Friday, March 31, 2017

যে ৩টি খাবার আপনার লিভারকে সুস্থ রাখবে


লিভার মানবদেহের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ এবং একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির লিভারের ওজন ৩ পাউন্ড। দেহের এই লিভার অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ কাজের সাথে জড়িত। যেমন- হজম শক্তি, মেটবলিজম, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি, দেহে পুষ্টি যোগানো ইত্যাদি। সুস্থ লিভার দেহের রক্ত প্রবাহ নিয়ন্ত্রন করে, রক্ত থেকে ক্ষতিকর টক্সিন বের করে দেয়, দেহের সকল অংশে পুষ্টি যোগায়। এছাড়াও লিভার ভিটামিন, আয়রন এবং সাধারণ সুগার গ্লুকোজ সংরক্ষন করে।
যেহেতু লিভার আমাদের দেহের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ তাই যে কোন উপায়ে একে সুস্থ সবল রাখতে হবে। অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন দেহের লিভারের ওপর খারাপ প্রভাব ফেলে। ওজন বৃদ্ধি, হৃদরোগ, দীর্ঘ সময় ক্লান্তি অনুভব করা, হজমের সমস্যা, এলার্জি ইত্যাদি এই সমস্ত অসুখ দেখা দিতে পারে অসুস্থ লিভারের কারণে। তাই দেহ ও লিভার সুস্থ রাখার জন্য চিনে নিন এমন কিছু খাবার যা সুস্থ রাখবে আপনাকে।
রসুন
লিভার পরিষ্কার রাখার জন্য উত্তম খাবার হল রসুন। রসুনের এনজাইম লিভারের ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান পরিষ্কার করে। এতে আছে আছে আরও দুটি উপাদান যার নাম এলিসিন এবং সেলেনিয়াম যা লিভার পরিষ্কার রাখে এবং ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান হতে রক্ষা করে।
১। প্রতিদিন যে কোন সময় ২/৩ টি রসুনের কোয়া খেয়ে নিন।
২। আপনি চাইলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে রসুন দিয়ে তৈরি ভিটামিনও খেতে পারেন।
লেবু
লেবুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান দেহের লিভার পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে এবং ডি লিমনেন উপাদান লিভারে এনজাইম সক্রিয় করে। তাছাড়া লেবুর ভিটামিন সি লিভারে বেশি করে এনজাইম তৈরি করে যা হজম শক্তির জন্য উপযোগী। লেবুর মিনারেল লিভারের নানান পুষ্টি উপাদানগুলো শোষণ করার শক্তি বৃদ্ধি করে। বাসায় লেবুপানি পান করুন এবং যেকোন সময় পানের জন্য লেবুপানি বানিয়ে রাখুন। প্রতিদিন লেবুপানি পান করুন, চাইলে মধুও মিশিয়ে নিতে পারেন।
আপেল
প্রতিদিন ১ টি করে আপেল খেলে তা লিভারকে সুস্থ রাখে। আপেলের পেক্টিন, ফাইবার দেহের পরিপাক নালী হতে টক্সিন ও রক্ত হতে কোলেস্টরোল দূর করে এবং সাথে সাথে লিভারকেও সুস্থ রাখে। আপেলে আছে আরও কিছু উপাদান- ম্যালিক এসিড যা প্রাকৃতিক ভাবেই রক্ত হতে ক্ষতিকর টক্সিন দূর করে। যেকোন ধরণের আপেলই দেহের লিভারের জন্য ভালো। তাই লিভার সুস্থ রাখতে প্রতিদিন ১ টি করে আপেল খান।

দাঁতকে ঝকঝকে সাদা করার কিছু ঘরোয়া উপায়


মানুষের গুরুত্বপূর্ন অঙ্গ গুলির মধ্যে ঝকঝকে সাদা দাঁত অন্যতম। আর সুন্দর দাঁত মানেই আত্মবিশ্বাস। সামান্য একটু মুক্তা ঝরা হাসিতে যেমন কারও মন কেড়ে নেয়া নিমিষে, তেমনি হলদে দাঁতের হাসি বিরূপ ধারণা তৈরি করে এক মূহূর্তেই। তাই একটু আলাদা করেই যেন নিতে হয় দাঁতের যত্ন।

তবে ঝকঝকে সাদা দাঁত পেতে হলে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে–এই ধারণাটা ঠিক নয়। ঘরোয়া কিছু উপাদান ব্যবহার করে আপনি নিজেই আপনার দাঁতকে করতে পারেন মুক্তার মত সুন্দর আর উজ্জ্বল। তাই এখনই জেনে নিন দাঁতকে ঝকঝকে সাদা করার কিছু ঘরোয়া উপায়।

১. লেবুর ব্যবহার : প্রতিদিন দুই বেলা দাঁত ব্রাশ করার পর পরিষ্কার দাতেঁ এক টুকরো লেবু নিয়ে ঘষতে থাকুন । এভাবে ৫/৬ মিনিট ধরে ঘষতে থাকলে ৭ দিনের মধ্যে উত্তম রেজাল্ট পাবেন। এতে শুধু আপনার দাঁত পরিষ্কার হবে তা নয় বরং দাতেঁর রংও ফিরবে ।

২. লবনের ব্যবহার: আপনি প্রতি রাতে যখন দাঁত ব্রাশ করেন। এরপর লেবুর ব্যবহার করতে হবে। লেবুর ব্যবহার শেষ করে হাতে লবন নিন। লবন আঙ্গুলের মাথায় নিয়ে ৫/৭ মিনিট ঘষুন তারপর কুলি করে ফেলুন। এভাবে এটিও ৭ দিন নিয়মিত করেন। এতে দাঁতের গোড়া হবে শক্ত ও মজবুদ। এখন অনেক টুথপেস্টেও লবনের ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়।

৩. কলার খোসার ব্যবহার : কলা খাওয়ার পর খোসাটি না ফেলে সেটি একাকী দাতেঁ ঘষতে থাকুন। প্রতিদিন এভাবে দুটি কলা খান এবং খোসাটি ঘসুন ৫ মিনিট ধরে । ৭ দিন হওয়ার আগেই এর ফলাফল পাবেন। ঝকঝকে সাদা দাঁত। এছাড়া কলার খোসা দিয়ে আপনার রুপ চর্চাও করতে পারেন।

৪. বেকিং সোডা : বেকিং সোডার সাথে সামান্য পানি মিশিয়ে দাঁতে লাগিয়ে ১ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর ব্রাশ দিয়ে দাঁত ভালো করে পরিষ্কার করে নিন।

৫. কমলার খোসা কিংবা কলার খোসা : কমলা এবং কলার খোসায় আছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাসিয়াম যা দাঁত সাদা করতে সহায়তা করে। এই ফলগুলো খেয়ে খোসা ফেলে না দিয়ে দাঁতে ঘষে নিন। তাই সপ্তাহে অন্তত দুইবার এই পদ্ধতি ব্যবহার করুন। ব্যবহারের কিছুক্ষণ পর দাঁত ব্রাশ করে ফেলুন।

৬. আপেল, গাজর এবং দুধ : ঝকঝকে সাদা দাঁত পেতে হলে খাবার তালিকায় নিয়মিত গাজর, আপেল এবং দুধ রাখতে হবে। এই খাবারগুলো দাঁতের এনামেলকে ঠিক রাখে।

৭. অ্যাপেল সিডার ভিনেগার : আঙ্গুলের ডগায় অ্যাপেল সিডার ভিনেগার লাগিয়ে কিছুক্ষণ দাঁতে ঘষে নিন। এভাবে প্রতিদিন ব্যবহারে দাঁতের হলদে ভাব কমে যাবে।

৮. সঠিক নিয়মে ব্রাশ করা : আমরা বেশির ভাগ মানুষই সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করি না। চিকিৎসকদের মতে, দিনে অন্তত দুইবার দুই মিনিট সময় নিয়ে দাঁত ব্রাশ করা উচিত। দাঁত ব্রাশের সময়ে অবশ্যই নরম ব্রাশ ব্যবহার করা উচিত। শক্ত ব্রাশ ব্যবহার করলে মাড়ি এবং দাঁতের এনামেলের ক্ষতি হয়। এছাড়াও নিয়মিত ফ্লসিং করতে হবে।

চুল পড়া বন্ধে পেঁয়াজের রসের নানাবিধ ব্যবহার


বর্তমানে চুল পড়া সমস্যায় অনেকেই ভুগে থাকেন। যাদের চুল পড়ার মাত্রা বেশি তাদের অনেক ক্ষেত্রে চুল পাতলা হয়ে যায়। যারা এই সমস্যা নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভুগছেন তাদের জন্য রয়েছে ঘরোয়া সমাধান। জেনে নেয়া যাক চুল পড়া বন্ধে পেঁয়াজের রসের নানাবিধ ব্যবহার।

পেঁয়াজের রস ও মধু:
খুশকি এবং চুল পড়ে যাওয়া বন্ধ করতে পেঁয়াজের রসের সঙ্গে মধু একসঙ্গে মিশিয়ে মাথায় লাগান। সমপরিমাণে পেঁয়াজের রস এবং মধু নিন। মাথায় হাল্কা মালিশ করে লাগান। আধ ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন।

পেঁয়াজের রস ও আমন্ড অয়েল:
আমন্ড তেল রুক্ষ চুলের সমস্যা মেটাতে সাহায্য করে। পেঁয়াজের রসের সঙ্গে মিশালে চুল পড়া বন্ধ করতেও এটি সাহায্য করে। এক্ষেত্রেও এই দুইটি সমপরিমাণে নিয়ে মাথায় লাগান। ২-৩ ঘণ্টা রাখার পর হাল্কা গরম জলে মাইল্ড শ্যাম্পুর সাহায্যে ধুয়ে নিন।

পেঁয়াজের রস ও নারকেল তেল:
চুলের চর্চার ক্ষেত্রে নারকেল তেল বহুকাল ধরে ব্যবহূত হয়ে আসছে।   এটি চুল পড়া বন্ধেরও সাহায্য করে। এর সঙ্গে পেঁয়াজ  রস মেশালে কার্যকারিতা আরো বেশি বেড়ে যায়। এই মিশ্রণটি চুলের গোড়া মজবুত হয়ে চুল পড়া বন্ধ করবে।

পেঁয়াজের রস ও অলিভ অয়েল:
চুল পড়া বন্ধ করতে পেঁয়াজের রস ও অলিভ অয়েল হল পারফেক্ট কম্বিনেশন। ২ টেবিল চামচ পেঁয়াজের রসের সঙ্গে ১ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল নিন। এই মিশ্রণটি হাল্কা গরম করে চুলে লাগান। এক-দেড় ঘণ্টা রেখে ধুয়ে নিন।

পেঁয়াজের রস ও গরম পানি:
এক মগ গরম পানিতে পাঁচটি পেঁয়াজের রস মিশিয়ে নিন। শ্যাম্পু করার পর এই মিশ্রণটির দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। এর পাঁচ মিনিট পর শুধু পানি দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। এক মাসের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে পারবেন। 

মাথা ব্যথা দূর করার ১০টি কৌশলঃ


অতিরিক্ত কাজের চাপ ও টেনশন, পুষ্টির অভাব এবং কম ঘুমের কারণে সাধারণত মাথাব্যথা হয়। মাথা ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে আমরা প্যারাসিটামল কিংবা ব্যথানাশক
ওষুধ খেয়ে থাকি। এসব উপায় সাময়িক মুক্তি দেয়, কিন্তু কিছু অভ্যাস রপ্ত করে নিলে
আপনি মাথাব্যথা থেকে একেবারে মুক্তি পেতে পারেন।
১) প্রতিদিন একই সময় ঘুমাতে যান। পর্যাপ্তপরিমাণে ঘুমান।

২) হালকা ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম করলে শরীরের রক্ত চলাচল ভাল হবে, ফলে মাথাব্যথা দূর হবে।

৩) চিন্তা মুক্ত থাকুন।

৪) প্রচুর পরিমাণে জল পান করুন।

৫) কফি কিংবা চা পান করতে পারেন। চা ও কফিতে বিদ্যমান ক্যাফেইন মাথা ব্যথার অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে।

৬) লবঙ্গ গুঁড়ো করে পাতলা পরিষ্কার কাপড়ে নিয়ে ঘ্রাণ নিন। এতে মাথাব্যথা কমে যাবে।

৭) হালকা গরম জলে হাত- পা ভিজিয়ে রাখুন। এতে শরীরের রক্ত সঞ্চালন ভাল হবে।
ফলে মাথাব্যথা কমে যাবে।

৮) একটানা কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপে কাজ করবেন না। মাঝে মাঝে চোখকে বিশ্রাম দিন।

৯) মাথা, কপাল ও ঘাড় ভালমতো ম্যাসাজ করুন। এতেও মাথাব্যথা দূর হবে।

১০) কাঙ্ক্ষিত অনাকাঙ্ক্ষিত সব পরিস্থিতি থেকে আনন্দ খুঁজে নিন, প্রাণ খুলে হাসুন।

[][] উপরের কৌশল গুলো মেনে চললেই খুব সহজেই মাথা ব্যথা দূর করতে পারবেন।

আজ জেনে নিন সবাই জানার মাঝে অজানা ৬টি তথ্যঃ


☞ আপনি যত বেশি ঠাণ্ডা ঘরে
ঘুমাবেন, আপনার
দুঃস্বপ্ন দেখার সম্ভবনা তত বেশি!!

☞ সারাদিনে একজন পুরুষের চেয়ে
একজন
মহিলা বেশি সংখ্যক বার চোখের
পাতা ফেলেন!!

☞ আপনি যদি হঠাৎ করে সিগারেট
খাওয়া ছেড়ে দেন, তবে সম্ভবনা
আছে যে,
আপনার রাতের ঘুম
একঘণ্টা করে কমে যাবে!!

☞ আপনি যখন হাসেন তখন আপনার
দেহে ক্লান্তি সৃষ্টিকারী
হরমোনগুলো কাজ
করতে পারে না!! এজন্য তখন
আপনাকে আরো বেশি সজীব এবং
সতেজ
দেখায়!!

☞ একটা ৬ বছরের বাচ্চা দিনে গড়ে
প্রায় ৩০০
বারের মতো হাসে!! আর একজন
পরিপূর্ণ/
প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ দিনে হাসেন গড়ে
১৫-১০০
বার!!

☞ আপনার ব্রেইন দিনের চেয়ে
রাতের
বেলা কাজ করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য
বোধ করে!!
রাতের বেলা ব্রেইনের কাজ করার
ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়!


:::::মধুর কিছু উপকারিতা::::


—মধু ফ্যাট কমায়, ফলে ওজন কমে।

—মধু প্রাকৃতিকভাবেই মিষ্টি।
তাই মধু সহজে হজম হয়।

—চোখের জন্য ভালো।

—গলার স্বর সুন্দর করে।

—শরীরের ক্ষত দ্রুত সারায়।

—আলসার সারাতে সাহায্য করে।

—নালীগুলো পরিষ্কার করে।

—ঠাণ্ডা লাগলে জ্বর, গলাব্যথায় ভালো ওষুধ হিসেবে কাজ করে।

—মধু এন্টি অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের রং ও ত্বকসুন্দর করে। ত্বকের ভাঁজ পড়া ও বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে।

—বুদ্ধিবৃত্তি বাড়ায়।

—শরীরের সামগ্রিক শক্তি বাড়ায়|

যেনে রাখুন কাজে লাগবে


** ঘুমাতে যাওয়ার আগে পানি খেলে তা হার্ট এটাক এর ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে দেয় এবং আপনার হজমে সাহায্য করবে।

** প্রতিদিন একটি তুলসী পাতা আপনাকে ক্যান্সার থেকে দূরে রাখবে।

** প্রতিদিন একটি লেবু আপনাকে মেদ ভূড়ি থেকে দূরে রাখবে।...

Thursday, March 30, 2017

যেনে রাখুন কাজে লাগবে


** ঘুমাতে যাওয়ার আগে পানি খেলে তা হার্ট এটাক এর ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে দেয় এবং আপনার হজমে সাহায্য করবে।

** প্রতিদিন একটি তুলসী পাতা আপনাকে ক্যান্সার থেকে দূরে রাখবে।

** প্রতিদিন একটি লেবু আপনাকে মেদ ভূড়ি থেকে দূরে রাখবে।...

মস্তিস্ক সম্পর্কে কিছু তথ্য


▣ মানুষের মস্তিকের প্রতি সেকেন্ডে ১০১৫ টি হিসাব করার ক্ষমতা আছে। যা পৃথিবীর সবচে বড় সুপার কম্পিউটারেরও নেই…!!

▣ মানব মস্তিস্কের প্রায় ৭৫ ভাগই পানি!!!
...
▣ বাচ্চা অবস্থায় একটি মানুষের মস্তিস্কের ওজন থাকে ৩৫০-৪০০ গ্রাম। প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় যা বেড়ে হয় ১৩০০-১৪০০ গ্রাম !

▣ একজন মানুষের ব্রেইন,অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রানীর চেয়ে প্রায় ৩ গুন বড়।

▣ ব্রেইন মানুষের দেহের মোট আয়তনের মাত্র ২% হলেও দেহে উৎপন্য মোট শক্তির ২০ ভাগেরও বেশী খরচ করে সে একাই!! আশ্চর্য না?

▣ জাগ্রত থাকা অবস্থায় মস্তিস্ক প্রায় ২৫ ওয়াট পাওয়ার সৃষ্টি করে,যা একটি লাইট বাল্ব জালানোর জন্য যথেষ্ট |

▣ একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মস্তিষ্ক অক্সিজেন ছাড়া মাত্র ৫ মিনিট টিকতে পারবে |

▣ মানুষের নিউরনে তথ্য চলাচলের সর্বনিম্ন গতিবেগ হলো প্রায় ২৫৮.৪৯০ মাইল/ঘণ্টা, আর বর্তমান বিশ্বে সবচে দ্রুততম গাড়ি “বুগাত্তি ভেরন ই.বি ১৬.৪” এর গতিবেগ ২৫৩ মাইল/ঘন্টা |

▣ একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ প্রতিদিন প্রায় ৭০০০০ বিষয় নিয়ে চিন্তা করতে সক্ষম |

▣ ৩০ বছর বয়সের পর থেকে মানুষের ব্রেনের ভর প্রতি বছর .২৫% করে বাড়তে থাকে |

▣ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনিস্টাইনের মস্তিস্কের ভর ছিলো ১২৭৫ গ্রাম,যা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক কম |

ট্যাবলেট ভেঙে খাওয়া হতে পারে বিপজ্জনক


অনেক সময়েই চিকিৎসকরা রোগীদের ব্যবস্থাপত্রে কোনও ট্যাবলেটের অর্ধেক, এক-চতুর্থাংশ করে খাওয়ার নির্দেশ দেন। এর প্রধান কারণ, ওইসব ট্যাবলেট শুধু কয়েকটি নির্দিষ্ট মাত্রায় (যেমন ২৫ মিলিগ্রাম বা ৫০০ মিলিগ্রাম) বাজারে পাওয়া যায়।

... ট্যাবলেট ভেঙে খাওয়ার আরেকটি কারণ, কমমাত্রার চেয়ে বেশি মাত্রার ট্যাবলেটগুলো তুলনামূলক সাশ্রয়ী। অর্থাৎ ৫০ মিলিগ্রামের কোনও ট্যাবলেটের ১০টির স্ট্রিপের দাম যদি ১০০ টাকা হয়, সেই একই ট্যাবলেটের ১০০ মিলিগ্রাম মাত্রার ১০টির স্ট্রিপের দাম হয় তো দেখা যায় ১৫০ টাকা। এ অবস্থায় ডাক্তার না বললেও অনেক রোগী বা রোগীর অভিভাবক নিজে থেকেই বেশি মাত্রার ওষুধ কিনে তা ভাগ করে খেয়ে অর্থ সাশ্রয়ের চেষ্ট করে থাকেন। এটা দোষণীয় মোটেই নয়, বরং বলা যায় যৌক্তিক এবং হিসেবি কায়দা।

কিন্তু ট্যাবলেট দু ভাগ বা তার বেশি ভাগ করে খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দেখা দিতে পারে। যে অসুস্থতা থেকে বাঁচার জন্য আপনি চিকিৎসকের পরামর্শ মতে বা অর্থ সাশ্রয়ের জন্য নির্দিষ্ট কোনও ট্যাবলেট ভাগ করে খাচ্ছেন, সেই ডোজটিই আপনার জন্য বাড়তি বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে সাবধান করে দিয়েছেন বেলজিয়ামের গোঁত বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাসিউটিক্যাল সাইন্টিস্ট শার্লো ভেরু ও তার সহকর্মী গবেষকরা।

বিশেষ করে সেসব ট্যাবলেট গ্রহণের ক্ষেত্রে এই সমস্যা মারাত্মক পরিণতি ডেকে আনতে পারে যেগুলোর উপাদানে বিষের ব্যবহার হয় প্রতিষেধক হিসেবে। কার্যত এ ধরনের ওষুধে (ট্যাবলেট) বিষ এবং ঔষধি গুণের মাঝের সীমানাটা থাকে খুবই সূক্ষ্ম। অ্যাডভান্স নার্সিং সাময়িকীতে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনকে উদ্ধৃত করে লন্ডনের ডেইলি এক্সপ্রেস পত্রিকা এ তথ্য জানিয়েছে।

একটি ট্যাবলেটকে ভাঙার ফলে যা হয় তা হলো এর টুকরাগুলো প্রায় ক্ষেত্রেই পরস্পর সমান ভাগে ভাগ হয় না বা আপনার ইচ্ছানুযায়ী সাইজে বিভক্ত হয় না। গবেষণায় দেখা গেছে, উন্নত বিশ্বে প্রচলিত ট্যাবলেট বিভাজনকারী হস্তচালিত বিভিন্ন যন্ত্রের মাধ্যমে (এর মধ্যে রয়েছে কাঁচি, রান্নঘরের সবজি কাটার ছুরিও) ভাগ করা ট্যাবলেটের শতকরা ৩১ ভাগই সঠিক মাপে বিভক্ত হয় না। দেখা গেছে, ভাঙা ট্যাবলেট খণ্ডগুলোর ওজন একটার থেকে অন্যটা কমপক্ষে ১৫% কম বা ২৫%এরও বেশি হয়ে থাকে।

আর সরাসরি দুই হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি আর তর্জনির সাহায্যে ট্যাবলেট ভাঙার ক্ষেত্রে বলা যায়, দুই অংশের কম-বেশি হওয়ার মাত্রাটা এতে আরও বেশিই হয়।

ট্যাবলেট ভাঙাবিষয়ক গবেষণাটি চালানো হয়েছে যেসব রোগের ওষুধের ক্ষেত্রে তার মধ্যে অন্যতম হলো : পারকিনসন্স, রক্তচাপজনিত হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়া, রক্তনালি বা হৃৎপিণ্ডে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়া এবং গ্রন্থিবাত ও গেঁটেবাত।

গবেষণায় জড়িত বিশেষজ্ঞদের হিসাবে নার্সিং হোম-কিনিক-হাসপাতালে ব্যাপকহারে রোগীদের ট্যাবলেট ভেঙে খাওয়ানোর বিষয়টিও ছিল। এসব জায়গায় দেখা গেছে ট্যাবলেট ভাগ করে খাওয়ানো সেখানে নৈমিত্তিক একটি বিষয়।

গবেষণাপত্রে বিশেষজ্ঞরা ট্যাবলেট ভেঙে খাওয়ার ফলে রোগীদের বিপদে পড়া থেকে বাঁচাতে ওষুধ কোম্পানিগুলোকে প্রতিটি ট্যাবলেট একাধিক মাত্রায় বাজারে ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছেন। এতে করে রোগী এবং চিকিৎসকদের যার যার পছন্দমতো মাত্রায় ওষুধ প্রেসক্রাইব করা এবং খাওয়ায় আর কোনও ঝামেলা থাকবে না।

জেনেজেনে নিন মেয়েদের যে একটি বিশেষ জায়গায় চুম্বন করে বেশি আনন্দ দেয়া যায় ! না জানলে চরম মিস !


বেশিরভাগ পুরুষ এটা অনুমান করেতে পারেনা: যখন কোন পুরুষ তার সঙ্গীর স্তনে যৌন উত্তেজনা আনতে চান তখন তারা সরাসরি নিপলে (স্তন্যের বোটা) চলে যান।

পুরুষ মুলতঃ এভাবে মনে করেন – ‘যেহেতু স্তন্যের বোটাই মুল উত্তেজক অংশ তাই শুধু শুধু অন্য অঞ্চলে সময় নষ্ট কেন?’ এটা মোটেও ভাল বুদ্ধি নয়।

নারীরা আরো অনেক বেশি জটিল। নারীরা আশ্চার্যজনক কিছু ঘটতে যাচ্ছে কিছুক্ষনের মধ্যে সেই আশায় থাকতে বেশি পছন্দ করে। টেনশান এবং এক্সাইটমেন্ট তাদের বেশী পরিমানে উত্তেজিত করে। নারী তার যায়গার সর্বচ্চ অবস্থানে গিয়ে মজা অনুভব করে। যৌন মিলনের সময় একসাথে শুরু না হয়ে ক্রমশঃ উত্তেজনা সৃষ্টি হোক এটা নারীর প্রত্যাশা। নারী কিভাবে চায় এটা? যখন আপনি স্তন্যে চুমা খাচেছন, এটা অতি উত্তম আপনি যদি স্তন্যের ভিত্তি (বেইস – নিপল থেকে সর্বচ্চো দূরে) থেকে শুরু করেন। চুমা, লেহন এবং স্পর্শ সবকিছুই থাকবে স্তন্যের ভিত্তির আশ-পাশ ঘেসে। তারপর আস্তে আস্তে পুর্ন বৃত্তে সাপের মত চারপাশ ঘুর্নন পরিপুর্ন করুন।অতঃপর আরেকটু উপরের দিকে পুনরার বৃত্তাকারে চুমা, লেহন এবং স্পর্শ করে অন্য ঘুর্নন বলয় তৈরি করুন। এভাবে আস্তে আস্তে স্তন্যের বোটার দিকে আসুন। আপনি যত বেশি সময় নিয়ে বোটার কাছাকাছি আসবেন তত বেশি সে উত্তেজিত হবে। এ অবস্থায় বেশিরভাগ নারী তার এক্সপ্রেশান দিয়ে আহ্ববান করবে তার স্তন্যের বোটা আপনার মুখে নেয়ার জন্য।

এমনকি কেউ কেউ হাত দিয়ে আপনার মাথা টেনে তার বোটা চোষার জন্য চাপ সৃষ্টি করতে পারে। ধর্য্য ধরুন। এখনি মুখে স্তন্যের বোটা নিবেন না। স্তন্যের বোটার কাছাকাছি আপনার সিঙার চালিয়ে যান। তাকে আরো ক্ষুধার্ত করে তুলুন। স্তন্যের বোটায় পৌছার আগে বোটার পাশের বাদামী রঙের অঞ্চল (এ্যরুলা) জুড়ে পুর্বের ন্যায় চুমা, লেহন এবং স্পর্শ করুন। এখানে কিছুটা সাবধান তার প্রয়োজন আছে। খেয়াল রাখবেন স্তন্যের বোটায় যেন কোন ছোয়া না লাগে। এবার স্তন্যের বোটা! প্রথমে জিহ্বা দিয়ে একবার লেহন করুন। এবার হালকা ফু দিন লেহনকৃত অঞ্চলে। এটি ঠান্ডা গরম যুক্ত একপ্রকার অনুভুতি জাগাবে তার স্তন্যে, যা অনেক নারী পছন্দ করেন। এর পুনরাবৃত্তি পুরা বোটা জুড়ে করুন। এবার কিছুক্ষনের জন্য স্তন্যের বোটাটি মুখের ভিতর পুরে রাখুন এবং জিহ্বা দিয়ে ভেতর থেকে লেহন করুন। নিন মেয়েদের যে একটি বিশেষ জায়গায় চুম্বন করে বেশি আনন্দ দেয়া যায় ! না জানলে চরম মিস !

বেশিরভাগ পুরুষ এটা অনুমান করেতে পারেনা: যখন কোন পুরুষ তার সঙ্গীর স্তনে যৌন উত্তেজনা আনতে চান তখন তারা সরাসরি নিপলে (স্তন্যের বোটা) চলে যান।

পুরুষ মুলতঃ এভাবে মনে করেন – ‘যেহেতু স্তন্যের বোটাই মুল উত্তেজক অংশ তাই শুধু শুধু অন্য অঞ্চলে সময় নষ্ট কেন?’ এটা মোটেও ভাল বুদ্ধি নয়।

নারীরা আরো অনেক বেশি জটিল। নারীরা আশ্চার্যজনক কিছু ঘটতে যাচ্ছে কিছুক্ষনের মধ্যে সেই আশায় থাকতে বেশি পছন্দ করে। টেনশান এবং এক্সাইটমেন্ট তাদের বেশী পরিমানে উত্তেজিত করে। নারী তার যায়গার সর্বচ্চ অবস্থানে গিয়ে মজা অনুভব করে। যৌন মিলনের সময় একসাথে শুরু না হয়ে ক্রমশঃ উত্তেজনা সৃষ্টি হোক এটা নারীর প্রত্যাশা। নারী কিভাবে চায় এটা? যখন আপনি স্তন্যে চুমা খাচেছন, এটা অতি উত্তম আপনি যদি স্তন্যের ভিত্তি (বেইস – নিপল থেকে সর্বচ্চো দূরে) থেকে শুরু করেন। চুমা, লেহন এবং স্পর্শ সবকিছুই থাকবে স্তন্যের ভিত্তির আশ-পাশ ঘেসে। তারপর আস্তে আস্তে পুর্ন বৃত্তে সাপের মত চারপাশ ঘুর্নন পরিপুর্ন করুন।অতঃপর আরেকটু উপরের দিকে পুনরার বৃত্তাকারে চুমা, লেহন এবং স্পর্শ করে অন্য ঘুর্নন বলয় তৈরি করুন। এভাবে আস্তে আস্তে স্তন্যের বোটার দিকে আসুন। আপনি যত বেশি সময় নিয়ে বোটার কাছাকাছি আসবেন তত বেশি সে উত্তেজিত হবে। এ অবস্থায় বেশিরভাগ নারী তার এক্সপ্রেশান দিয়ে আহ্ববান করবে তার স্তন্যের বোটা আপনার মুখে নেয়ার জন্য।

এমনকি কেউ কেউ হাত দিয়ে আপনার মাথা টেনে তার বোটা চোষার জন্য চাপ সৃষ্টি করতে পারে। ধর্য্য ধরুন। এখনি মুখে স্তন্যের বোটা নিবেন না। স্তন্যের বোটার কাছাকাছি আপনার সিঙার চালিয়ে যান। তাকে আরো ক্ষুধার্ত করে তুলুন। স্তন্যের বোটায় পৌছার আগে বোটার পাশের বাদামী রঙের অঞ্চল (এ্যরুলা) জুড়ে পুর্বের ন্যায় চুমা, লেহন এবং স্পর্শ করুন। এখানে কিছুটা সাবধান তার প্রয়োজন আছে। খেয়াল রাখবেন স্তন্যের বোটায় যেন কোন ছোয়া না লাগে। এবার স্তন্যের বোটা! প্রথমে জিহ্বা দিয়ে একবার লেহন করুন। এবার হালকা ফু দিন লেহনকৃত অঞ্চলে। এটি ঠান্ডা গরম যুক্ত একপ্রকার অনুভুতি জাগাবে তার স্তন্যে, যা অনেক নারী পছন্দ করেন। এর পুনরাবৃত্তি পুরা বোটা জুড়ে করুন। এবার কিছুক্ষনের জন্য স্তন্যের বোটাটি মুখের ভিতর পুরে রাখুন এবং জিহ্বা দিয়ে ভেতর থেকে লেহন করুন।

হৃৎপিন্ড সুস্থ রাখার টিপসঃ


১. প্রচুর ফলমূল ও শাকসবজি খান। ফলমূল ও শাকসবজিতে প্রচুর পটাশিয়াম থাকে।

২. মাছের ডিম, মগজ, পনির, ডিমের কুসুম, মাখন যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন।

৩. যদি প্রয়োজন না হয় পাতে বাড়তি লবণ নেওয়ার প্রয়োজন নেই।

৪. দুধ খাবেন। কিন্তু ননি তোলা দুধ ও দই খান।
৫. বেশি বেশি মাছ খান। মাছের তেলে আছে ‘ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড’।

৬. লাল মাংস না খাওয়াই ভালো।

৭. কখনোই মুরগির চামড়া খাবেন না।

৮. শালগম, সয়াবিন, শুকনা শিমের বিচি ও মটরশুঁটি বেশি খাবেন।

৯. ভিটামিন সি-যুক্ত খাবার যেমন লেবু, আমলকী, কাঁচামরিচ, পেয়ারা বেশি খাবেন।

১০. টিনজাত বা প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন।

১১. টাটকা খাবার খান।

১২. দেহের উচ্চতা অনুযায়ী ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

১৩. যতটুকু সম্ভব হাসুন।

১৪. দুশ্চিন্তা উত্তেজনা নয়।

১৫. সবার সঙ্গে গল্প করুন।

১৬. গান গাইতে পারেন মনের আনন্দে।

১৭. মজার বই পড়ুন।

১৮. শারীরিক পরিশ্রম করুন।

১৯. নিয়মিত ব্যায়ম করুন।

২০. ধূমপান বর্জন করুন।


* ৬ টি স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস, জেনে রাখা ভালো *



• সর্বদা বাম কানে ফোন রিসিভ করুন।

• ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ঔষধ খাবেন না ।

• বিকেল ৫টার পর ভারী খাবার খাবেন না
(বিশেষ করে দুপরের খাবার) ।

• পানি সকালে বেশি পান করুন,
রাতে তুলনামূলক কম ।

• ঔষধ খাওয়ার সাথে সাথেই শুয়ে পড়বেন না।
• ফোনের ব্যাটারি যখন এক দাগ তখন ফোন রিসিভ না করাই ভালো, কারন তখন ফোনের
রেডিয়শন ১০০০ গুন বেশি শক্তিশালী হয় !!

Tuesday, March 28, 2017

স্বাস্থ্যবান পুরুষ হতে চান? তাহলে এই ৬টি পরিবর্তন নিয়ে আসুন প্রতিদিনের খাবারে!


সাধারণভাবে মনে করা হয় মেদহীন হালকা-পাতলা গড়নের নারী-পুরুষদের সবাই পছন্দ করেন। এরা যা ইচ্ছে তা-ই খেতে পারেন, যা ইচ্ছা তা-ই পড়তে পারেন! কিন্তু এরা কি নিজেদের শরীর নিয়ে সন্তুষ্ট? এরা কি যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী?
বাস্তবতা হলো এমন মানুষদের অনেকেই নিজেদের হালকা-পাতলা শরীরটা নিয়ে দুর্ভাবনায় থাকেন। আবার কেউ কেউ তো দিনমান ‘রোগা-পটকা’, ‘তালপাতার সেপাই’ ইত্যাদি শুনতে শুনতে অতিষ্ঠ।

যে যা-ই বলুক, শরীরটা ঠিকঠাক আছে কিনা সেটা বোঝার একটা ভালো উপায় হলো ‘বডি মাস ইনডেক্স’ বা উচ্চতা ও ওজনের অনুপাতের হিসাব। সে অনুযায়ী ওজন কম হলে বিষয়টা ভাবা প্রয়োজন। কেননা অতিরিক্ত ওজন যেমন স্বাস্থ্যের জন্য বিপদজনক তেমনি অতিরিক্ত ওজনহীনতাও বিপদ ডেকে আনতে পারে।

হালকা-পাতলা শরীরটায় বাসা বেঁধে থাকতে পারে রক্তশূন্যতা, ঝামেলা থাকতে পারে পরিপাকের। এ ছাড়া মেয়েদের ক্ষেত্রে গর্ভধারণের ঝুঁকি ও হাড়ের দুর্বলতাও চিন্তার বিষয়। ফলে ওজন বাড়ানোর প্রয়োজন হলে এই ছয় পরামর্শ মেনে চলার চেষ্টা করতে পারেন।

**পুষ্টিকর খাবারদাবার

ওজন বাড়াতে হলে খেতে হবে। যা খুশি তা-ই খেলে উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি। ভারসাম্যপূর্ণ পুষ্টিকর খাবার। প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাটের যথাযথ সমন্বয় থাকতে হবে খাবারে। মাংসপেশি গঠন আর ওজন বাড়ানোর জন্য পর্যাপ্ত প্রোটিনের চাহিদা মেটানো গুরুত্বপূর্ণ। নানা ধরনের বাদাম, দুধ ও দুধজাত খাবার শরীরকে প্রয়োজনীয় শক্তি জোগাবে।

**পানীয়ের পরিমাণ

ওজন বাড়াতে হলে আগে ক্ষুধা বাড়াতে হবে। ক্ষুধা বাড়ানোর জন্য হজমে সহায়ক পানীয় পান করুন। সারা দিনে ৬ থেকে ৮ গ্লাস পানি খান। তবে, খেতে বসার ঠিক আগে পানি খাবেন না বা খাওয়ার মাঝখানেও পানি খাবেন না। এতে ক্ষুধা নষ্ট হয়ে যায়।

**হাবিজাবি কম খান

সকাল-দুপর-রাতের ভারী খাবারের মাঝে বারবার এটা-সেটা খাবেন না। কেউ কেউ বলেন দিনে তিন থেকে পাঁচ বেলা ভারী খাবার খাওয়াটাই ভালো। বেছে বেছে পুষ্টিকর খাবারে পেট ভরাতে হবে। হালকা-পাতলা শরীরে বারবার হাবিজাবি ভাজাপোড়া বা ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার খেয়ে ওজন বাড়ানোর চেষ্টা করলে লাভের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হবে।

**শর্করায় সতর্কতা

আপনার হালকা-পাতলা শরীর দেখে কাছের মানুষেরা হয়তো কেক-পেস্ট্রিসহ নানা অতিরিক্ত শর্করা জাতীয় খাবার খেতে উৎসাহিত করবেন। কিন্তু অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবারের বিষয়ে সাবধান। ভিসেরাল ফ্যাট বা স্কিনি ফ্যাটের খপ্পরে পড়ে যেতে পারেন আপনি। এটা এমন চর্বিযুক্ত উপাদান যা হঠাৎ মেদ বাড়িয়ে না দিলেও দেহের ভেতরে নানা গুরুত্বপূর্ণ প্রত্যঙ্গে বাসা বাঁধতে পারে। তাই শর্করা খেতে হবে বেছে বেছে।

**শরীরচর্চা শুরু করুন

সুস্বাস্থ্যের জন্য শরীরচর্চার কোনো বিকল্প নেই। আপনি যত হালকা-পাতলাই হন না কেন ব্যায়ামে আপনিও দারুণ উপকৃত হবেন। রাতে ঠিকঠাক ঘুমিয়ে পড়া আর সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠার মতো অভ্যাসের কোনো বিকল্প নেই।

তেমনি শরীরচর্চাটাও জরুরি। নিয়মিত ব্যায়াম করলে আপনার ক্ষুধা বাড়বে। ফলে সাধারণ ক্ষুধা মন্দা কাটিয়ে উঠে আপনি খেতে পারবেন। নিয়মিত শরীরচর্চায় আপনার পেশি সুগঠিত হবে এবং শারীরিক শক্তি বাড়বে। যোগব্যায়ামের অনেক আসন চর্চা করেও আপনি উপকৃত হতে পারেন।

**ছেড়ে দিন ধূমপান

যত বেশি ধূমপান করবেন আপনার ক্ষুধা না লাগার সমস্যা তত বাড়তেই থাকবে। অবশ্য জগতে অতিরিক্ত ওজনের মোটাসোটা ধূমপায়ীও প্রচুর আছেন এবং হাড় জিরজিরে রোগা-পটকা ধূমপায়ীও প্রচুর আছেন। কিন্তু কথাটা হলো ধূমপান কারও স্বাস্থ্যের জন্যই ভালো না। আর ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার পর সবারই প্রথম যে উপকার হয় তা হলো ক্ষুধা বাড়তে থাকা।

অবিশ্বাস্য টিপস


¤মরিচ খাওয়ার পর অতিরিক্ত ঝাল
লাগলে এখন আর
মিষ্টি খেতে হবে না এক গ্লাস বরফ
শীতল পানি মুখে ধরে রাখলেই আর
ঝাল লাগবে না..

¤ক্ষুধা নিবারনের জন্য ডিম অত্যন্ত
কার্যকরি খাদ্য।
কেননা প্রতিটি ডিমে রয়েছে ৬
গ্রাম প্রোটিন সকালের নাস্তায়
ডিম রাখা তাই অত্যন্ত জরুরি।

¤শরীর কে সুস্থ রাখতে একজন
পুষ্টিবিদের ভুমিকা একজন ডাক্তারের
থেকে অনেক বেশী...

পেয়ারার উপকারিতাঃ


☞ কাঁচা পেয়ারা হৃদ রোগের উপকার
☞ কাঁচা পেয়ারা লবন দিয়ে খান কাশের ভাল উপকার হবে
☞ কাঁচা পেয়ারা রক্ত বর্ধক
☞পেয়ারা বাত পিত্ত কফ নাশক
☞ শরীর ঠান্ডা রাখার জন্য কাঁচা পেয়ারা অত্যন্ত উপকারী
☞ যাদের হাতে পায়ে জ্বালা কাঁচা পেয়ারায় উপকার পাবেন
☞পেয়ারা পাতা দাঁতের মাড়ি ব্যথায় উপকার
☞ তুলসি গিলই এবং পেয়ারা পাতা সেদ্ধ জল জ্বরের জন্য অত্যন্ত উপকারী
☞ কাঁচা পেয়ারা আনন্দ দায়ক
☞ নেশা মুক্তির জন্য কাঁচা পেয়ারার পাতা সেদ্ধ জল খাওয়ান।
আমাদের ছোট খাট টিপসগুলো অবহেলা করবেন না

দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় কিছু টিপসঃ



১. যাদের রাতে ঘুম হয় না তারা ঘুমুতে
যাবার আগে চিনিসহ এক গ্লাস দুধ খান।
এমনিতেই ঘুম পাবে।

২. তাজা ফুল অনেকেই পছন্দ করেন। কিন্তু তা বেশিদিন
ঘরে রাখা যায় না।
নেতিয়ে যায়। ফুল বেশিদিন তাজা রাখতে
হলে ফুলদানির পানিতে একটু কর্পূর
মিশিয়ে দিন। ফূল অনেকদিন তাজা থাকবে।

৩. ঘরে বিভিন্ন ফলফলাদি থাকলে মাছির
উৎপাত হয়। মাছির উৎপাত এড়াতে চাইলে ঘরে একটি
হালকা ভেজা দড়ি ঝুলিয়ে রাখুন।
মাছি সব দড়িতে বসবে।

৪. বৃষ্টির দিনে পিপঁড়ার উৎপাত হলে
ব্লিচিং পাউডার পানিতে মিশিয়ে ঘর মুছুন।
পিপঁড়ার উৎপাত কমে যাবে।

৫. সিল্ক এবং জরির কাজ করা শাড়ি, জামা, ওড়না
ইত্যাদিতে সহজেই
ছত্রাক পড়ে। টিস্যু পেপার দিয়ে মুড়ে রাখুন,
ছত্রাক পড়বে না।

৬. পেয়াজ কাটলে হাতে গন্ধ হয়। তাই কাটার
পর হাতে সরিষার তেল মেখে নিবেন। গন্ধ
হবে না। ৭. পারলে প্রতিদিন একবার করে মুখে বরফ
ঘষুন। এটি ত্বকের জন্য ভালো।

৮. মুখে ব্রণ উঠলে বেশি বেশি পানি পান
করুন ।

ঢেঁড়সের অজানা সব গুনাগুন


ঢেঁড়সের মধ্যে রয়েছে অনেক ঔষধি গুণ। এর মধ্যে রয়েছে আঁশ, ভিটামিন এ, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এটি রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়, শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধ করে। ব্লাড সুগার কমিয়ে দেয়, যা ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে। কোলেস্টেরল মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখে। এ ছাড়া রয়েছে আরো অনেক গুণ।

বেগুনের পানি খান, লাফিয়ে কমবে ভুঁড়ি !


অতিরিক্ত ওজন নিয়ে চিন্তিত? খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন? জিমে ঘাম ঝরাচ্ছেন?। তবু কাজের কাজ কিছু হচ্ছে না? সব তো করেছেন, কিন্তু বেগুন ট্রাই করেছেন কি? চমকে উঠলেন বুঝি? ভাবছেন রোগা হওয়ার সঙ্গে বেগুনের কী সম্পর্ক? সম্পর্ক আছে বৈকি। নিয়মিত বেগুনের পানি খান, আর দেখুন ম্যাজিকের মতো কীভাবে আপনার ওজন কমে। বেগুনের পানিকে ‘মিরাক্যল ওয়াটার’ও বলা হয়ে থাকে। শুধু ওজন কমানো নয়, এই পানি আপনার এনার্জি লেভেলকেও বুস্ট আপ করবে।

বেগুনে আছে অনেক পুষ্টিগুণ। পাশাপাশি এর ক্যালোরি কাউন্ট বেশ কম। তাই বেগুন আপনাকে মোটা না করেই সুস্বাস্থ্যের অধিকারী করে তুলবে। বেগুনে ফাইবার বেশি থাকায় ডায়াবিটিকদের জন্যও বেগুন বেশ ভালো। কনস্টিপেশনের সমস্যা থাকলেও নিয়মিত বেগুনের পানি আপনার জন্য অত্যন্ত উপকারী।

কীভাবে বানাবেন বেগুনের পানি?
একটা মাঝারি মাপের বেগুন ভালো করে ধুয়ে চাকা চাকা করে কেটে নিন (খোসাসুদ্ধ)। একটা কাঁচের জারে বেগুনের টুকরোগুলো পরপর সাজিয়ে রাখুন। এক লিটার পানি এর মধ্যে ঢেলে দিন। একটা মাঝাপি মাপের পাতিলেবু নিংড়ে পুরোটা রস এরমধ্যে মিশিয়ে দিন। চামচ দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে সারারাত ফ্রিজে রেখে দিন।

পরের দিন ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ, ডিনারের আগে এক কাপ করে এই পানি খান। সারা দিনে এক কাপ করে এই জল খাবেন। সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যে ফল পাবেন। বেশি উপকার পাওয়ার ক্ষেত্রে সবুজে ভরসা না রেখে বেগুনি বেগুনেই বেশি ভরসা রাখুন।বেগুনি রঞ্জকটিই ওজন কমাতে বিশেষ উপকারী।

Monday, March 27, 2017

যৌনমিলন দীর্ঘস্থায়ী করতে কিছু টিপস


দীর্ঘক্ষণ যৌনতা ধরে রাখা অনেক পুরুষের ক্ষেত্রেই সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়৷ এতেকরে দাম্পত্য জীবন হতে পারে সমস্যা বহুল৷ কিন্তু বেশ কিছু পদক্ষেপ রয়েছে যা আপনাকে এইসমস্ত ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে৷ সঙ্গীর সঙ্গে মিলিত হওয়ার আগে ও পরে কিছু নিয়ম আপনাকে করে তুলতে পারে প্রিয় মানুষের কাছে আরও আকর্ষণীয়৷

যৌন মিলনের আগে:
-- সহবাস করার আগে শান্ত করতে হবে মন৷ মনে কোন ঋনাত্মক ভাবনা আনলে চলবে না৷ স্বল্পস্থায়ী যৌনতার একমাত্র কারণ হল শারীরিক ও মানসিক অস্থিরতা৷

-- নিজেকে শারীরিক মিলেনর জন্য মানসিক ও শারীরিক ভাবে তৈরি করুন৷মানসিক চাপ, উদ্বেগ কমিয়ে আনুন৷ প্রয়োজনে সুস্থ ও স্বাভাবিক নিয়মে হস্তমৈথুন করতে পারেন৷

-- যদি সম্ভব হয় তবে নিয়মিত যৌনসঙ্গী খুঁজুন৷ যে আপনার শারীরিক ও মানসিক পরিস্থিতি সরল করতে সাহায্য করবে৷ অথবা নিজের সঙ্গীকেও নিজের অসুবিধার কথা জানান৷ তবে নিয়মিত যৌনসঙ্গী বদল করে আপনি তার সঙ্গে খোলামেলা ভাবে আলোচনা করতে ব্যর্থ হবেন৷

-- কন্ডোম ব্যবহার করুন৷ বেশির পুরুষের অভিযোগ কন্ডোম ব্যবহারের ফলে তাদের যৌন আকাঙ্খা হ্রাস হচ্ছে৷ তবে এটি মনের ভুল ছাড়া আর কিছুই নয়৷
-- মদ, তামাক ও অন্যান্য ওষুধের অতিরিক্ত সেবন দীর্ঘস্থায়ী যৌনতার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করতে পারে৷

যৌনমিলনের সময়:

-- যৌনমিলনের আগে কোন মতেই ফোর প্লে বাদ দেবেন না৷
অবস্থানে পরিবর্তন করুন৷ নতুন কিছু আপনার মনোযোগকে আরও রোমাঞ্চিত করে তুলতে পারে৷ সঙ্গীর চাহিদার দিকেও নজর দিন৷
-- সহবাসের সময় সঙ্গীর আধিপত্যে লজ্জাবোধ করার কোন কারণ নেই৷
-- ধীরে ধীরে শ্বাসপ্রশ্বাস নিলে পরিশ্রম কম অনুভব হবে ফলে শরীর দীর্ঘক্ষণ যৌনমূলনের উপযুক্ত থাকবে৷
** নিয়মিত আমাদের পোস্টে লাইক না দিলে আমরা আপনার ওয়াল থেকে হারিয়ে যাবো **

★ পেটের চর্বি থেকে মুক্তি ★-how to loss your belly weight



১. এক গ্লাস হালকা গরম
পানিতে লেবু ও একটু লবণ
দিয়ে শরবত
তৈরি করে প্রতিদিন
সকালে খাবেন।
.
২.সকালে দুই বা তিন
কোয়া কাঁচা রসুন খেতে হবে।
লেবুর শরবত পান করার পরই
এটি খেয়ে নিলে ভালো ফল
পাওয়া যাবে। এ
পদ্ধতিটি আপনার শরীরের ওজন
কমানোর প্রক্রিয়াটি দ্বিগুণ
গতিতে করবে। একই
সঙ্গে আপনার শরীরের রক্ত
সঞ্চালন হবে মসৃণ গতিতে।
.
৩. সকালের নাশতায় অন্য
খাবারের
পরিমাণটা কমিয়ে সেখানে স্থান
করে দিতে হবে ফলের।
প্রতিদিন সকালে এক
বাটি ফল
খেলে পেটে চর্বি জমার হাত
থেকে অনেকটা রেহাই
পাওয়া যাবে।
.
৪. পেটের
চর্বি থেকে মুক্তি পেতে হলে পানির
সঙ্গে করতে হবে বন্ধুত্ব।
কেননা পানি আপনার শরীরের
পরিপাক ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়
এবং শরীর থেকে ক্ষতিকর সব
কিছু বের করে দিতে সাহায্য
করে।
.
৫. সাদা চালের ভাত
থেকে দূরে থাকুন। এর
পরিবর্তে আটার
তৈরি খাবার খেতে হবে।
৬. দারুচিনি, আদা,
কাঁচা মরিচ দিয়ে রান্না করুন
আপনার খাবার।
এগুলো শরীরের রক্তে শর্করার
মাত্রা কমিয়ে রাখতে সহায়তা করে। চর্বি থেকে মুক্তি ★
.
১. এক গ্লাস হালকা গরম
পানিতে লেবু ও একটু লবণ
দিয়ে শরবত
তৈরি করে প্রতিদিন
সকালে খাবেন।
.
২.সকালে দুই বা তিন
কোয়া কাঁচা রসুন খেতে হবে।
লেবুর শরবত পান করার পরই
এটি খেয়ে নিলে ভালো ফল
পাওয়া যাবে। এ
পদ্ধতিটি আপনার শরীরের ওজন
কমানোর প্রক্রিয়াটি দ্বিগুণ
গতিতে করবে। একই
সঙ্গে আপনার শরীরের রক্ত
সঞ্চালন হবে মসৃণ গতিতে।
.
৩. সকালের নাশতায় অন্য
খাবারের
পরিমাণটা কমিয়ে সেখানে স্থান
করে দিতে হবে ফলের।
প্রতিদিন সকালে এক
বাটি ফল
খেলে পেটে চর্বি জমার হাত
থেকে অনেকটা রেহাই
পাওয়া যাবে।
.
৪. পেটের
চর্বি থেকে মুক্তি পেতে হলে পানির
সঙ্গে করতে হবে বন্ধুত্ব।
কেননা পানি আপনার শরীরের
পরিপাক ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়
এবং শরীর থেকে ক্ষতিকর সব
কিছু বের করে দিতে সাহায্য
করে।
.
৫. সাদা চালের ভাত
থেকে দূরে থাকুন। এর
পরিবর্তে আটার
তৈরি খাবার খেতে হবে।
৬. দারুচিনি, আদা,
কাঁচা মরিচ দিয়ে রান্না করুন
আপনার খাবার।
এগুলো শরীরের রক্তে শর্করার
মাত্রা কমিয়ে রাখতে সহায়তা করে।

সকালের ৪ টি ভুলে মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে দেহের


সকালে ঘুম থেকে উঠেই আমরা অভ্যাসবশত কিছু না কিছু কাজ করে থাকি । এ কাজ গুলো আমাদের শরীরের জন্য ভাল না খারাপ আসুন জেনে নিই। দিনের শুরুটিই যদি ভালো না কাটে তাহলে পুরো দিনটি যে খারাপ কাটবে তা বলে দিতে হয় না। আর যদি সকালের কিছু কাজে শরীর ও মনের উপর খারাপ প্রভাব পড়তে থাকেতাহলে সেটিও বেশ ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই সকালবেলা আমাদের কি করা উচিত এবং উচিত নয় তা জেনে নিতে হবে সকলকেই। সুস্থ থাকার মূলমন্ত্র এখানেই।

১। ঘুম থেকে উঠে বিছানায় অনেকটা সময় বসে থাকা
অনেকে ঘুম ভেঙে তো উঠে পড়েন ঠিকই কিন্তু আলসেমি করে অনেকটা সময় বিছানাতেই পার করে দিয়ে থাকেন। এতে করে আপনার দেহ ভুল সিগন্যাল পেয়ে যায়। অর্থাৎ আপনার নার্ভ সিস্টেম কখন কি করা উচিত তা ঠিক বুঝে উঠতে পারে না। তাই ঘুম থেকে উঠে বিছানায় বসে না থেকে ১ মিনিট থেকে আলতো করে আড়মোড়া ভেঙে উঠে পড়ুন।

২। বিছানায় বসে চা/কফি পান করে নেয়া
অনেকেই বেড টি নিয়ে থাকে, আবার অনেকে বিছানায় বসেই কফি পান করে থাকেন ঘুম তাড়ানোর আশায়। কিন্তু এতে করে ক্ষতি হচ্ছে আপনার হজম শক্তির। সকালে উঠেই অ্যাসিডিক পানীয় পান না করে হালকা কিছু পান করুন। পানি পান করুন। সকালের নাস্তা শেষে তবেই চা/কফি পান করুন।

৩। ঘুম ভাঙার পরপরই ফোন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়া
অনেকেরই অভ্যাস সকালে ঘুম ভেঙে উঠে না বসেই নিজের ফোন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়া। ইমেইল, ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি ঘুরে তবেই অনেকে ক্ষান্ত হন। কিন্তু সকালে উঠেই ফোন ব্যবহারের ফলে এবং নানা সাইট ঘুরে দেখার ফলে আপনার মস্তিস্কের উপর হুট করে চাপ পড়ে যার কারণে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেয়ে যায় সকাল থেকেই। এতে ক্ষতি হয় দেহের ও মনের।

৪। অল্প নাস্তা বা নাস্তা না করে দিন শুরু করা
আলসেমি এবং ইচ্ছে দুটোকে প্রাধান্য নিয়ে অনেকে সকালে নাস্তা না করেই দিন শুরু করে থাকেন। এতে করে ক্ষতি হয় মস্তিষ্ক এবং শরীরের। সারারাত পর মস্তিষ্ক এবং দেহের সব চাইতে বেশি খাদ্যের প্রয়োজন পড়ে সকালে। এই সময়েই যদি দেহে খাদ্য সরবরাহ না হয় তাহলে তার খারাপ প্রভাব পড়তে থাকে শরীর ও মস্তিস্কের উপর।

সুস্থ, সূখী ও সুন্দর জীবনের জন্য!!!


যদি সুস্থ থাকতে চান তাহলে
প্রতিদিন সকালবেলা কমপক্ষে ২০-৩০ মিনিট দ্রুত হাঁটুন।
যদি চিন্তামুক্ত হতে চান তাহলে
নিজেকে বলুন যা হবার হবে, ভরসা কেবল আল্লাহর উপর।
যদি অহংকার মুক্ত থাকতে চান তাহলে
প্রতি দিন ২০ -৩০ জনকে ছালাম দিন।
যদি রাগ কমাতে চান তাহলে
প্রতিদিন সকালে নিয়ত করুন
আজকে কোন প্রকার রাগ করব না, না, না।
যদি সুনির্দি ষ্ট কারোর উপর বেশি রাগ থাকে
তাহলে তাকে ক্ষমা করে দিন।
আর একথা সব সময় মনে রাখুন, আল্লাহ ক্ষমাশীলদের পছন্দ করেন৷
যদি মেধাবী হতে চান তাহলে
মনের সকল দুঃখ, কষ্ট, রাগ ঝেড়ে ফেলেদিন।
যদি জ্ঞানী হতে চান তাহলে
জ্ঞানীদের সাথে মিশুন জ্ঞান চর্চা করুন৷
যদি ধনী হতে চান তাহলে
সময় এবং ব্যবসাকে বেশি গুরুত্ব দিন।
যদি সম্মানীত হতে চান তাহলে
সততা এবং ভাল কাজকে বেশি গুরুত্ব দিন।
যদি সুখী হতে চান তাহলে
পরিবারকে বেশি গুরুত্ব দিন।
যদি সফল হতে চান তাহলে
প্রতিটি মিনিট, ঘন্টা, দিনকে সঠিক ক্ষেত্রে ব্যয় করুন, সময় থেকে সময় save করুন।
অর্থাৎ ২০ মিনিটের কাজ ১৫মিনিটে করুন।
যদি মহৎ ব্যক্তি হতে চান তাহলে
মিথ্যা, প্রতারণা, ছলনা, কথা বাড়িয়ে বলা ইত্যাদিকে এড়িয়ে চলুন।

এসিডিটি কে গুডবাই !!!


1. পেটে গ্যাস হলে কয়েকটা লবঙ্গদানা, আদা কুচি বা পুদিনা পাতা ওষুধের মতো কাজে দেবে।

2. জিরা গরম তাওয়ায় সেঁকে হালকাভাবে ছেঁচে নিত প্রতিবার খাবার আগে এক গ্লাস পানিতে এটি এক চা চামচ মিশিয়ে খেলে দ্রুত গ্যাসের উপশম হয়।

3. গ্যাসের ফলে বুক জ্বালাপোড়া করলে গুড় খাবেন। তবে যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের এটি এড়িয়ে যেতে হবে।

4. দাওয়াতে আমরা বোরহানি খেলে এর টকদই হজমে সাহায্য করে এবং গ্যাস দূর করে।

5. পেটের যে কোনো সমস্যা উপশমে প্রতি ৫-৬টি বাসক পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন। অথবা বাসক পাতা বেটে, রোদে শুকিয়ে গুড়া করে নিয়মিত খেলে এ সমস্যা স্থায়ীভাবে দূর হবে।

6. প্রতিবার খাওয়ার পর বাটার মিল্কের সঙ্গে সামান্য গোল মরিচ মিশিয়ে খেলে খেলে এসিডিটি দূর হয়।

সবুজ আপেলের ১০টি স্বাস্থ্য উপকারিতা


আপেলের গুণাগুণ  সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। এই সুস্বাদু ফল আমাদের সবারই খেতে কমবেশি ভালো লাগে এবং নারী-পুরুষ সবার জন্যই আপেল খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি। ডাক্তারদের মতামত অনুযায়ী প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে আপনাকে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে না খুব একটা। আপেল সাধারণত দুই প্রকারের হয়ে থাকে, লাল ও সবুজ। লাল আপেলের গুণাবলি সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। কিন্তু সবুজ আপেলের বিশেষ গুণগুলো সম্পর্কে হয়তো অনেকেরই ধারনা নেই। তাই চলুন আজ জেনে নিই, আমাদের দেহের সুস্থতায় সবুজ আপেলের গুণাবলি সম্পর্কে কিছু তথ্য।

(১) সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার

সবুজ আপেলের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ উপদান হল ফাইবার, যা সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমাণে। সবুজ আপেলের এই ফাইবার উপাদান আমাদের পেটের যে কোন সমস্যা রোধ করতে সাহায্য করে ও পরিপাক প্রক্রিয়া সঠিক ভাবে হতে সহায়তা করে।

(২) কোলন ক্যানসার রোধ করে

সবুজ আপেলের ফাইবার উপদান আমাদের দেহকে কোলন ক্যানসার রোগ হওয়া থেকে রক্ষা করে।

(৩) ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই

সবুজ আপেল আমাদের পেটের সুস্থতায় অনেক সাহায্য করে থাকে। তাছাড়া সবুজ আপেলের মধ্যে কোন ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই যা আমাদের দেহের জন্য খারাপ। তাই আপনি নিশ্চিন্তে ডায়েট করতে পারেন সবুজ আপেল খেয়ে।

(৪) কোলেস্টেরল মাত্রা খুব কম

বলাই হয়েছে যে সবুজ আপেলে কোন ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই এবং যতটুকু আছে তাও মাত্রায় খুব কম। যেহেতু সবুজ আপেলে প্রচুর পরিমানে ফাইবার উপাদান আছে তা দেহের কোলেস্টেরল মাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখে।

(৫) সহজেই হজম হয়

আপনি খুব ভারী কোন খাবার খেয়েছেন। চিন্তা করছেন হজম হবে কিনা ঠিকমত। কিন্তু চিন্তার কোন কারণ নেই ,আপনি একটি সবুজ আপেল খেয়ে নিন। কারণ সবুজ আপেলে আছে এনজাইম উপাদান যা খুব দ্রুত খাদ্য হজম করতে সাহায্য করে।

(৬) অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানে সমৃদ্ধ

সবুজ আপেলে আছে ফ্লেভনয়েড ও পলিফেনল যা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান। আর এই উপদান দুটি আমাদের দেহের DNA এর ক্ষতি রোধ করে এবং ক্যানসারও রোধ করে।

(৭) ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে

সবুজ আপেলের জৈব এসিড উপাদান আমাদের ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাই যদি আপনার বার বার ক্ষুধা লেগে থাকার সমস্যা থেকে থাকে তাহলে সবুজ আপেল খেয়ে ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।

(৮) দেহে শক্তি বৃদ্ধি করে

সবুজ আপেল আমাদের দেহে শক্তি যোগায়। সবুজ আপেলের অন্যতম উপদান কার্বোহাইড্রেট যা আমাদের দেহের জন্য খুব উপকারি। বিশেষ করে যারা খেলাধুলা করেন, কঠোর পরিশ্রম করেন তারা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় সবুজ আপেল অবশ্যই রাখুন।

(৯) লিভার ও নালীর সমস্যা রোধ করে

সবুজ আপেল আমাদের দেহের লিভারের যে কোন সমস্যা দূর করে ও পাশাপাশি খাদ্য নালী, পরিপাক নালী ও অন্যান্য নালীর সমস্যা দূর করে।

(১০) রোগ প্রতিরোধ করে

সবুজ আপেল ডায়রিয়ার সমস্যা রোধ করে ও পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য ও বাতের সমস্যা দূর করে এবং বদ হজমের সমস্যাও দূর করে।

কিভাবে বয়স ধরে রাখে পালং শাক


স্মৃতিশক্তি দুর্বল? অল্পতেই ভুলে যাচ্ছেন? নিয়ম করে খান পালং শাক। অল্পেই বুড়িয়ে যাচ্ছেন? পালং শাক খেয়ে ধরে রাখুন বয়স। ক্যানসার প্রতিরোধেও অব্যর্থ দাওয়াই এই পালং শাক।

জেটগতির লাইফস্টাইল, খাদ্যাভাস, বদলে যাওয়া জীবনযাপন। অল্প বিশ্রাম। মোটে কয়েক ঘণ্টার ঘুম। ফল? রোগের ডিপো শরীর। অঙ্গপ্রত্যঙ্গের দফারফা। একটু একটু করে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাওয়া। তাহলে উপায়?

শিকাগোর হেলথ ও এজিং প্রকল্পের প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, পালং শাকে আছে প্রচুর পরিমাণে ফ্ল্যাভনয়েড, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এটি মস্তিষ্ককে সতেজ রাখে। মস্তিষ্কের বয়স কমাতে সাহায্য করে। দীর্ঘদিন মস্তিষ্কের শক্তি অটুট রাখে। অনেক বেশি বয়স পর্যন্ত স্নায়ুতন্ত্র নির্ভুলভাবে কাজ করে।

এছাড়া এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‌‘ই’। দিনে গড়ে ৩০ গ্রাম পাংল শাক খেলে ভবিষ্যতে অ্যালঝাইমার্স হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়।

জাপানের একদল বিজ্ঞানী এবং হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুল সম্প্রতি একটি গবেষণা চালায়। গবেষকদের দাবি, পালং শাকের ফ্ল্যাভনয়েড নারীদের শরীরে অব্যর্থ ওষুধের কাজ করে। প্রায় ৪০ শতাংশ কমে যায় গর্ভাশয়ে ক্যানসারের শঙ্কা। এছাড়া পালং শাকে থাকা ক্যারটিনয়েড, নিওজ্যানথিন প্রস্টেট ক্যানসারের কোষকে মেরে ফেলে।

শুধু মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখা বা ক্যানসার প্রতিরোধই নয়, শরীরকে সুস্থ ও নীরোগ রাখতেও পালং শাকের জুড়ি নেই। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘এ’, যা চোখের ভেতরের ও বাইরের অংশগুলোয় পুষ্টি জোগায়; অকাল অন্ধত্ব থেকে চোখকে রক্ষা করে।

এছাড়াও পালং শাকে আছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। এটি মাতৃত্বকালীন ডায়াবেটিস থেকে শরীরকে রক্ষা করে।

গর্ভস্থ শিশুর মেধা বিকাশেও এই শাকের গুরুত্ব অপরিসীম। ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, ও বি৬ প্রচুর পরিমাণে রয়েছে পালং শাকে, যা চুল পড়া রোধ করে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।

Sunday, March 26, 2017

আসুন জেনে নেই - ওষুধ সেবনের জরুরী কিছু নিয়ম - কানুন || Important Rules of Taking Medicine - Very Very Importent Tips


১. ব্যথানাশক ওষুধ যেমন: ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম, ন্যাপ্রোক্সেন, আইবুপ্রোফেন, অ্যাসপিরিন ও কিটোরোলাক ইত্যাদি ভরা পেটে গ্রহণ করতে হবে। অন্যথায় অন্ত্র ফুটো হয়ে যেতে পারে।
২. প্রোটন পাম্প ইনহেবিটর যেমন: ওমিপ্রাজল, প্যান্টোপ্রাজল, ইসোমেপ্রাজল ইত্যাদি খাবারের আগে সেবন করতে হবে।
৩. ঠাণ্ডা-সর্দি বা অ্যালার্জির জন্য অ্যান্টিহিস্টামিন, যেমন: লোরাটাডিন, সেটিরিজিন, ফেক্সোফেনাডিন খালি পেটে গ্রহণ করলে এর কার্যকারিতা বেশি হয়।
৪. অ্যান্টাসিড খাবারের পর না খেয়ে ৩০ মিনিট পর খেলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
৫. সিপ্রোফ্লোক্সাসিন খাবার খাওয়ার ২ ঘণ্টা পর পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি দিয়ে সেবন করাই ভালো। সিপ্রোফ্লক্সাসিন গ্রহণের ২ ঘণ্টার মধ্যে দুগ্ধজাত খাবার বা ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম, আয়রন বা জিংকযুক্ত খাবার খাওয়া উচিৎ না
৬. ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট, আয়রন ট্যাবলেট, মাল্টিভিটামিন খাবার কয়েক ঘণ্টা আগে বা পরে সেবন করতে পারেন।
৭. পেনিসিলিন খালি পেটে সেবন করাই ভালো।
৮. কিছু ওষুধ যেমন_ কোট্রিম সেবন করলে বেশি পরিমাণে পানি পান করতে হবে। না হলে এটি কিডনিতে পাথর তৈরি করে সমস্যা করতে পারে।
৯. একসঙ্গে বেশ কয়েকটি ওষুধ সেবন করলে ওষুধের মধ্যে প্রতিক্রিয়ায় কোনো কোনো ক্ষেত্রে ওষুধের কার্যকারিতা কমতে পারে। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে ওষুধের কার্যকারিতা বাড়তে পারে। এ দুটোই বেশ ক্ষতিকর। তাই এ ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মানতে হবে।
১০. হাঁপানি আছে এমন ব্যক্তির ব্যথানাশক ওষুধ, বেটা ব্লকার-এটেনোলল, প্রোপানোলল সেবন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
১১. গর্ভাবস্থায় ওষুধ সেবন গর্ভধারণ ও ভ্রূণের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। থ্যালিডোমাইড, রেটিনয়েড, ক্যান্সারের ওষুধ সেবন করলে গর্ভের শিশুর ক্ষতি হতে পারে। গর্ভকালীন টেট্রাসাইক্লিন শিশুর দাঁত ও হাড়ের গঠনে বাধা দেয়। গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ওষুধ শিশুর হাইপোগ্লাইসেমিয়া করে মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। তাই এ সময় ইনসুলিন নিতে হয়।

জীবনে অসুখী ? আসুন জেনে নেই সুখী হওয়ার জরুরী ২৫ টি টিপস - যা আপনার শারীরিক ও মানসিক শক্তি যোগীয়ে আপনাকে দিবে স্বর্গীয় সুখ



১. প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন৷
২. নির্জন কোন স্থানে একাকী অন্তত ১০ মিনিট কাটান ও নিজেকে নিয়ে ভাবুন৷
৩. ঘুম থেকে উঠেই প্রকৃতির নির্মল পরিবেশে
থাকার চেষ্টা করুন। সারা দিনের করণীয় গুলো
সম্পর্কে মনস্থির করুন।
৪. নির্ভরযোগ্য প্রাকৃতিক উপাদানে ঘরে তৈরি
খাবার বেশি খাবেন আর প্রক্রিয়াজাত খাবার কম খাবেন।
৫. সবুজ চা এবং পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
৬. প্রতিদিন অন্তত ৩ জনের মুখে হাসি
ফোটানোর চেষ্টা করুন।
৭. গালগপ্প, অতীতের স্মৃতি, বাজে চিন্তা করে
আপনার মূল্যবান সময় এবং শক্তি অপচয়
করবেন না। ভাল কাজে সময় ও শক্তি ব্যয়
করুন।
৮. সকালের নাস্তা রাজার মত, দুপুরের খাবার
প্রজার মত এবং রাতের খাবার খাবেন ভিক্ষুকের
মত।
৯. জীবন সব সময় সমান যায় না, তবুও ভাল
কিছুর অপেক্ষা করতে শিখুন।
১০. অন্যকে ঘৃনা করে সময় নষ্ট করার জন্য
জীবন খুব ছোট, সকলকে ক্ষমা করে দিন সব
কিছুর জন্য।
১১. কঠিন করে কোন বিষয় ভাববেন না। সকল
বিষয়ের সহজ সমাধান চিন্তা করুন।
১২. সব তর্কে জিততে হবে এমন নয়, তবে
মতামত হিসাবে মেনে নিতে পারেন আবার নাও
মেনে নিতে পারেন।
১৩. আপনার অতীতকে শান্তভাবে চিন্তা করুন,
ভূলগুলো শুধরে নিন। অতীতের জন্য বর্তমানকে
নষ্ট করবেন না।
১৪. অন্যের জীবনের সাথে নিজের জীবন তুলনা
করবেন না।
১৫. কেউ আপনার সুখের দায়িত্ব নিয়ে বসে নেই।
আপনার কাজই আপনাকে সুখ এনে দেবে।
১৬. প্রতি ৫ বছরমেয়াদী পরিকল্পনা করুন এবং
ওই সময়ের মধ্যেই তা বাস্তবায়ন করুন।
১৭. গরীবকে সাহায্য করুন। দাতা হোন, গ্রহীতা
নয়।
১৮. অন্য লোকে আপনাকে কি ভাবছে তা নিয়ে
মাথা ঘামানোর দরকার নেই বরং অাপনি
অাপনাকে কি ভাবছেন সেটা মুল্যায়ন করুন ও
সঠিক কাজটি করুন।
১৯. কষ্ট পুষে রাখবেন না। কারণ সময়ের
স্রোতে সব কষ্ট ভেসে যায় তাই কষ্টের
ব্যাপারে খোলামেলা অালাপ করুন ও ঘনিষ্টদের
সাথে শেয়ার করুন।
২০. মনে রাখবেন সময় যতই ভাল বা খারাপ
হোক তা বদলাবেই।
২১. অসুস্থ হলে আপনার ব্যবসা বা চাকুরী অন্য
কেউ দেখভাল করবে না। করবে বন্ধু কিংবা
নিকটাত্মীয়রা, তাদের সাথে সম্পর্ক বজায়
রাখুন।
২২. ফেইসবুক অনেক সময় নষ্ট করে। পোষ্টটি
পড়তে পড়তেই অনেক খানি সময় নষ্ট করেছেন।
ফেইসবুকে আপনার সময় নির্দিষ্ট করুন।কতক্ষণ
সময় থাকবেন এখানে।
২৩. প্রতি রাত ঘুমানোর আগে আপনার জীবনের
জন্য বাবা মাকে মনে মনে ধন্যবাদ দিন।
২৪. মনে রাখুন জীবনের কোন কোন ভুলের
জন্য আপনি ক্ষমা পেয়েছেন। সেসব ভুল আর
যেন না হয় তার জন্য সতর্ক থাকুন।
২৫. আপনার বন্ধুদেরও তথ্যগুলো জানান, যেন
তারাও আপনার ভাল দিকগুলো সম্পর্কে জানেন
এবং আপনাকে আপনার মত করে চলতে দেয়।

কিশোরী মেয়েদের মাসিকের সময় তলপেটে তীব্র ব্যথার নিরাময় কী?


 অধিকাংশ কিশোরীই এই সমস্যা বা প্রাইমারি ডিসমেনোরিয়ায় ভুগে থাকে। প্রোস্টাগ্ল্যানডিন নিঃসরণের কারণে জরায়ুর রক্তনালি সংকোচন ও রক্তপ্রবাহ কমে যাওয়ার কারণে এটি হয়। কারও স্কুল-কলেজে যেতে বা স্বাভাবিক কাজকর্মেও সমস্যা দেখা দেয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যথার তীব্রতা কমে আসে এবং গর্ভধারণের পর ও স্বাভাবিক প্রসব হলে সাধারণত কমে যায়। তবে তীব্র ব্যথা হলে চিকিৎসকের পরামর্শে বিউটাপ্যান বা মেফেনামিক অ্যাসিডজাতীয় ওষুধ সেবন করা যায়।

অভ্যাসগুলো না ছাড়লেই নয়?


দৈনন্দিন জীবনে আমরা এমন অনেক কিছুই করি, যা অনেক সময় বড় সমস্যার সৃষ্টি করে। সাধারণত মুঠোফোনে কথা বলা, কম্পিউটারে কাজ করা বা শিশুকে আদর করার ভঙ্গি থেকেই হতে পারে নানা সমস্যা। তাই যেকোনো কাজেই পালন করা উচিত একটু সতর্কতা। আসুন, আজ থেকেই অভ্যাসগুলো দূর করি।

মুঠোফোনে বাড়তি সময়

গবেষকেরা বলছেন, মুঠোফোনে অতিরিক্ত ও দীর্ঘ সময় ধরে খুদে বার্তা পাঠানো বা ফেসবুক ব্যবহার করা থেকে বুড়ো আঙুলের গোড়ায় আথ্রাইটিস হতে পারে। এ কারণে দিনের শেষে আপনি বুড়ো আঙুলে ব্যথা বা অবশ অনুভূতিতে আক্রান্ত হতে পারেন। ফোনে কথা বলার জন্য যতটা সম্ভব ব্যবহার করুন, বড় বড় বার্তা পাঠানো বা অনেকক্ষণ ধরে ব্রাউজ করা এড়িয়ে চলুন। এগুলোর জন্য আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করাই ভালো।

শিশু কোলে নেওয়া

দুই হাত দিয়ে শিশুকে কোলে তোলা ও উঁচু করে ধরে রাখা থেকে ডিকুয়েরভ্যানস টেনোসাইনুভাইটিস নামের সমস্যা হয়। এ কারণে কবজি ও বুড়ো আঙুলের ওপর চাপ পড়ে। এতে ব্যথা, এমনকি ফুলে যেতে পারে। শিশু কোলে নেওয়ার সময় কেবল কবজির ওপর ভর দিয়ে নয়, পুরো হাতের বড় পেশিগুলো ব্যবহার করুন। শিশুর পিঠ ও পশ্চাদ্দেশসহ কোলে নিন এবং হাত দিয়ে উঁচু করে তুলে ধরে রাখবেন না বা লোফালুফি করবেন না।

শিশুকে ঘাড়ে নিয়ে ঘোরা

শিশুকে ঘাড়ের ওপর তুলে অনেকে ঘোরাঘুরি করেন। এতে ঘাড়, মেরুদণ্ডের পেশি ও হাড়ের গুরুতর ক্ষতি হতে পারে। যদি নিতেই হয়, প্রথমে একটি চেয়ার বা বিছানায় বসুন, শিশুকে বিছানা থেকে ঘাড় বেয়ে উঠতে বলুন এবং তারপর ধীরে ধীরে দাঁড়ান। কখনো মেঝে থেকে শিশুকে ঘাড়ে নেবেন না।

সোফায় শুয়ে টিভি দেখা

বাইরে থেকে এসে সোফায় বা গদিতে গা এলিয়ে দিয়ে মাথা বাঁকা করে টিভি দেখা আরেকটি খারাপ অভ্যাস। এতে ঘাড়ের পেছনে চাপ পড়ে এবং পরদিন ব্যথা হতে পারে। টিভি দেখার সময় চেয়ারে সোজা হয়ে বসুন—কাত হয়ে শুয়ে নয়।

উপুড় হয়ে শোয়া

অনেকে উপুড় হয়ে সারা রাত ঘুমান। সকালে ঘাড় ও কাঁধে ব্যথা হয়। কেননা উপুড় হয়ে শুলে এক হাত সাধারণত হাইপার এক্সটেন্ড হয়ে থাকে এবং ঘাড়ের ওপর চাপ পড়ে। চিত হয়ে বা পাশ ফিরে ঘুমানোর অভ্যাস করুন

বুকজ্বলা – কী খাব, কী খাব না


ফিশ অ্যান্ড চিপস। চিকেনকারি, ঝালমসলা ফ্রাই, বিরিয়ানি, রেজালা—এসব খেলে কি বুক জ্বলবে? খাব? ভালো প্রশ্ন। তবে উত্তরটা এত সহজ নয়। বুকজ্বলা যাকে বলে ‘হার্ট বার্ন’ ব্যাপারটি হার্ট বা হূদ্যন্ত্রের কোনো সমস্যা নয়। বুক থেকে গলা পর্যন্ত জ্বলুনির মতো অস্বস্তি হলো হার্ট বার্ন।
পাকস্থলী ও খাদ্যনালি—এ দুটোর সংযোগস্থলে রয়েছে একটি রন্ধ্রনিয়ন্ত্রক। পাকস্থলীর অম্ল যদি সেই রন্ধ্রনিয়ন্ত্রক দিয়ে গলিয়ে ওপর দিকে উঠে খাদ্যনালি বেয়ে এবং খাদ্যনালিকে উত্তেজিত করে তাহলে বুকজ্বলা হয়।

কিছু কিছু খাবার বুকজ্বলা বাড়াতে পারে।
বুকজ্বলা বাড়ায়: বেশি খাবার, খুব বেশি খাবার
বুকজ্বলার ঝুঁকির ব্যাপারে কী পরিমাণ খাবার খাচ্ছেন, সেদিকে নজর দিতে হবে। আবার একসঙ্গে অনেক খাবার খেয়ে ফেলা, বুকজ্বলার ব্যাপারে এসব বিচার-বিবেচনা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
খাওয়ার পরিমাণ কমানোর জন্য ছোট ছোট প্লেটে খাবেন।

চর্বিবহুল খাবার
চর্বিবহুল খাবার পাকস্থলীতে থাকে দীর্ঘ সময়, আর যত দীর্ঘ সময় থাকবে, অস্বস্তি হবে তত বেশি,’ বলেন Tell me what to eat if I have Acid refluxy গ্রন্থের প্রণেতা ম্যাগি। চর্বিবহুল বৃহৎ পরিমাণে খাবার খেলে যেমন অনেক বড় বেশি ফ্রাইড চিকেন, চিপস, উইংস খেলে দুই রকম ক্ষতি হয়—বেশি খাওয়া হলো আবার বেশি চর্বিও খাওয়া হলো। বুকজ্বলা অনেক বাড়বে।

বুকজ্বলা কমাতে হলে: চর্বি খাওয়া কমাতে হবে
প্রিয় খাবারগুলো যে একেবারে বাদ দিতে হবে, তা নয়। এদের ভিন্নভাবে রান্না করলে, প্রস্তুত করলে প্রশমিত থাকবে বুকজ্বলা। কিছু খাবার তেলে না ভেজে, সেঁকে, আগুনে ঝলসে, গ্রিল করে বা রোস্ট করে খাওয়া যায়। রান্নার রকমফের ঘটিয়ে বুকজ্বলা যায় কমানো, স্বাস্থ্যও হয় ভালো।

বুকজ্বলা বাড়ে: অম্লধর্মী খাবারে
অম্ল খাবার, যেমন—টমেটো, টমেটো সস, সালসা, সাইট্রাস ফল, কমলালেবু, জাম্বুরা, গ্রেপফ্রুট খালি পেটে খেলে অনেক সময় ঢেঁকুর, বুকজ্বলা হয়।
ভিনেগারও বেশি অম্লধর্মী, তবে এটি তো এমনি খাওয়া হয় না; সালাদ ড্রেসিং ও অন্যান্য ডিশে যোগ করা হয়।
অম্লধর্মী খাবার এড়ালে ভালো

টমেটো, সাইট্রাস ফল ছাড়া তাজা ফল, সবজি আরও আছে। তবে খেলেও খেতে হবে কম, ছোট টুকরা। টমেটো সস কম নেওয়া হলো, সঙ্গে স্প্যাগেটি, মাংস ও সবজি।

যেসব পানীয় উসকে দেয় বুকজ্বলা
পানীয়র ব্যাপারেও সতর্কতা চাই। এর মধ্যে রয়েছে কফি, ক্যাফিনযুক্ত চা, কোলা, অন্যান্য কার্বনেটেড পানীয় এবং মদ। ক্যাফিনযুক্ত পানীয় পাকস্থলীতে অম্লরস ক্ষরণ উদ্দীপিত করে এবং মদ্যজাতীয় পানীয় খাদ্যনালির রন্ধ্রনিয়ন্ত্রককে শিথিল করে, ঘটায় বুকজ্বলা ও কোমল পানীয়র সোডা পেট ফাঁপায়, তা থেকে বুকজ্বলা।

অন্য পানীয় গ্রহণ করুন
বুকজ্বলা রোধ করতে হলে এমন সব পানীয় পছন্দ করুন, যেগুলো হিসহিসে, গ্যাসযুক্ত নয়, বিকল্প হলো হার্বালটি, দুধ বা শুধু জল। খাদ্যের সঙ্গে জল পান করলে পাকস্থলীর অম্লরসও লঘু হবে; বুকজ্বলা হবে কম। টমেটো, কমলা বা লেবুর রস পরিহার করা ভালো।
বুকজ্বলা ধরায় চকলেট
চকলেটে রয়েছে ক্যাফিনের মতো উদ্দীপক এবং ক্যাফিন হতে পারে বুকজ্বলার জন্য দায়ী। চকলেট খাওয়া বাদ না দিতে পারলেও কম তো খাওয়া যেতেই পারে।

বুকজ্বলা ঘটায় ঝালমসলা খাবার
ঝালমসলা খাবার, হট সস আনে বুকজ্বলা। তবে সব সময় হট ঝাল খাবারই নয়, পেপারমিল্ট শীতল ঝাল মোটেই নয়। কিন্তু খাদ্যনালির রন্ধ্রনিয়ন্ত্রককে শিথিল করে ঘটায় বুকজ্বলা। আবার রসুন ও পেঁয়াজ ঝাল বা তেমন মসলা খাবার না হলেও ঘটায় বুকজ্বলা।
বুকজ্বলা টিপস

এই ঝালগরম খাবার ধরে রাখুন। তবে এ জন্য সারা জীবন পানসে, মৃদু, আকর্ষণহীন খাবার খেতে হবে কেন? কমিয়ে আনুন ঝাল। মরিচ-মসলা কম খান। খাবারে যোগ করুন পুদিনাপাতা, ধনেপাতা। মজা হবে। ঝালের বদলে।
চুইংগাম চিবান
ম্যাগে বলেন, আহারের পর চুইংগাম চিবানো ভালো। এতে লালাক্ষরণ বেশি হয়, পাকস্থলীর অম্লরস প্রশমিত হয়, পাকস্থলীর খাবার দ্রুত যেতে থাকে অন্দ্রনলে।
আরও টিপস
খাওয়ার পরপরই শুয়ে পড়বেন না। ডিনারের তিন ঘণ্টা পর শোয়া ভালো। ধূমপান করলে স্থূলদেহ হলে বুকজ্বলা বেশি হয়। তাই স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, ধূমপান বর্জন শ্রেয়। বেশি বুকজ্বলা হলে, বেশি দিন চললে চিকিৎসক দেখানো আবশ্যক।

Friday, March 24, 2017

চোখের নিচে কালো দাগ, রাতে যা করলে হবে দূর! পড়ুন বিস্তারিতঃ

http://bdwedding.blogspot.com/

চোখের নিচে কালো দাগ পড়েছে। এতে আপনার সুন্দর মুখটাকে রোগাটে দেখাচ্ছে, বয়সও বাড়িয়ে দিয়েছে অনেকটা। যতই মেকআপ করেন, তারপরও চোখের নিচের কালো দগ ঢাকা দায়, সবার নজরে পড়েই যাচ্ছে। এখন উপায়?

চোখ অনেক স্পর্শকাতর একটি জায়গা। তাই বাজারের কোনও ক্যামিকেল মিশ্রিত প্রসাধনী ছাড়াই প্রাকৃতিক উপায়ে এর পরিচর্যা করা ভালো।

প্রাকৃতিক মিশ্রণে চোখের নিচের কালো দাগ দূর হওয়ার পাশাপাশি কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও থাকবে না। তাহলে দেরি কেন? আসুন জেনে নিই ঘরে বসে কীভাবে ১০ মিনিটে দূর করা যায় চোখের নিচের কালো দাগ :
চোখের নিচে কালো দাগ, রাতে যা করলে হবে দূর!
ঘরোয়া মিশ্রণের প্রস্তুত প্রণালী ও ব্যবহার

টমেটোঃ এক চা চামচ টমেটোর রসের সঙ্গে এক চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে চোখের নিচে লাগান। ১০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দিনে দুইবার অন্তত এই প্যাক লাগাতে হবে।

আলুঃ আলু ভালো কর পেস্ট করে এর রস একটি কটন বলে নিয়ে চোখের ওপর ১০ মিনিটের জন্য ঢেকে রাখুন। খেয়াল রাখবেন পুরো চোখ যেন ঢেকে থাকে। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে চোখ ধুয়ে ফেলুন।

টি-ব্যাগঃ টি ব্যাগ ব্যবহারের পর ফ্রিজে রেখে দিন। ঠাণ্ডা হলে বের করে চোখ বন্ধ করে ১০ মিনিটের জন্য রেখে দিন। প্রতিদিন ব্যবহারে আপনার চোখের নিচের কালো দাগ দূর হয়ে যাবে।

দুধঃ ঠাণ্ডা দুধে একটি কটন বল ভিজিয়ে চোখে লাগান। দশ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে চোখের ফোলাভাব কমে যাবে এবং কালো দাগ দূর হব

কমলা: কমলার রসের সঙ্গে দুই ফোঁটা গ্লিসারিন মিশিয়ে চোখের নিচে লাগান। এটা কালো দাগ দূর করার পাশাপাশি আরও উজ্জ্বল করে তোলে।

বাদাম তেলঃ রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে চোখের চারপাশে বাদাম তেল দিয়ে ম্যাসাজ করতে পারেন। এতে চোখের কালো দাগ দূর হওয়ার পাশাপাশি চোখের চামড়া টানটান হবে।

শসাঃ শসার রস এবং আলুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে চোখে লাগান। কিছুক্ষণ পর হালকা ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন।

Wednesday, March 22, 2017

শশার উপকারীতা

http://bdwedding.blogspot.com/

 পানিশূন্যতা দূর করে। সারাদিন কাজের ব্যস্ততা থাকার কারণে পর্যাপ্ত পানি পান করা হয় না অনেকেরই। এই পানি ঘাটতি দূর করতে শশার তুলনা হয় না। শশায় ৯০ ভাগ পানি থাকায় শরীরের প্রয়োজনীয় পানির অভাব দূর করে শরীর সুস্থ রাখে। শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। নিয়মিত শশা খেলে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। এছাড়া যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে তাদের জন্য খুবই উপকারী শশা। শরীরে জমে থাকা ক্ষতিকর পদার্থ দূর করে শরীর ভালো রাখে, সেইসঙ্গে কিডনি থাকে সুস্থ। শশা শরীরের ভিটামিনের চাহিদা পূরণ করে। ভিটামিন ‘এ’ ‘বি’ এবং ‘সি’র চাহিদা পূরণ করে শরীরকে শক্তিশালী করে তোলে। শশার সবচেয়ে ভালো পুষ্টি পেতে হলে সবুজ শাক এবং গাজরের সঙ্গে খাওয়া ভালো। ত্বকের বন্ধু শশায় উচ্চমানের পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং সিলিকন রয়েছে, যা ত্বকের জন্য খুবই ভালো। শশা নখ ও চুলের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে দেয়। চুল তাড়াতাড়ি বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। হজমে সহায়তা করে ও ওজন কমায় শশাতে রয়েছে প্রচুর পানি এবং অল্প পরিমান ক্যালরি। যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্য শশা আদর্শ খাবার। শশা খেলে খাবার দ্রুত হজম হয়। প্রতিদিন শশা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। চোখ ভালো রাখবে শশা গোল গোল করে কেটে চোখের ওপর ১০ থেকে ১৫ মিনিট রাখলে চোখের কান্তি দূর হয়, এবং চোখের জ্বালাপোড়া দূর করে চোখ ভালো রাখে। মুখের দুর্গন্ধ দূর করে শশা মুখের জীবানুর বিরুদ্ধে লড়াই করে । শশায় বিদ্যমান ফাইটোক্যামিকেলস মুখের ভেতরের জীবানুকে ধ্বংস করে এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর করে। মাথাব্যথা দূর করে যাদের সকাল বেলা মাথাব্যথা হয় তারা যদি সকালে উঠেই কয়েক টুকরা শশা খান তাহলে আর মাথা ব্যাথা করবে না।। 

বাড়তি লবণ নিষেধ কেন?

http://bdwedding.blogspot.com/

আমরা প্রায়ই রোগীদের বলে থাকি বাড়তি লবণ খাবেন না। কথাটার অর্থ আসলে কী? কোনো বাড়ির রান্নায় লবণ বেশি দেওয়া হয়, কোনো বাড়িতে কম। রান্নায় তবে কত চামচ লবণ ব্যবহার করা উচিত? আসুন জেনে নিই লবণ সম্পর্কে।

* লবণ আর সোডিয়াম এক কথা নয়। রান্নায় ব্যবহৃত লবণ হলো সোডিয়াম ক্লোরাইড। লবণের ৪০ শতাংশ জুড়ে থাকে সোডিয়াম। তাই এক চামচ লবণ মানেই কিন্তু এক চামচ সোডিয়াম নয়। আমাদের কম খেতে হবে সোডিয়াম। বিশেষ করে, যাঁদের উচ্চ রক্তচাপ, হৃদ্রোগ, কিডনি ও যকৃতের সমস্যা ইত্যাদি আছে।

* বিভিন্ন বিশেষজ্ঞ গ্রুপ যে নির্দেশনা দিয়েছে, তাতে দৈনিক ১৫০০ থেকে ২৩০০ মিলিগ্রাম লবণ খাওয়া যাবে। মানে ১৫০০ মিলিগ্রামের কম হলে তো খুবই ভালো, তবে ২৩০০ মিলিগ্রামের ওপরে কখনোই নয়। তো ১৫০০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম আছে ৩ দশমিক ৭৫ গ্রাম পরিমাণ লবণে, মানে পৌনে এক চামচ লবণে। ২৩০০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম খেতে হলে ৬ গ্রাম পরিমাণ লবণ খেতে হবে, অর্থাৎ এক চামচ। তার মানে দাঁড়াল, সারা দিনে এক চামচ পরিমাণের বেশি লবণ খাওয়া যাবে না।

* গড়পড়তা আমরা নাকি দৈনিক ৩০০০ থেকে ৩৫০০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম খেয়ে ফেলি। এর একটা বড় অংশ আসে প্রক্রিয়াজাত খাবার থেকে। কেননা খাবার সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের সময় এতে প্রচুর লবণ যোগ করা হয়। এ ছাড়া লবণ মূলত যোগ করা হয় খাবারে স্বাদ বাড়াতে। আর কেউ কেউ তো পাতে এরপরও আলাদা লবণ নিয়ে খান।

* বেকিং সোডা ব্যবহৃত হয় এমন খাবার (যেমন পাউরুটি বা ব্রেড, বেকারির বিভিন্ন খাবার), বিস্কুট, প্রক্রিয়াজাত মাংস (যেমন সসেজ, নাগেট), যেকোনো টিনের বা সংরক্ষিত খাবার (যেমন আচার, পনির), সস বা সয়াসসে ভেজানো খাবার যা পরে পরিবেশন করা হয় (যেমন চিকেন ফ্রাই ও অন্যান্য ফাস্টফুড), ইনস্ট্যান্ট নুডলস ও পাস্তা, লবণ মাখানো চানাচুর, বাদাম ইত্যাদি বাড়তি লবণের বড় উৎস। দেখা যায়, আমরা রান্নায় লবণ কমিয়েছি ঠিকই, কিন্তু কেনা খাবারে অনেক লবণ রয়ে গেছে, সেটা খেয়াল করছি না।

* কখনো আমরা নিজের অজান্তেই খাবারে লবণ যোগ করে ফেলি অভ্যাসবশত। যেমন সালাদ তৈরির সময় বা কাঁচা ফল খাওয়ার সময়। ওটা হিসাবের মধ্যেই ধরি না।
আসলে এতখানি মেপে তো আর প্রতিদিন রান্না করা যাবে না। তাই চিকিৎসক যদি লবণ কম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন, তবে তিনটি কাজ করবেন: এক. আলগা লবণ একেবারেই খাবেন না, দুই. রান্নায় আগের চেয়ে একটু কম লবণ দিন আর তিন. ওপরে উল্লেখিত অতি লবণাক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।

সকালের ৪ টি ভুলে মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে দেহের

http://bdwedding.blogspot.com/

সকালে ঘুম থেকে উঠেই আমরা অভ্যাসবশত কিছু না কিছু কাজ করে থাকি । এ কাজ গুলো আমাদের শরীরের জন্য ভাল না খারাপ আসুন জেনে নিই। দিনের শুরুটিই যদি ভালো না কাটে তাহলে পুরো দিনটি যে খারাপ কাটবে তা বলে দিতে হয় না। আর যদি সকালের কিছু কাজে শরীর ও মনের উপর খারাপ প্রভাব পড়তে থাকেতাহলে সেটিও বেশ ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই সকালবেলা আমাদের কি করা উচিত এবং উচিত নয় তা জেনে নিতে হবে সকলকেই। সুস্থ থাকার মূলমন্ত্র এখানেই।

১। ঘুম থেকে উঠে বিছানায় অনেকটা সময় বসে থাকা
অনেকে ঘুম ভেঙে তো উঠে পড়েন ঠিকই কিন্তু আলসেমি করে অনেকটা সময় বিছানাতেই পার করে দিয়ে থাকেন। এতে করে আপনার দেহ ভুল সিগন্যাল পেয়ে যায়। অর্থাৎ আপনার নার্ভ সিস্টেম কখন কি করা উচিত তা ঠিক বুঝে উঠতে পারে না। তাই ঘুম থেকে উঠে বিছানায় বসে না থেকে ১ মিনিট থেকে আলতো করে আড়মোড়া ভেঙে উঠে পড়ুন।

২। বিছানায় বসে চা/কফি পান করে নেয়া
অনেকেই বেড টি নিয়ে থাকে, আবার অনেকে বিছানায় বসেই কফি পান করে থাকেন ঘুম তাড়ানোর আশায়। কিন্তু এতে করে ক্ষতি হচ্ছে আপনার হজম শক্তির। সকালে উঠেই অ্যাসিডিক পানীয় পান না করে হালকা কিছু পান করুন। পানি পান করুন। সকালের নাস্তা শেষে তবেই চা/কফি পান করুন।

৩। ঘুম ভাঙার পরপরই ফোন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়া
অনেকেরই অভ্যাস সকালে ঘুম ভেঙে উঠে না বসেই নিজের ফোন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়া। ইমেইল, ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি ঘুরে তবেই অনেকে ক্ষান্ত হন। কিন্তু সকালে উঠেই ফোন ব্যবহারের ফলে এবং নানা সাইট ঘুরে দেখার ফলে আপনার মস্তিস্কের উপর হুট করে চাপ পড়ে যার কারণে মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেয়ে যায় সকাল থেকেই। এতে ক্ষতি হয় দেহের ও মনের।

৪। অল্প নাস্তা বা নাস্তা না করে দিন শুরু করা
আলসেমি এবং ইচ্ছে দুটোকে প্রাধান্য নিয়ে অনেকে সকালে নাস্তা না করেই দিন শুরু করে থাকেন। এতে করে ক্ষতি হয় মস্তিষ্ক এবং শরীরের। সারারাত পর মস্তিষ্ক এবং দেহের সব চাইতে বেশি খাদ্যের প্রয়োজন পড়ে সকালে। এই সময়েই যদি দেহে খাদ্য সরবরাহ না হয় তাহলে তার খারাপ প্রভাব পড়তে থাকে শরীর ও মস্তিস্কের উপর।

স্বাস্থ্যকর মস্তিস্কের জন্য স্মার্ট খাবার

http://bdwedding.blogspot.com/

আমাদের বয়স ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে যা অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। বয়স বাড়ার সাথে সাথে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতাও কমতে থাকে। কিন্তু গবেষণায় জানানো হয়েছে যে বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে আপনি আপনার মস্তিস্কের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে পারেন যদি কিছু ‘স্মার্ট ফুড’ আপনার দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় থাকে। চলুন তাহলে জেনে নিই স্বাস্থ্যকর মস্তিস্কের জন্য প্রয়োজনীয় স্মার্ট খাবারগুলোর বিষয়ে।

১। বাদাম এবং বীজ
বাদাম এবং বীজ ভিটামিন ই এর ভালো উৎস। আমেরিকার সান্ডিয়াগোর লা জোলার স্ক্রিপ্স মেমোরিয়াল হাসপাতালের স্টাফ প্রেট বলেন, উচ্চমাত্রার ভিটামিন ই গ্রহণ মস্তিষ্কের দক্ষতা হ্রাস পাওয়া কমায়। দিনে ১ আউন্স বাদাম যেমন- আখরোট, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম, চিনা বাদাম এবং বীজ যেমন- মিষ্টি কুমড়ার বীজ, সূর্যমুখির বীজ, তিল বীজ খেতে পারেন।এছাড়াও আনহাইড্রোজেনেটেড বাটার যেমন- পিনাট বাটার, আমন্ড বাটার ইত্যাদি খেতে পারেন।

২। অ্যাভোকাডো
‘ডা. অ্যান টেন স্টেপ ডায়েট: এ সিম্পল প্ল্যান ফর পার্মানেন্ট অয়েট লুজ এন্ড অ্যাম্প: লাইফ লং ভাইটালিটি’ এর লেখক অ্যান কালজ বলেন, মস্তিস্কের উন্নতিতে সাহায্য করে অ্যাভোকাডো। অ্যাভোকাডো একটি ফ্যাটি ফল, কিন্তু এটি মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট যা স্বাস্থ্যকর রক্ত প্রবাহে অবদান রাখে। তিনি বলেন, ‘স্বাস্থ্যকর রক্ত প্রবাহ মানেই স্বাস্থ্যকর মস্তিস্ক’। এছাড়াও অ্যাভোকাডো রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। যদিও অ্যাভোকাডো উচ্চমাত্রার ক্যালরিযুক্ত খাবার তাই কালজ প্রতিদিন একটি অ্যাভোকাডোর অর্ধেক বা চারভাগের এক ভাগ অংশ খেতে পরামর্শ দেন।

৩। আস্ত শস্য
ওটমিল, পাউরুটি, বাদামী চালের মত আস্ত শস্যদানা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। প্রেট বলেন, ‘শরীরের প্রতিটা অঙ্গই রক্ত প্রবাহের উপর নির্ভরশীল’।‘কার্ডিওভাস্কুলার স্বাস্থ্যের উন্নতি হলে বিভিন্ন অঙ্গে রক্ত প্রবাহের ও উন্নতি ঘটে, এর মধ্যে মস্তিস্ক ও অন্তর্ভুক্ত’। গম বীজে ফাইবার, ভিটামিন ই, এবং কিছু ওমেগা-৩ এস থাকে।কালজ পরামর্শ দেন – আধা কাপ আস্ত শস্যের সিরিয়াল, ১ টুকরো পাউরুটি দিনে ২ থেকে ৩ বার খেতে পারেন।

৪। মটরশুঁটি
মটরশুঁটি রক্তে চিনির মাত্রাকে স্থিতিশীল রাখে। কালজ বলেন, গ্লুকোজ হচ্ছে মস্তিস্কের জ্বালানী। যদিও মস্তিস্ক গ্লুকোজ সংরক্ষণ করতে পারে না, এটি শক্তির ক্রমাগত প্রবাহের উপর নির্ভর করে এবং মটরশুঁটি এটি দিতে পারে’। প্রতিদিন আধা কাপ মটরশুঁটি খাওয়ার পরামর্শ দেন কালজ।

৫। ডালিমের রস
ডালিমের রসে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে বলে ফ্রি র‍্যাডিকেলের ক্ষতি থেকে মস্তিস্ককে রক্ষা করতে পারে।‘দ্যা বেটার ব্রেইন বুক’ বই এর লেখক এবং বোর্ড সারটিফাইড স্নায়ুবিদ ডেভিড পার্লমুটার বলেন, ‘ফ্রি র‍্যাডিকেলের ক্ষতির ক্ষেত্রে অন্যান্য অঙ্গের চেয়ে মস্তিস্ক অনেক বেশি সংবেদনশীল’। সাইট্রাস ফল এবং রঙিন সবজিকেও ‘ব্রেইনি ফুড’ হিসেবে তালিকায় উল্লেখ করেন পার্লমুটার। যেহেতু ডালিমের রসে চিনি থাকে তাই তিনি প্রতিদিন ২ আউন্স পান করার পরামর্শ দেন।

৬। চা
ঠান্ডা অথবা গরম সদ্য তৈরি করা চায়ে পরিমিত পরিমাণে ক্যাফেইন থাকে যা মস্তিস্কের শক্তি বৃদ্ধি করে স্মৃতিশক্তি, মনোযোগ এবং মেজাজ বৃদ্ধি করার মাধ্যমে।এছাড়াও চায়ে ক্যাটেচিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা রক্ত প্রবাহের উন্নতিতে সাহায্য করে।

৭। ডার্ক চকলেট
ডার্ক চকলেটে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান এবং ক্যাফেইন সহ প্রচুর প্রাকৃতিক উদ্দীপক থাকে যা ফোকাস এবং মনোযোগ বৃদ্ধি করে এবং অ্যান্ডোরফিন এর উৎপাদনকেও উদ্দীপিত করে যা মেজাজের উন্নতিতে সাহায্য করে। দিনে আধা আউন্স বা ১ আউন্স ডার্ক চকলেট আপনাকে প্রয়োজনীয় উপকারিতা দেবে। এটি এমন একটি সুপার ফুড যা বেশি খাওয়া উচিৎ নয়। কালজ বলেন, ‘এটি পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে’।

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে জলপাই এর ব্যবহারে

http://bdwedding.blogspot.com/

জলপাই একটি টকজাতীয় ফল। খোসাসহ খেতে হয়। খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ। এই আঁশ নিয়মিত খাবার হজমে সাহায্য করে। আর পাকস্থলী ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদান্ত্র, কোলনের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।

শুধু ফল হিসেবে নয়, এর তেল খুব স্বাস্থ্যকর। রান্না ও আচারের কাঁচা জলপাইয়ে পুষ্টি এতে বেশি। বারডেম হাসপাতালের প্রধান পুষ্টিবিদ বলেন, ১০০ গ্রাম জলপাইয়ে থাকে ৭০ ক্যালোরি। এতে শর্করা ১৬.২ গ্রাম, খনিজ ৩.১ মিলিগ্রাম ও ভিটামিন সি থাকে ৩৯ মিলিগ্রাম। যে কোনো বয়সের জন্য বিশেষ করে হৃদরোগী ও অস্ত্রোপচারের পর জলপাই খেলে উপকার পাওয়া যায়।

জলপাইয়ের ভিটামিন ‘সি’ ও ভিটামিন ‘এ’ ত্বক, চুল, দাঁতের উজ্জ্বলতা ও পুষ্টি জোগায়। সংক্রামক ও ছোঁয়াচে রোগগুলোকে রাখে অনেক দূরে। এ ছাড়া জীবাণুর আক্রমণ, চোখ ওঠা, চোখের পাতায় লালচে ফোঁড়া এ সমস্যাগুলোর বিরুদ্ধে কাজ করে।

রক্ত চলাচল ঠিক রেখে হৃৎপিণ্ডকে সঠিকভাবে কাজ করতে অবদান রাখে জলপাই। পরিমাণে কমে যায় লাইপোপ্রোটিন। এ ফলে অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল এজেন্ট আছে, যা দেহের ক্ষতিকর জীবাণুকে ধ্বংস করে। নিয়মিত জলপাই খেলে পিত্তথলির পিত্তরসের কাজ করতে সুবিধা হয়। পরিণামে পিত্তথলিতে পাথরের প্রবণতা কমে যায়।

জলপাইয়ের তেল রান্না করে খাওয়া এবং ত্বক দুটোর জন্যই খুবই উপযোগী। এই তেলে চর্বি বা কলেস্টেরল থাকে না। তাই ওজন কমাতে কার্যকর। যে কোনো কাটা-ছেঁড়া ভালো করতে অবদান রাখে। জ্বর, হাঁচি-কাশি, সর্দি ভালো করার জন্য জলপাই খুবই উপকারী ।

shortcut key of Microsoft word

ব্যাসিক শর্টকাট

http://bdwedding.blogspot.com/

Sl.Shortcut KeyFunction
1Ctrl+Aফাইলের সব কিছু সিলেক্ট করা
2Ctrl+Bসিলেক্ট করা টেক্সটকে বোল্ড করা
3Ctrl+Cসিলেক্ট করা যে কোন কিছু কপি করা
4Ctrl+Dফন্ট ডায়ালক বক্স দেখাবে
5Ctrl+Eসিলেক্ট করা টেক্সকে পৃষ্ঠার মাঝে নিতে
6Ctrl+Fফাইন্ড এন্ড রিপ্লেস ডায়ালক বক্স থেকে কোন টেক্স খুজে বের করা
7Ctrl+Gনির্দিষ্ট পৃষ্ঠায় যাবার জন্য ব্যবহৃত হয়
8Ctrl+Hফাইন্ড এন্ড রিপ্লেস ডায়ালক বক্স থেকে কোন টেক্স রিপ্লেস করার জন্য
9Ctrl+Iসিলেক্ট করা টেক্সকে ইটালিক/ বাঁকা করতে ব্যবহৃত হয়
10Ctrl+Jটেক্স জাস্টিফাই করতে ব্যবহৃত
11Ctrl+Kসিলেক্ট করা যে কোন কিছু লিংক করতে ব্যবহৃত হয়
12Ctrl+Lটেক্স পৃষ্ঠার/টেক্স বক্সের বাম দিকে নিতে
13Ctrl+Mটেক্স এর নির্দিষ্ট স্থান বাম দিকে ফাঁকা করতে ব্যবহৃত এটি ট্যাব এর ন্যায় কাজ করে
14Ctrl+Nনতুন ডকুমেন্ট ফাইল খুলতে ব্যবহৃত হয়
15Ctrl+Oপুরাতন বা সেভ করা ফাইল খুলতে
16Ctrl+Pপ্রিন্ট ডায়ালগ বক্স দেখাবার জন্য ব্যবহৃত
17Ctrl+Rটেক্স পৃষ্ঠার/টেক্স বক্সের ডান দিকে নিতে
18Ctrl+Sনতুন ফাইল সেভ বা পুরাতন ফাইলের সংযোজন অংশ সেভ করতে ব্যবহৃত
19Ctrl+Tসাধারণ টেক্স নাম্বারিং এর জন্য সাহায্যে করে বাম থেকে দ্বিতীয় লাইন থেকে নির্দিষ্ট স্থান দূরে সরে যাবে
20Ctrl+Uটেক্স এর নীচে দাগ দিতে ব্যবহৃত
21Ctrl+Vকপি করা যে কোন কিছু পেষ্ট করতে ব্যবহৃত
22Ctrl+Wপ্রোগ্রাম বন্ধ না করে নির্দিষ্ট ডকুমেন্ট বন্ধ করতে ব্যবহৃত
23Ctrl+Xসিলেক্ট করা যে কোন কিছুকে কাট করতে ব্যবহৃত হয়
24Ctrl+Yপরবর্তী কাজ সমূহে চলে যাবার জন্য
25Ctrl+Zপূর্ববর্তী কাজ সমূহে চলে যাবার জন্য

Create, save, view and print documents

Sl.Shortcut KeyFunction
1Ctrl+Nনতুন ডকুমেন্ট শুরু করা
2Ctrl+Oওপেন ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করা
3Ctrl+Wঅ্যাকটিভ ডকুমেন্ট বন্ধ করা
4Ctrl+Sডকুমেন্ট সংরক্ষণ বা সেভ করা
5Ctrl+Pপ্রিন্ট ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন বা প্রিন্ট করার জন্য
6Alt+Ctrl+Iপ্রিন্ট কত পেইজ থেকে কত পেইজ হবে বা প্রিন্ট প্রিভিউ প্রদর্শন করার জন্য
7Alt+Ctrl+Pপ্রিন্ট লেআউট প্রদর্শন করার জন্য
8Alt+Ctrl+Oআউটলাইন ভিউ প্রদর্শন করার জন্য
9Alt+Ctrl+Nড্রাফট ভিউ প্রদর্শন করার জন্য

Find, Replace and Browse through text

Sl.Shortcut KeyFunction
1Ctrl+Fকোন ওয়ার্ড সার্চ করার জন্য
2Alt+Ctrl+Yআরেকটা ওয়ার্ড সার্চ করার জন্য (একটা সার্চ রিপ্লেস করার পর)
3Ctrl +Hরিপ্লেস ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করার জন্য
4Ctrl+Gগো টু ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করার জন্য
5Alt+Ctrl+ Zআপনি শেষ চারটি জায়গায় সংশোধন করেছেন তা প্রদর্শন করবে
6Ctrl+PageUpপূর্বের সংশোধনের স্থানে যাওয়ার জন্য
7Ctrl+PageDownপরের সংশোধনের স্থানে যাওয়ার জন্য

Edit and Move Text and Graphics

Sl.Shortcut KeyFunction
1Backspaceবামদিক থেকে একটি বর্ণ ডিলিট করার জন্য
2Ctrl + Backspaceবামদিক থেকে একটি শব্দ ডিলিট করার জন্য
3Deleteডানদিন থেকে একটি বর্ণ ডিলিট করার জন্য
4Ctrl + Deleteডানদিক থেকে একটি শব্দ ডিলিট করার জন্য
5Ctrl+ Zশেষ কাজটি বাতিল করার জন্য
6Ctrl + Cনির্বাচিত টেক্সট কপি করার জন্য
7Ctrl + Xনির্বাচিত টেক্সট কাট করার জন্য
8Ctrl+Vকপি/কাট করা টেক্সট পেস্ট করার জন্য
9Alt+Shift +Rহেডার অথবা ফুটারের পূর্বের অংশ কপি করার জন্য
10Ctrl +Alt +Vপেস্ট স্পেশাল ডায়ালগ বক্স প্রদর্শনের জন্য
11Ctrl + Shift + Vশুধু ফরম্যাটিং পেস্ট করার জন্য
12Ctrl+F9খালি ফিল্ড ইনসার্ট করার জন্য
13Shift +Enterএকটি প্যারাগ্রাফে একটি নতুন লাইন শুরু করার জন্য
14Ctrl + Enterপেজ ব্রেক ইনসার্ট করার জন্য
15Ctrl + shift+ Enterকলাম ব্রেক ইনসার্ট করার জন্য
16Alt+Ctrl+Minus Signএকটি ড্যাশ ইনসার্ট করার জন্য
17Ctrl+Minus Signএকটি ড্যাশ ইনসার্ট করার জন্য
18Ctrl + Hyphenএকটি অপশনাল হাইপেন ইনসার্ট করার জন্য
19Ctrl + Shift + Hyphenনন ব্রেকিং হাইপেন ইনসার্ট করার জন্য
20Ctrl + Shift + Spacebarনন ব্রেকিং স্পেস ইনসার্ট করার জন্য
21Alt + Ctrl + Cকপিরাইট প্রতীক ইনসার্ট করার জন্য
22Alt+Ctrl+Rরেজিষ্টার্ড ট্রেডমার্ক প্রতীক ইনসার্ট করার জন্য
23Alt+Ctrl+Tট্রেডমার্ক প্রতীক ইনসার্ট করার জন্য
24Alt+Ctrl+Full Stopউপবৃত্ত ইনসার্ট করার জন্য

Select Text and Graphics

Sl.Shortcut KeyFunction
1Shift + Right Arrowডানদিক থেকে একটি লেটার নির্বাচিত করার জন্য
2Shift +Left Arrowবামদিক থেকে একটি লেটার নির্বাচিত করার জন্য
3Ctrl+Shift+RightArrowশব্দের শেষ পর্যন্ত সিলেক্ট করার জন্য
4Ctrl+Shift+Left Arrowশব্দের শুরু পর্যন্ত সিলেক্ট করার জন্য
5Shift+Endলাইনের শেষে সিলেক্ট করার জন্য
6Shift + Homeলাইনের শুরুতে সিলেক্ট করার জন্য
7Shift + Down Arrowনিচের একটি লাইন ও সিলেক্ট করার জন্য
8Shift +Up Arrowউপরের একটি লাইন ও সিলেক্ট করার জন্য
9Ctrl+Shift+Down Arrowপ্যারেগ্রাফের শেষ পর্যন্ত সিলেক্ট করার জন্য
10Ctrl+Shift+Up Arrowপ্যারাগ্রাফের শুরু পর্যন্ত সিলেক্ট করার জন্য
11Shift+Page Downস্ক্রীনের নিচে পরবর্তী স্ক্রীনে সিলেক্ট করার জন্য
12Shift+Page Upস্ক্রীনের উপরে পূর্ববর্তী স্ক্রীনে সিলেক্ট করার জন্য
13Ctrl+Shift+Homeকোন ডকুমেন্টের একদম শুরুতে যাওয়ার জন্য
14Ctrl+Shift+Endকোন ডকুমেন্টের একদম শেষে যাওয়ার জন্য
15Ctrl + Aসম্পূর্ণ ডকুমেন্ট সিলেক্ট করার জন্য

Select Text in a Table

Sl.Shortcut KeyFunction
1Tabটেবলের পরবর্তী সেল সিলেক্ট করার জন্য
2Shift +Tabটেবলের পূর্ববর্তী সেল সিলেক্ট করার জন্য
3Shift+Alt+Page Downউপরের সেল থেকে পুরো কলাম সিলেক্ট করার জন্য
4Shift+Alt+Page Upনিচের সেল থেকে পুরো কলাম সিলেক্ট করার জন্য
5Alt+5 on the numeric Keypad (with Num Lock off)পুরো টেবল সিলেক্ট করার জন্য

Apply Paragraph Formatting

Sl.Shortcut KeyFunction
1Ctrl+1সিঙ্গেল লাইন স্পেসিং সেট করার জন্য
2Ctrl + 2ডাবল লাইন স্পেসিং সেট করার জন্য
3Ctrl+5দেড় লাইন স্পেসিং সেট করার জন্য
4Ctrl+0এক লাইন স্পেস দেওয়ার জন্য ২টি প্যারাগ্রাফের মধ্যে
5Ctrl +Eএকটি প্যারাগ্রাফকে মাঝখানে সেট করে
6Ctrl+Jএকটি প্যারাগ্রাফকে জাস্টিফাইড অ্যালাইনমেন্ট দেওয়ার জন্য
7Ctrl+Rএকটি প্যারাগ্রাফকে রাইট অ্যালাইনমেন্ট দেওয়ার জন্য
8Ctrl+Lএকটি প্যারাগ্রাফকে লেফট অ্যালাইনমেন্ট দেওয়ার জন্য
9Ctrl+Mবাম দিক থেকে ইনডেন্ট দেওয়ার জন্য
10Ctrl+Shift+Mবামদিক থেকে প্যারাগ্রাফ ইনডেন্ট বাদ দেয়ার জন্য
11Ctrl+Tহ্যাংগিং ইনডেন্ট দেওয়ার জন্য
12Ctrl+Shift+Tহ্যাংগিং ইনডেন্ট কমানোর জন্য
13Ctrl+Qপ্যারাগ্রাফ ফরম্যাটিং দূর করার জন্য

Perform a Mail Merge

Sl.Shortcut KeyFunction
1Alt+shift+Kমেইল মার্জ প্রদর্শনের জন্য
2Alt+Shift+Nডকুমেন্ট মার্জড করার জন্য
3Alt+Shift+Mমার্জড ডকুমেন্ট প্রিন্ট করার জন্য
4Alt+Shift+Eমেইল মার্জড ডাটা ডকুমেন্ট এডিট করার জন্য
5Alt+shift+Fএকটি মার্জ ফিল্ড ইনসার্ট করার জন্য