙ্গে করতে হবে বন্ধুত্ব।
কেননা পানি আপনার শরীরের
পরিপাক ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়
এবং শরীর থেকে ক্ষতিকর সব
কিছু বের করে দিতে সাহায্য
করে।
.
৫. সাদা চালের ভাত
থেকে দূরে থাকুন। এর
পরিবর্তে আটার
তৈরি খাবার খেতে হবে।
৬. দারুচিনি, আদা,
কাঁচা মরিচ দিয়ে রান্না করুন
আপনার খাবার।
এগুলো শরীরের রক্তে শর্করার
মাত্রা কমিয়ে রাখতে সহায়তা করে।

সকালের ৪ টি ভুলে মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে দেহের


সকালে ঘুম থেকে উঠেই আমরা অভ্যাসবশত কিছু না কিছু কাজ করে থাকি । এ কাজ গুলো আমাদের শরীরের জন্য ভাল না খারাপ আসুন জেনে নিই। দিনের শুরুটিই যদি ভালো না কাটে তাহলে পুরো দিনটি যে খারাপ কাটবে তা বলে দিতে হয় না। আর যদি সকালের কিছু কাজে শরীর ও মনের উপর খারাপ প্রভাব পড়তে থাকেতাহলে সেটিও বেশ ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই সকালবেলা আমাদের কি করা উচিত এবং উচিত নয় তা জেনে নিতে হবে সকলকেই। সুস্থ থাকার মূলমন্ত্র এখানেই।

১। ঘুম থেকে উঠে বিছানায় অনেকটা সময় বসে থাকা
অনেকে ঘুম ভেঙে তো উঠে পড়েন ঠিকই কিন্তু আলসেমি করে অনেকটা সময় বিছানাতেই পার করে দিয়ে থাকেন। এতে করে আপনার দেহ ভুল সিগন্যাল পেয়ে যায়। অর্থাৎ আপনার নার্ভ সিস্টেম কখন কি করা উচিত তা ঠিক বুঝে উঠতে পারে না। তাই ঘুম থেকে উঠে বিছানায় বসে না থেকে ১ মিনিট থেকে আলতো করে আড়মোড়া ভেঙে উঠে পড়ুন।

২। বিছানায় বসে চা/কফি পান করে নেয়া
অনেকেই বেড টি নিয়ে থাকে, আবার অনেকে বিছানায় বসেই কফি পান করে থাকেন ঘুম তাড়ানোর আশায়। কিন্তু এতে করে ক্ষতি হচ্ছে আপনার হজম শক্তির। সকালে উঠেই অ্যাসিডিক পানীয় পান না করে হালকা কিছু পান করুন। পানি পান করুন। সকালের নাস্তা শেষে তবেই চা/কফি পান করুন।

৩। ঘুম ভাঙার পরপরই ফোন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়া
অনেকেরই অভ্যাস সকালে ঘুম ভেঙে উঠে না বসেই নিজের ফোন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়া। ইমেইল, ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি ঘুরে তবেই অনেকে ক্ষান্ত হন। কিন্তু সকালে উঠেই ফোন ব্যবহারের ফলে এবং নানা সাইট ঘুরে দেখার ফলে আপনার মস্তিস্কের উপর হুট করে চাপ পড়ে যার কারণে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেয়ে যায় সকাল থেকেই। এতে ক্ষতি হয় দেহের ও মনের।

৪। অল্প নাস্তা বা নাস্তা না করে দিন শুরু করা
আলসেমি এবং ইচ্ছে দুটোকে প্রাধান্য নিয়ে অনেকে সকালে নাস্তা না করেই দিন শুরু করে থাকেন। এতে করে ক্ষতি হয় মস্তিষ্ক এবং শরীরের। সারারাত পর মস্তিষ্ক এবং দেহের সব চাইতে বেশি খাদ্যের প্রয়োজন পড়ে সকালে। এই সময়েই যদি দেহে খাদ্য সরবরাহ না হয় তাহলে তার খারাপ প্রভাব পড়তে থাকে শরীর ও মস্তিস্কের উপর।

সুস্থ, সূখী ও সুন্দর জীবনের জন্য!!!


যদি সুস্থ থাকতে চান তাহলে
প্রতিদিন সকালবেলা কমপক্ষে ২০-৩০ মিনিট দ্রুত হাঁটুন।
যদি চিন্তামুক্ত হতে চান তাহলে
নিজেকে বলুন যা হবার হবে, ভরসা কেবল আল্লাহর উপর।
যদি অহংকার মুক্ত থাকতে চান তাহলে
প্রতি দিন ২০ -৩০ জনকে ছালাম দিন।
যদি রাগ কমাতে চান তাহলে
প্রতিদিন সকালে নিয়ত করুন
আজকে কোন প্রকার রাগ করব না, না, না।
যদি সুনির্দি ষ্ট কারোর উপর বেশি রাগ থাকে
তাহলে তাকে ক্ষমা করে দিন।
আর একথা সব সময় মনে রাখুন, আল্লাহ ক্ষমাশীলদের পছন্দ করেন৷
যদি মেধাবী হতে চান তাহলে
মনের সকল দুঃখ, কষ্ট, রাগ ঝেড়ে ফেলেদিন।
যদি জ্ঞানী হতে চান তাহলে
জ্ঞানীদের সাথে মিশুন জ্ঞান চর্চা করুন৷
যদি ধনী হতে চান তাহলে
সময় এবং ব্যবসাকে বেশি গুরুত্ব দিন।
যদি সম্মানীত হতে চান তাহলে
সততা এবং ভাল কাজকে বেশি গুরুত্ব দিন।
যদি সুখী হতে চান তাহলে
পরিবারকে বেশি গুরুত্ব দিন।
যদি সফল হতে চান তাহলে
প্রতিটি মিনিট, ঘন্টা, দিনকে সঠিক ক্ষেত্রে ব্যয় করুন, সময় থেকে সময় save করুন।
অর্থাৎ ২০ মিনিটের কাজ ১৫মিনিটে করুন।
যদি মহৎ ব্যক্তি হতে চান তাহলে
মিথ্যা, প্রতারণা, ছলনা, কথা বাড়িয়ে বলা ইত্যাদিকে এড়িয়ে চলুন।

এসিডিটি কে গুডবাই !!!


1. পেটে গ্যাস হলে কয়েকটা লবঙ্গদানা, আদা কুচি বা পুদিনা পাতা ওষুধের মতো কাজে দেবে।

2. জিরা গরম তাওয়ায় সেঁকে হালকাভাবে ছেঁচে নিত প্রতিবার খাবার আগে এক গ্লাস পানিতে এটি এক চা চামচ মিশিয়ে খেলে দ্রুত গ্যাসের উপশম হয়।

3. গ্যাসের ফলে বুক জ্বালাপোড়া করলে গুড় খাবেন। তবে যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের এটি এড়িয়ে যেতে হবে।

4. দাওয়াতে আমরা বোরহানি খেলে এর টকদই হজমে সাহায্য করে এবং গ্যাস দূর করে।

5. পেটের যে কোনো সমস্যা উপশমে প্রতি ৫-৬টি বাসক পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন। অথবা বাসক পাতা বেটে, রোদে শুকিয়ে গুড়া করে নিয়মিত খেলে এ সমস্যা স্থায়ীভাবে দূর হবে।

6. প্রতিবার খাওয়ার পর বাটার মিল্কের সঙ্গে সামান্য গোল মরিচ মিশিয়ে খেলে খেলে এসিডিটি দূর হয়।

সবুজ আপেলের ১০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা


আপেলের গুণাগুণ  সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। এই সুস্বাদু ফল আমাদের সবারই খেতে কমবেশি ভালো লাগে এবং নারী-পুরুষ সবার জন্যই আপেল খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি। ডাক্তারদের মতামত অনুযায়ী প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে আপনাকে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে না খুব একটা। আপেল সাধারণত দুই প্রকারের হয়ে থাকে, লাল ও সবুজ। লাল আপেলের গুণাবলি সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। কিন্তু সবুজ আপেলের বিশেষ গুণগুলো সম্পর্কে হয়তো অনেকেরই ধারনা নেই। তাই চলুন আজ জেনে নিই, আমাদের দেহের সুস্থতায় সবুজ আপেলের গুণাবলি সম্পর্কে কিছু তথ্য।

(১) সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার

সবুজ আপেলের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ উপদান হল ফাইবার, যা সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমাণে। সবুজ আপেলের এই ফাইবার উপাদান আমাদের পেটের যে কোন সমস্যা রোধ করতে সাহায্য করে ও পরিপাক প্রক্রিয়া সঠিক ভাবে হতে সহায়তা করে।

(২) কোলন ক্যানসার রোধ করে

সবুজ আপেলের ফাইবার উপদান আমাদের দেহকে কোলন ক্যানসার রোগ হওয়া থেকে রক্ষা করে।

(৩) ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই

সবুজ আপেল আমাদের পেটের সুস্থতায় অনেক সাহায্য করে থাকে। তাছাড়া সবুজ আপেলের মধ্যে কোন ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই যা আমাদের দেহের জন্য খারাপ। তাই আপনি নিশ্চিন্তে ডায়েট করতে পারেন সবুজ আপেল খেয়ে।

(৪) কোলেস্টেরল মাত্রা খুব কম

বলাই হয়েছে যে সবুজ আপেলে কোন ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই এবং যতটুকু আছে তাও মাত্রায় খুব কম। যেহেতু সবুজ আপেলে প্রচুর পরিমানে ফাইবার উপাদান আছে তা দেহের কোলেস্টেরল মাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখে।

(৫) সহজেই হজম হয়

আপনি খুব ভারী কোন খাবার খেয়েছেন। চিন্তা করছেন হজম হবে কিনা ঠিকমত। কিন্তু চিন্তার কোন কারণ নেই ,আপনি একটি সবুজ আপেল খেয়ে নিন। কারণ সবুজ আপেলে আছে এনজাইম উপাদান যা খুব দ্রুত খাদ্য হজম করতে সাহায্য করে।

(৬) অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানে সমৃদ্ধ

সবুজ আপেলে আছে ফ্লেভনয়েড ও পলিফেনল যা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান। আর এই উপদান দুটি আমাদের দেহের DNA এর ক্ষতি রোধ করে এবং ক্যানসারও রোধ করে।

(৭) ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে

সবুজ আপেলের জৈব এসিড উপাদান আমাদের ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাই যদি আপনার বার বার ক্ষুধা লেগে থাকার সমস্যা থেকে থাকে তাহলে সবুজ আপেল খেয়ে ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।

(৮) দেহে শক্তি বৃদ্ধি করে

সবুজ আপেল আমাদের দেহে শক্তি যোগায়। সবুজ আপেলের অন্যতম উপদান কার্বোহাইড্রেট যা আমাদের দেহের জন্য খুব উপকারি। বিশেষ করে যারা খেলাধুলা করেন, কঠোর পরিশ্রম করেন তারা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় সবুজ আপেল অবশ্যই রাখুন।

(৯) লিভার ও নালীর সমস্যা রোধ করে

সবুজ আপেল আমাদের দেহের লিভারের যে কোন সমস্যা দূর করে ও পাশাপাশি খাদ্য নালী, পরিপাক নালী ও অন্যান্য নালীর সমস্যা দূর করে।

(১০) রোগ প্রতিরোধ করে

সবুজ আপেল ডায়রিয়ার সমস্যা রোধ করে ও পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য ও বাতের সমস্যা দূর করে এবং বদ হজমের সমস্যাও দূর করে।

কিভাবে বয়স ধরে রাখে পালং শাক


স্মৃতিশক্তি দুর্বল? অল্পতেই ভুলে যাচ্ছেন? নিয়ম করে খান পালং শাক। অল্পেই বুড়িয়ে যাচ্ছেন? পালং শাক খেয়ে ধরে রাখুন বয়স। ক্যানসার প্রতিরোধেও অব্যর্থ দাওয়াই এই পালং শাক।

জেটগতির লাইফস্টাইল, খাদ্যাভাস, বদলে যাওয়া জীবনযাপন। অল্প বিশ্রাম। মোটে কয়েক ঘণ্টার ঘুম। ফল? রোগের ডিপো শরীর। অঙ্গপ্রত্যঙ্গের দফারফা। একটু একটু করে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাওয়া। তাহলে উপায়?

শিকাগোর হেলথ ও এজিং প্রকল্পের প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, পালং শাকে আছে প্রচুর পরিমাণে ফ্ল্যাভনয়েড, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এটি মস্তিষ্ককে সতেজ রাখে। মস্তিষ্কের বয়স কমাতে সাহায্য করে। দীর্ঘদিন মস্তিষ্কের শক্তি অটুট রাখে। অনেক বেশি বয়স পর্যন্ত স্নায়ুতন্ত্র নির্ভুলভাবে কাজ করে।

এছাড়া এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‌‘ই’। দিনে গড়ে ৩০ গ্রাম পাংল শাক খেলে ভবিষ্যতে অ্যালঝাইমার্স হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়।

জাপানের একদল বিজ্ঞানী এবং হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুল সম্প্রতি একটি গবেষণা চালায়। গবেষকদের দাবি, পালং শাকের ফ্ল্যাভনয়েড নারীদের শরীরে অব্যর্থ ওষুধের কাজ করে। প্রায় ৪০ শতাংশ কমে যায় গর্ভাশয়ে ক্যানসারের শঙ্কা। এছাড়া পালং শাকে থাকা ক্যারটিনয়েড, নিওজ্যানথিন প্রস্টেট ক্যানসারের কোষকে মেরে ফেলে।

শুধু মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখা বা ক্যানসার প্রতিরোধই নয়, শরীরকে সুস্থ ও নীরোগ রাখতেও পালং শাকের জুড়ি নেই। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘এ’, যা চোখের ভেতরের ও বাইরের অংশগুলোয় পুষ্টি জোগায়; অকাল অন্ধত্ব থেকে চোখকে রক্ষা করে।

এছাড়াও পালং শাকে আছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। এটি মাতৃত্বকালীন ডায়াবেটিস থেকে শরীরকে রক্ষা করে।

গর্ভস্থ শিশুর মেধা বিকাশেও এই শাকের গুরুত্ব অপরিসীম। ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, ও বি৬ প্রচুর পরিমাণে রয়েছে পালং শাকে, যা চুল পড়া রোধ করে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।