Tuesday, March 28, 2017

স্বাস্থ্যবান পুরুষ হতে চান? তাহলে এই ৬টি পরিবর্তন নিয়ে আসুন প্রতিদিনের খাবারে!


সাধারণভাবে মনে করা হয় মেদহীন হালকা-পাতলা গড়নের নারী-পুরুষদের সবাই পছন্দ করেন। এরা যা ইচ্ছে তা-ই খেতে পারেন, যা ইচ্ছা তা-ই পড়তে পারেন! কিন্তু এরা কি নিজেদের শরীর নিয়ে সন্তুষ্ট? এরা কি যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী?
বাস্তবতা হলো এমন মানুষদের অনেকেই নিজেদের হালকা-পাতলা শরীরটা নিয়ে দুর্ভাবনায় থাকেন। আবার কেউ কেউ তো দিনমান ‘রোগা-পটকা’, ‘তালপাতার সেপাই’ ইত্যাদি শুনতে শুনতে অতিষ্ঠ।

যে যা-ই বলুক, শরীরটা ঠিকঠাক আছে কিনা সেটা বোঝার একটা ভালো উপায় হলো ‘বডি মাস ইনডেক্স’ বা উচ্চতা ও ওজনের অনুপাতের হিসাব। সে অনুযায়ী ওজন কম হলে বিষয়টা ভাবা প্রয়োজন। কেননা অতিরিক্ত ওজন যেমন স্বাস্থ্যের জন্য বিপদজনক তেমনি অতিরিক্ত ওজনহীনতাও বিপদ ডেকে আনতে পারে।

হালকা-পাতলা শরীরটায় বাসা বেঁধে থাকতে পারে রক্তশূন্যতা, ঝামেলা থাকতে পারে পরিপাকের। এ ছাড়া মেয়েদের ক্ষেত্রে গর্ভধারণের ঝুঁকি ও হাড়ের দুর্বলতাও চিন্তার বিষয়। ফলে ওজন বাড়ানোর প্রয়োজন হলে এই ছয় পরামর্শ মেনে চলার চেষ্টা করতে পারেন।

**পুষ্টিকর খাবারদাবার

ওজন বাড়াতে হলে খেতে হবে। যা খুশি তা-ই খেলে উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি। ভারসাম্যপূর্ণ পুষ্টিকর খাবার। প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাটের যথাযথ সমন্বয় থাকতে হবে খাবারে। মাংসপেশি গঠন আর ওজন বাড়ানোর জন্য পর্যাপ্ত প্রোটিনের চাহিদা মেটানো গুরুত্বপূর্ণ। নানা ধরনের বাদাম, দুধ ও দুধজাত খাবার শরীরকে প্রয়োজনীয় শক্তি জোগাবে।

**পানীয়ের পরিমাণ

ওজন বাড়াতে হলে আগে ক্ষুধা বাড়াতে হবে। ক্ষুধা বাড়ানোর জন্য হজমে সহায়ক পানীয় পান করুন। সারা দিনে ৬ থেকে ৮ গ্লাস পানি খান। তবে, খেতে বসার ঠিক আগে পানি খাবেন না বা খাওয়ার মাঝখানেও পানি খাবেন না। এতে ক্ষুধা নষ্ট হয়ে যায়।

**হাবিজাবি কম খান

সকাল-দুপর-রাতের ভারী খাবারের মাঝে বারবার এটা-সেটা খাবেন না। কেউ কেউ বলেন দিনে তিন থেকে পাঁচ বেলা ভারী খাবার খাওয়াটাই ভালো। বেছে বেছে পুষ্টিকর খাবারে পেট ভরাতে হবে। হালকা-পাতলা শরীরে বারবার হাবিজাবি ভাজাপোড়া বা ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার খেয়ে ওজন বাড়ানোর চেষ্টা করলে লাভের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হবে।

**শর্করায় সতর্কতা

আপনার হালকা-পাতলা শরীর দেখে কাছের মানুষেরা হয়তো কেক-পেস্ট্রিসহ নানা অতিরিক্ত শর্করা জাতীয় খাবার খেতে উৎসাহিত করবেন। কিন্তু অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবারের বিষয়ে সাবধান। ভিসেরাল ফ্যাট বা স্কিনি ফ্যাটের খপ্পরে পড়ে যেতে পারেন আপনি। এটা এমন চর্বিযুক্ত উপাদান যা হঠাৎ মেদ বাড়িয়ে না দিলেও দেহের ভেতরে নানা গুরুত্বপূর্ণ প্রত্যঙ্গে বাসা বাঁধতে পারে। তাই শর্করা খেতে হবে বেছে বেছে।

**শরীরচর্চা শুরু করুন

সুস্বাস্থ্যের জন্য শরীরচর্চার কোনো বিকল্প নেই। আপনি যত হালকা-পাতলাই হন না কেন ব্যায়ামে আপনিও দারুণ উপকৃত হবেন। রাতে ঠিকঠাক ঘুমিয়ে পড়া আর সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠার মতো অভ্যাসের কোনো বিকল্প নেই।

তেমনি শরীরচর্চাটাও জরুরি। নিয়মিত ব্যায়াম করলে আপনার ক্ষুধা বাড়বে। ফলে সাধারণ ক্ষুধা মন্দা কাটিয়ে উঠে আপনি খেতে পারবেন। নিয়মিত শরীরচর্চায় আপনার পেশি সুগঠিত হবে এবং শারীরিক শক্তি বাড়বে। যোগব্যায়ামের অনেক আসন চর্চা করেও আপনি উপকৃত হতে পারেন।

**ছেড়ে দিন ধূমপান

যত বেশি ধূমপান করবেন আপনার ক্ষুধা না লাগার সমস্যা তত বাড়তেই থাকবে। অবশ্য জগতে অতিরিক্ত ওজনের মোটাসোটা ধূমপায়ীও প্রচুর আছেন এবং হাড় জিরজিরে রোগা-পটকা ধূমপায়ীও প্রচুর আছেন। কিন্তু কথাটা হলো ধূমপান কারও স্বাস্থ্যের জন্যই ভালো না। আর ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার পর সবারই প্রথম যে উপকার হয় তা হলো ক্ষুধা বাড়তে থাকা।

অবিশ্বাস্য টিপস


¤মরিচ খাওয়ার পর অতিরিক্ত ঝাল
লাগলে এখন আর
মিষ্টি খেতে হবে না এক গ্লাস বরফ
শীতল পানি মুখে ধরে রাখলেই আর
ঝাল লাগবে না..

¤ক্ষুধা নিবারনের জন্য ডিম অত্যন্ত
কার্যকরি খাদ্য।
কেননা প্রতিটি ডিমে রয়েছে ৬
গ্রাম প্রোটিন সকালের নাস্তায়
ডিম রাখা তাই অত্যন্ত জরুরি।

¤শরীর কে সুস্থ রাখতে একজন
পুষ্টিবিদের ভুমিকা একজন ডাক্তারের
থেকে অনেক বেশী...

পেয়ারার উপকারিতাঃ


☞ কাঁচা পেয়ারা হৃদ রোগের উপকার
☞ কাঁচা পেয়ারা লবন দিয়ে খান কাশের ভাল উপকার হবে
☞ কাঁচা পেয়ারা রক্ত বর্ধক
☞পেয়ারা বাত পিত্ত কফ নাশক
☞ শরীর ঠান্ডা রাখার জন্য কাঁচা পেয়ারা অত্যন্ত উপকারী
☞ যাদের হাতে পায়ে জ্বালা কাঁচা পেয়ারায় উপকার পাবেন
☞পেয়ারা পাতা দাঁতের মাড়ি ব্যথায় উপকার
☞ তুলসি গিলই এবং পেয়ারা পাতা সেদ্ধ জল জ্বরের জন্য অত্যন্ত উপকারী
☞ কাঁচা পেয়ারা আনন্দ দায়ক
☞ নেশা মুক্তির জন্য কাঁচা পেয়ারার পাতা সেদ্ধ জল খাওয়ান।
আমাদের ছোট খাট টিপসগুলো অবহেলা করবেন না

দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় কিছু টিপসঃ



১. যাদের রাতে ঘুম হয় না তারা ঘুমুতে
যাবার আগে চিনিসহ এক গ্লাস দুধ খান।
এমনিতেই ঘুম পাবে।

২. তাজা ফুল অনেকেই পছন্দ করেন। কিন্তু তা বেশিদিন
ঘরে রাখা যায় না।
নেতিয়ে যায়। ফুল বেশিদিন তাজা রাখতে
হলে ফুলদানির পানিতে একটু কর্পূর
মিশিয়ে দিন। ফূল অনেকদিন তাজা থাকবে।

৩. ঘরে বিভিন্ন ফলফলাদি থাকলে মাছির
উৎপাত হয়। মাছির উৎপাত এড়াতে চাইলে ঘরে একটি
হালকা ভেজা দড়ি ঝুলিয়ে রাখুন।
মাছি সব দড়িতে বসবে।

৪. বৃষ্টির দিনে পিপঁড়ার উৎপাত হলে
ব্লিচিং পাউডার পানিতে মিশিয়ে ঘর মুছুন।
পিপঁড়ার উৎপাত কমে যাবে।

৫. সিল্ক এবং জরির কাজ করা শাড়ি, জামা, ওড়না
ইত্যাদিতে সহজেই
ছত্রাক পড়ে। টিস্যু পেপার দিয়ে মুড়ে রাখুন,
ছত্রাক পড়বে না।

৬. পেয়াজ কাটলে হাতে গন্ধ হয়। তাই কাটার
পর হাতে সরিষার তেল মেখে নিবেন। গন্ধ
হবে না। ৭. পারলে প্রতিদিন একবার করে মুখে বরফ
ঘষুন। এটি ত্বকের জন্য ভালো।

৮. মুখে ব্রণ উঠলে বেশি বেশি পানি পান
করুন ।

ঢেঁড়সের অজানা সব গুনাগুন


ঢেঁড়সের মধ্যে রয়েছে অনেক ঔষধি গুণ। এর মধ্যে রয়েছে আঁশ, ভিটামিন এ, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এটি রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়, শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধ করে। ব্লাড সুগার কমিয়ে দেয়, যা ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে। কোলেস্টেরল মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখে। এ ছাড়া রয়েছে আরো অনেক গুণ।

বেগুনের পানি খান, লাফিয়ে কমবে ভুঁড়ি !


অতিরিক্ত ওজন নিয়ে চিন্তিত? খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন? জিমে ঘাম ঝরাচ্ছেন?। তবু কাজের কাজ কিছু হচ্ছে না? সব তো করেছেন, কিন্তু বেগুন ট্রাই করেছেন কি? চমকে উঠলেন বুঝি? ভাবছেন রোগা হওয়ার সঙ্গে বেগুনের কী সম্পর্ক? সম্পর্ক আছে বৈকি। নিয়মিত বেগুনের পানি খান, আর দেখুন ম্যাজিকের মতো কীভাবে আপনার ওজন কমে। বেগুনের পানিকে ‘মিরাক্যল ওয়াটার’ও বলা হয়ে থাকে। শুধু ওজন কমানো নয়, এই পানি আপনার এনার্জি লেভেলকেও বুস্ট আপ করবে।

বেগুনে আছে অনেক পুষ্টিগুণ। পাশাপাশি এর ক্যালোরি কাউন্ট বেশ কম। তাই বেগুন আপনাকে মোটা না করেই সুস্বাস্থ্যের অধিকারী করে তুলবে। বেগুনে ফাইবার বেশি থাকায় ডায়াবিটিকদের জন্যও বেগুন বেশ ভালো। কনস্টিপেশনের সমস্যা থাকলেও নিয়মিত বেগুনের পানি আপনার জন্য অত্যন্ত উপকারী।

কীভাবে বানাবেন বেগুনের পানি?
একটা মাঝারি মাপের বেগুন ভালো করে ধুয়ে চাকা চাকা করে কেটে নিন (খোসাসুদ্ধ)। একটা কাঁচের জারে বেগুনের টুকরোগুলো পরপর সাজিয়ে রাখুন। এক লিটার পানি এর মধ্যে ঢেলে দিন। একটা মাঝাপি মাপের পাতিলেবু নিংড়ে পুরোটা রস এরমধ্যে মিশিয়ে দিন। চামচ দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে সারারাত ফ্রিজে রেখে দিন।

পরের দিন ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ, ডিনারের আগে এক কাপ করে এই পানি খান। সারা দিনে এক কাপ করে এই জল খাবেন। সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যে ফল পাবেন। বেশি উপকার পাওয়ার ক্ষেত্রে সবুজে ভরসা না রেখে বেগুনি বেগুনেই বেশি ভরসা রাখুন।বেগুনি রঞ্জকটিই ওজন কমাতে বিশেষ উপকারী।