Thursday, March 30, 2017

যেনে রাখুন কাজে লাগবে


** ঘুমাতে যাওয়ার আগে পানি খেলে তা হার্ট এটাক এর ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে দেয় এবং আপনার হজমে সাহায্য করবে।

** প্রতিদিন একটি তুলসী পাতা আপনাকে ক্যান্সার থেকে দূরে রাখবে।

** প্রতিদিন একটি লেবু আপনাকে মেদ ভূড়ি থেকে দূরে রাখবে।...

মস্তিস্ক সম্পর্কে কিছু তথ্য


▣ মানুষের মস্তিকের প্রতি সেকেন্ডে ১০১৫ টি হিসাব করার ক্ষমতা আছে। যা পৃথিবীর সবচে বড় সুপার কম্পিউটারেরও নেই…!!

▣ মানব মস্তিস্কের প্রায় ৭৫ ভাগই পানি!!!
...
▣ বাচ্চা অবস্থায় একটি মানুষের মস্তিস্কের ওজন থাকে ৩৫০-৪০০ গ্রাম। প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় যা বেড়ে হয় ১৩০০-১৪০০ গ্রাম !

▣ একজন মানুষের ব্রেইন,অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রানীর চেয়ে প্রায় ৩ গুন বড়।

▣ ব্রেইন মানুষের দেহের মোট আয়তনের মাত্র ২% হলেও দেহে উৎপন্য মোট শক্তির ২০ ভাগেরও বেশী খরচ করে সে একাই!! আশ্চর্য না?

▣ জাগ্রত থাকা অবস্থায় মস্তিস্ক প্রায় ২৫ ওয়াট পাওয়ার সৃষ্টি করে,যা একটি লাইট বাল্ব জালানোর জন্য যথেষ্ট |

▣ একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মস্তিষ্ক অক্সিজেন ছাড়া মাত্র ৫ মিনিট টিকতে পারবে |

▣ মানুষের নিউরনে তথ্য চলাচলের সর্বনিম্ন গতিবেগ হলো প্রায় ২৫৮.৪৯০ মাইল/ঘণ্টা, আর বর্তমান বিশ্বে সবচে দ্রুততম গাড়ি “বুগাত্তি ভেরন ই.বি ১৬.৪” এর গতিবেগ ২৫৩ মাইল/ঘন্টা |

▣ একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ প্রতিদিন প্রায় ৭০০০০ বিষয় নিয়ে চিন্তা করতে সক্ষম |

▣ ৩০ বছর বয়সের পর থেকে মানুষের ব্রেনের ভর প্রতি বছর .২৫% করে বাড়তে থাকে |

▣ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনিস্টাইনের মস্তিস্কের ভর ছিলো ১২৭৫ গ্রাম,যা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক কম |

ট্যাবলেট ভেঙে খাওয়া হতে পারে বিপজ্জনক


অনেক সময়েই চিকিৎসকরা রোগীদের ব্যবস্থাপত্রে কোনও ট্যাবলেটের অর্ধেক, এক-চতুর্থাংশ করে খাওয়ার নির্দেশ দেন। এর প্রধান কারণ, ওইসব ট্যাবলেট শুধু কয়েকটি নির্দিষ্ট মাত্রায় (যেমন ২৫ মিলিগ্রাম বা ৫০০ মিলিগ্রাম) বাজারে পাওয়া যায়।

... ট্যাবলেট ভেঙে খাওয়ার আরেকটি কারণ, কমমাত্রার চেয়ে বেশি মাত্রার ট্যাবলেটগুলো তুলনামূলক সাশ্রয়ী। অর্থাৎ ৫০ মিলিগ্রামের কোনও ট্যাবলেটের ১০টির স্ট্রিপের দাম যদি ১০০ টাকা হয়, সেই একই ট্যাবলেটের ১০০ মিলিগ্রাম মাত্রার ১০টির স্ট্রিপের দাম হয় তো দেখা যায় ১৫০ টাকা। এ অবস্থায় ডাক্তার না বললেও অনেক রোগী বা রোগীর অভিভাবক নিজে থেকেই বেশি মাত্রার ওষুধ কিনে তা ভাগ করে খেয়ে অর্থ সাশ্রয়ের চেষ্ট করে থাকেন। এটা দোষণীয় মোটেই নয়, বরং বলা যায় যৌক্তিক এবং হিসেবি কায়দা।

কিন্তু ট্যাবলেট দু ভাগ বা তার বেশি ভাগ করে খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দেখা দিতে পারে। যে অসুস্থতা থেকে বাঁচার জন্য আপনি চিকিৎসকের পরামর্শ মতে বা অর্থ সাশ্রয়ের জন্য নির্দিষ্ট কোনও ট্যাবলেট ভাগ করে খাচ্ছেন, সেই ডোজটিই আপনার জন্য বাড়তি বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে সাবধান করে দিয়েছেন বেলজিয়ামের গোঁত বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাসিউটিক্যাল সাইন্টিস্ট শার্লো ভেরু ও তার সহকর্মী গবেষকরা।

বিশেষ করে সেসব ট্যাবলেট গ্রহণের ক্ষেত্রে এই সমস্যা মারাত্মক পরিণতি ডেকে আনতে পারে যেগুলোর উপাদানে বিষের ব্যবহার হয় প্রতিষেধক হিসেবে। কার্যত এ ধরনের ওষুধে (ট্যাবলেট) বিষ এবং ঔষধি গুণের মাঝের সীমানাটা থাকে খুবই সূক্ষ্ম। অ্যাডভান্স নার্সিং সাময়িকীতে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনকে উদ্ধৃত করে লন্ডনের ডেইলি এক্সপ্রেস পত্রিকা এ তথ্য জানিয়েছে।

একটি ট্যাবলেটকে ভাঙার ফলে যা হয় তা হলো এর টুকরাগুলো প্রায় ক্ষেত্রেই পরস্পর সমান ভাগে ভাগ হয় না বা আপনার ইচ্ছানুযায়ী সাইজে বিভক্ত হয় না। গবেষণায় দেখা গেছে, উন্নত বিশ্বে প্রচলিত ট্যাবলেট বিভাজনকারী হস্তচালিত বিভিন্ন যন্ত্রের মাধ্যমে (এর মধ্যে রয়েছে কাঁচি, রান্নঘরের সবজি কাটার ছুরিও) ভাগ করা ট্যাবলেটের শতকরা ৩১ ভাগই সঠিক মাপে বিভক্ত হয় না। দেখা গেছে, ভাঙা ট্যাবলেট খণ্ডগুলোর ওজন একটার থেকে অন্যটা কমপক্ষে ১৫% কম বা ২৫%এরও বেশি হয়ে থাকে।

আর সরাসরি দুই হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি আর তর্জনির সাহায্যে ট্যাবলেট ভাঙার ক্ষেত্রে বলা যায়, দুই অংশের কম-বেশি হওয়ার মাত্রাটা এতে আরও বেশিই হয়।

ট্যাবলেট ভাঙাবিষয়ক গবেষণাটি চালানো হয়েছে যেসব রোগের ওষুধের ক্ষেত্রে তার মধ্যে অন্যতম হলো : পারকিনসন্স, রক্তচাপজনিত হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হওয়া, রক্তনালি বা হৃৎপিণ্ডে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়া এবং গ্রন্থিবাত ও গেঁটেবাত।

গবেষণায় জড়িত বিশেষজ্ঞদের হিসাবে নার্সিং হোম-কিনিক-হাসপাতালে ব্যাপকহারে রোগীদের ট্যাবলেট ভেঙে খাওয়ানোর বিষয়টিও ছিল। এসব জায়গায় দেখা গেছে ট্যাবলেট ভাগ করে খাওয়ানো সেখানে নৈমিত্তিক একটি বিষয়।

গবেষণাপত্রে বিশেষজ্ঞরা ট্যাবলেট ভেঙে খাওয়ার ফলে রোগীদের বিপদে পড়া থেকে বাঁচাতে ওষুধ কোম্পানিগুলোকে প্রতিটি ট্যাবলেট একাধিক মাত্রায় বাজারে ছাড়ার পরামর্শ দিয়েছেন। এতে করে রোগী এবং চিকিৎসকদের যার যার পছন্দমতো মাত্রায় ওষুধ প্রেসক্রাইব করা এবং খাওয়ায় আর কোনও ঝামেলা থাকবে না।

জেনেজেনে নিন মেয়েদের যে একটি বিশেষ জায়গায় চুম্বন করে বেশি আনন্দ দেয়া যায় ! না জানলে চরম মিস !


বেশিরভাগ পুরুষ এটা অনুমান করেতে পারেনা: যখন কোন পুরুষ তার সঙ্গীর স্তনে যৌন উত্তেজনা আনতে চান তখন তারা সরাসরি নিপলে (স্তন্যের বোটা) চলে যান।

পুরুষ মুলতঃ এভাবে মনে করেন – ‘যেহেতু স্তন্যের বোটাই মুল উত্তেজক অংশ তাই শুধু শুধু অন্য অঞ্চলে সময় নষ্ট কেন?’ এটা মোটেও ভাল বুদ্ধি নয়।

নারীরা আরো অনেক বেশি জটিল। নারীরা আশ্চার্যজনক কিছু ঘটতে যাচ্ছে কিছুক্ষনের মধ্যে সেই আশায় থাকতে বেশি পছন্দ করে। টেনশান এবং এক্সাইটমেন্ট তাদের বেশী পরিমানে উত্তেজিত করে। নারী তার যায়গার সর্বচ্চ অবস্থানে গিয়ে মজা অনুভব করে। যৌন মিলনের সময় একসাথে শুরু না হয়ে ক্রমশঃ উত্তেজনা সৃষ্টি হোক এটা নারীর প্রত্যাশা। নারী কিভাবে চায় এটা? যখন আপনি স্তন্যে চুমা খাচেছন, এটা অতি উত্তম আপনি যদি স্তন্যের ভিত্তি (বেইস – নিপল থেকে সর্বচ্চো দূরে) থেকে শুরু করেন। চুমা, লেহন এবং স্পর্শ সবকিছুই থাকবে স্তন্যের ভিত্তির আশ-পাশ ঘেসে। তারপর আস্তে আস্তে পুর্ন বৃত্তে সাপের মত চারপাশ ঘুর্নন পরিপুর্ন করুন।অতঃপর আরেকটু উপরের দিকে পুনরার বৃত্তাকারে চুমা, লেহন এবং স্পর্শ করে অন্য ঘুর্নন বলয় তৈরি করুন। এভাবে আস্তে আস্তে স্তন্যের বোটার দিকে আসুন। আপনি যত বেশি সময় নিয়ে বোটার কাছাকাছি আসবেন তত বেশি সে উত্তেজিত হবে। এ অবস্থায় বেশিরভাগ নারী তার এক্সপ্রেশান দিয়ে আহ্ববান করবে তার স্তন্যের বোটা আপনার মুখে নেয়ার জন্য।

এমনকি কেউ কেউ হাত দিয়ে আপনার মাথা টেনে তার বোটা চোষার জন্য চাপ সৃষ্টি করতে পারে। ধর্য্য ধরুন। এখনি মুখে স্তন্যের বোটা নিবেন না। স্তন্যের বোটার কাছাকাছি আপনার সিঙার চালিয়ে যান। তাকে আরো ক্ষুধার্ত করে তুলুন। স্তন্যের বোটায় পৌছার আগে বোটার পাশের বাদামী রঙের অঞ্চল (এ্যরুলা) জুড়ে পুর্বের ন্যায় চুমা, লেহন এবং স্পর্শ করুন। এখানে কিছুটা সাবধান তার প্রয়োজন আছে। খেয়াল রাখবেন স্তন্যের বোটায় যেন কোন ছোয়া না লাগে। এবার স্তন্যের বোটা! প্রথমে জিহ্বা দিয়ে একবার লেহন করুন। এবার হালকা ফু দিন লেহনকৃত অঞ্চলে। এটি ঠান্ডা গরম যুক্ত একপ্রকার অনুভুতি জাগাবে তার স্তন্যে, যা অনেক নারী পছন্দ করেন। এর পুনরাবৃত্তি পুরা বোটা জুড়ে করুন। এবার কিছুক্ষনের জন্য স্তন্যের বোটাটি মুখের ভিতর পুরে রাখুন এবং জিহ্বা দিয়ে ভেতর থেকে লেহন করুন। নিন মেয়েদের যে একটি বিশেষ জায়গায় চুম্বন করে বেশি আনন্দ দেয়া যায় ! না জানলে চরম মিস !

বেশিরভাগ পুরুষ এটা অনুমান করেতে পারেনা: যখন কোন পুরুষ তার সঙ্গীর স্তনে যৌন উত্তেজনা আনতে চান তখন তারা সরাসরি নিপলে (স্তন্যের বোটা) চলে যান।

পুরুষ মুলতঃ এভাবে মনে করেন – ‘যেহেতু স্তন্যের বোটাই মুল উত্তেজক অংশ তাই শুধু শুধু অন্য অঞ্চলে সময় নষ্ট কেন?’ এটা মোটেও ভাল বুদ্ধি নয়।

নারীরা আরো অনেক বেশি জটিল। নারীরা আশ্চার্যজনক কিছু ঘটতে যাচ্ছে কিছুক্ষনের মধ্যে সেই আশায় থাকতে বেশি পছন্দ করে। টেনশান এবং এক্সাইটমেন্ট তাদের বেশী পরিমানে উত্তেজিত করে। নারী তার যায়গার সর্বচ্চ অবস্থানে গিয়ে মজা অনুভব করে। যৌন মিলনের সময় একসাথে শুরু না হয়ে ক্রমশঃ উত্তেজনা সৃষ্টি হোক এটা নারীর প্রত্যাশা। নারী কিভাবে চায় এটা? যখন আপনি স্তন্যে চুমা খাচেছন, এটা অতি উত্তম আপনি যদি স্তন্যের ভিত্তি (বেইস – নিপল থেকে সর্বচ্চো দূরে) থেকে শুরু করেন। চুমা, লেহন এবং স্পর্শ সবকিছুই থাকবে স্তন্যের ভিত্তির আশ-পাশ ঘেসে। তারপর আস্তে আস্তে পুর্ন বৃত্তে সাপের মত চারপাশ ঘুর্নন পরিপুর্ন করুন।অতঃপর আরেকটু উপরের দিকে পুনরার বৃত্তাকারে চুমা, লেহন এবং স্পর্শ করে অন্য ঘুর্নন বলয় তৈরি করুন। এভাবে আস্তে আস্তে স্তন্যের বোটার দিকে আসুন। আপনি যত বেশি সময় নিয়ে বোটার কাছাকাছি আসবেন তত বেশি সে উত্তেজিত হবে। এ অবস্থায় বেশিরভাগ নারী তার এক্সপ্রেশান দিয়ে আহ্ববান করবে তার স্তন্যের বোটা আপনার মুখে নেয়ার জন্য।

এমনকি কেউ কেউ হাত দিয়ে আপনার মাথা টেনে তার বোটা চোষার জন্য চাপ সৃষ্টি করতে পারে। ধর্য্য ধরুন। এখনি মুখে স্তন্যের বোটা নিবেন না। স্তন্যের বোটার কাছাকাছি আপনার সিঙার চালিয়ে যান। তাকে আরো ক্ষুধার্ত করে তুলুন। স্তন্যের বোটায় পৌছার আগে বোটার পাশের বাদামী রঙের অঞ্চল (এ্যরুলা) জুড়ে পুর্বের ন্যায় চুমা, লেহন এবং স্পর্শ করুন। এখানে কিছুটা সাবধান তার প্রয়োজন আছে। খেয়াল রাখবেন স্তন্যের বোটায় যেন কোন ছোয়া না লাগে। এবার স্তন্যের বোটা! প্রথমে জিহ্বা দিয়ে একবার লেহন করুন। এবার হালকা ফু দিন লেহনকৃত অঞ্চলে। এটি ঠান্ডা গরম যুক্ত একপ্রকার অনুভুতি জাগাবে তার স্তন্যে, যা অনেক নারী পছন্দ করেন। এর পুনরাবৃত্তি পুরা বোটা জুড়ে করুন। এবার কিছুক্ষনের জন্য স্তন্যের বোটাটি মুখের ভিতর পুরে রাখুন এবং জিহ্বা দিয়ে ভেতর থেকে লেহন করুন।

হৃৎপিন্ড সুস্থ রাখার টিপসঃ


১. প্রচুর ফলমূল ও শাকসবজি খান। ফলমূল ও শাকসবজিতে প্রচুর পটাশিয়াম থাকে।

২. মাছের ডিম, মগজ, পনির, ডিমের কুসুম, মাখন যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন।

৩. যদি প্রয়োজন না হয় পাতে বাড়তি লবণ নেওয়ার প্রয়োজন নেই।

৪. দুধ খাবেন। কিন্তু ননি তোলা দুধ ও দই খান।
৫. বেশি বেশি মাছ খান। মাছের তেলে আছে ‘ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড’।

৬. লাল মাংস না খাওয়াই ভালো।

৭. কখনোই মুরগির চামড়া খাবেন না।

৮. শালগম, সয়াবিন, শুকনা শিমের বিচি ও মটরশুঁটি বেশি খাবেন।

৯. ভিটামিন সি-যুক্ত খাবার যেমন লেবু, আমলকী, কাঁচামরিচ, পেয়ারা বেশি খাবেন।

১০. টিনজাত বা প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন।

১১. টাটকা খাবার খান।

১২. দেহের উচ্চতা অনুযায়ী ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

১৩. যতটুকু সম্ভব হাসুন।

১৪. দুশ্চিন্তা উত্তেজনা নয়।

১৫. সবার সঙ্গে গল্প করুন।

১৬. গান গাইতে পারেন মনের আনন্দে।

১৭. মজার বই পড়ুন।

১৮. শারীরিক পরিশ্রম করুন।

১৯. নিয়মিত ব্যায়ম করুন।

২০. ধূমপান বর্জন করুন।


* ৬ টি স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস, জেনে রাখা ভালো *



• সর্বদা বাম কানে ফোন রিসিভ করুন।

• ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ঔষধ খাবেন না ।

• বিকেল ৫টার পর ভারী খাবার খাবেন না
(বিশেষ করে দুপরের খাবার) ।

• পানি সকালে বেশি পান করুন,
রাতে তুলনামূলক কম ।

• ঔষধ খাওয়ার সাথে সাথেই শুয়ে পড়বেন না।
• ফোনের ব্যাটারি যখন এক দাগ তখন ফোন রিসিভ না করাই ভালো, কারন তখন ফোনের
রেডিয়শন ১০০০ গুন বেশি শক্তিশালী হয় !!