Sunday, March 26, 2017

আসুন জেনে নেই - ওষুধ সেবনের জরুরী কিছু নিয়ম - কানুন || Important Rules of Taking Medicine - Very Very Importent Tips


১. ব্যথানাশক ওষুধ যেমন: ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম, ন্যাপ্রোক্সেন, আইবুপ্রোফেন, অ্যাসপিরিন ও কিটোরোলাক ইত্যাদি ভরা পেটে গ্রহণ করতে হবে। অন্যথায় অন্ত্র ফুটো হয়ে যেতে পারে।
২. প্রোটন পাম্প ইনহেবিটর যেমন: ওমিপ্রাজল, প্যান্টোপ্রাজল, ইসোমেপ্রাজল ইত্যাদি খাবারের আগে সেবন করতে হবে।
৩. ঠাণ্ডা-সর্দি বা অ্যালার্জির জন্য অ্যান্টিহিস্টামিন, যেমন: লোরাটাডিন, সেটিরিজিন, ফেক্সোফেনাডিন খালি পেটে গ্রহণ করলে এর কার্যকারিতা বেশি হয়।
৪. অ্যান্টাসিড খাবারের পর না খেয়ে ৩০ মিনিট পর খেলে ভালো ফল পাওয়া যায়।
৫. সিপ্রোফ্লোক্সাসিন খাবার খাওয়ার ২ ঘণ্টা পর পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি দিয়ে সেবন করাই ভালো। সিপ্রোফ্লক্সাসিন গ্রহণের ২ ঘণ্টার মধ্যে দুগ্ধজাত খাবার বা ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম, আয়রন বা জিংকযুক্ত খাবার খাওয়া উচিৎ না
৬. ক্যালসিয়াম ট্যাবলেট, আয়রন ট্যাবলেট, মাল্টিভিটামিন খাবার কয়েক ঘণ্টা আগে বা পরে সেবন করতে পারেন।
৭. পেনিসিলিন খালি পেটে সেবন করাই ভালো।
৮. কিছু ওষুধ যেমন_ কোট্রিম সেবন করলে বেশি পরিমাণে পানি পান করতে হবে। না হলে এটি কিডনিতে পাথর তৈরি করে সমস্যা করতে পারে।
৯. একসঙ্গে বেশ কয়েকটি ওষুধ সেবন করলে ওষুধের মধ্যে প্রতিক্রিয়ায় কোনো কোনো ক্ষেত্রে ওষুধের কার্যকারিতা কমতে পারে। আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে ওষুধের কার্যকারিতা বাড়তে পারে। এ দুটোই বেশ ক্ষতিকর। তাই এ ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মানতে হবে।
১০. হাঁপানি আছে এমন ব্যক্তির ব্যথানাশক ওষুধ, বেটা ব্লকার-এটেনোলল, প্রোপানোলল সেবন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
১১. গর্ভাবস্থায় ওষুধ সেবন গর্ভধারণ ও ভ্রূণের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। থ্যালিডোমাইড, রেটিনয়েড, ক্যান্সারের ওষুধ সেবন করলে গর্ভের শিশুর ক্ষতি হতে পারে। গর্ভকালীন টেট্রাসাইক্লিন শিশুর দাঁত ও হাড়ের গঠনে বাধা দেয়। গর্ভকালীন ডায়াবেটিসের ওষুধ শিশুর হাইপোগ্লাইসেমিয়া করে মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। তাই এ সময় ইনসুলিন নিতে হয়।

জীবনে অসুখী ? আসুন জেনে নেই সুখী হওয়ার জরুরী ২৫ টি টিপস - যা আপনার শারীরিক ও মানসিক শক্তি যোগীয়ে আপনাকে দিবে স্বর্গীয় সুখ



১. প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন৷
২. নির্জন কোন স্থানে একাকী অন্তত ১০ মিনিট কাটান ও নিজেকে নিয়ে ভাবুন৷
৩. ঘুম থেকে উঠেই প্রকৃতির নির্মল পরিবেশে
থাকার চেষ্টা করুন। সারা দিনের করণীয় গুলো
সম্পর্কে মনস্থির করুন।
৪. নির্ভরযোগ্য প্রাকৃতিক উপাদানে ঘরে তৈরি
খাবার বেশি খাবেন আর প্রক্রিয়াজাত খাবার কম খাবেন।
৫. সবুজ চা এবং পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
৬. প্রতিদিন অন্তত ৩ জনের মুখে হাসি
ফোটানোর চেষ্টা করুন।
৭. গালগপ্প, অতীতের স্মৃতি, বাজে চিন্তা করে
আপনার মূল্যবান সময় এবং শক্তি অপচয়
করবেন না। ভাল কাজে সময় ও শক্তি ব্যয়
করুন।
৮. সকালের নাস্তা রাজার মত, দুপুরের খাবার
প্রজার মত এবং রাতের খাবার খাবেন ভিক্ষুকের
মত।
৯. জীবন সব সময় সমান যায় না, তবুও ভাল
কিছুর অপেক্ষা করতে শিখুন।
১০. অন্যকে ঘৃনা করে সময় নষ্ট করার জন্য
জীবন খুব ছোট, সকলকে ক্ষমা করে দিন সব
কিছুর জন্য।
১১. কঠিন করে কোন বিষয় ভাববেন না। সকল
বিষয়ের সহজ সমাধান চিন্তা করুন।
১২. সব তর্কে জিততে হবে এমন নয়, তবে
মতামত হিসাবে মেনে নিতে পারেন আবার নাও
মেনে নিতে পারেন।
১৩. আপনার অতীতকে শান্তভাবে চিন্তা করুন,
ভূলগুলো শুধরে নিন। অতীতের জন্য বর্তমানকে
নষ্ট করবেন না।
১৪. অন্যের জীবনের সাথে নিজের জীবন তুলনা
করবেন না।
১৫. কেউ আপনার সুখের দায়িত্ব নিয়ে বসে নেই।
আপনার কাজই আপনাকে সুখ এনে দেবে।
১৬. প্রতি ৫ বছরমেয়াদী পরিকল্পনা করুন এবং
ওই সময়ের মধ্যেই তা বাস্তবায়ন করুন।
১৭. গরীবকে সাহায্য করুন। দাতা হোন, গ্রহীতা
নয়।
১৮. অন্য লোকে আপনাকে কি ভাবছে তা নিয়ে
মাথা ঘামানোর দরকার নেই বরং অাপনি
অাপনাকে কি ভাবছেন সেটা মুল্যায়ন করুন ও
সঠিক কাজটি করুন।
১৯. কষ্ট পুষে রাখবেন না। কারণ সময়ের
স্রোতে সব কষ্ট ভেসে যায় তাই কষ্টের
ব্যাপারে খোলামেলা অালাপ করুন ও ঘনিষ্টদের
সাথে শেয়ার করুন।
২০. মনে রাখবেন সময় যতই ভাল বা খারাপ
হোক তা বদলাবেই।
২১. অসুস্থ হলে আপনার ব্যবসা বা চাকুরী অন্য
কেউ দেখভাল করবে না। করবে বন্ধু কিংবা
নিকটাত্মীয়রা, তাদের সাথে সম্পর্ক বজায়
রাখুন।
২২. ফেইসবুক অনেক সময় নষ্ট করে। পোষ্টটি
পড়তে পড়তেই অনেক খানি সময় নষ্ট করেছেন।
ফেইসবুকে আপনার সময় নির্দিষ্ট করুন।কতক্ষণ
সময় থাকবেন এখানে।
২৩. প্রতি রাত ঘুমানোর আগে আপনার জীবনের
জন্য বাবা মাকে মনে মনে ধন্যবাদ দিন।
২৪. মনে রাখুন জীবনের কোন কোন ভুলের
জন্য আপনি ক্ষমা পেয়েছেন। সেসব ভুল আর
যেন না হয় তার জন্য সতর্ক থাকুন।
২৫. আপনার বন্ধুদেরও তথ্যগুলো জানান, যেন
তারাও আপনার ভাল দিকগুলো সম্পর্কে জানেন
এবং আপনাকে আপনার মত করে চলতে দেয়।

কিশোরী মেয়েদের মাসিকের সময় তলপেটে তীব্র ব্যথার নিরাময় কী?


 অধিকাংশ কিশোরীই এই সমস্যা বা প্রাইমারি ডিসমেনোরিয়ায় ভুগে থাকে। প্রোস্টাগ্ল্যানডিন নিঃসরণের কারণে জরায়ুর রক্তনালি সংকোচন ও রক্তপ্রবাহ কমে যাওয়ার কারণে এটি হয়। কারও স্কুল-কলেজে যেতে বা স্বাভাবিক কাজকর্মেও সমস্যা দেখা দেয়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যথার তীব্রতা কমে আসে এবং গর্ভধারণের পর ও স্বাভাবিক প্রসব হলে সাধারণত কমে যায়। তবে তীব্র ব্যথা হলে চিকিৎসকের পরামর্শে বিউটাপ্যান বা মেফেনামিক অ্যাসিডজাতীয় ওষুধ সেবন করা যায়।

অভ্যাসগুলো না ছাড়লেই নয়?


দৈনন্দিন জীবনে আমরা এমন অনেক কিছুই করি, যা অনেক সময় বড় সমস্যার সৃষ্টি করে। সাধারণত মুঠোফোনে কথা বলা, কম্পিউটারে কাজ করা বা শিশুকে আদর করার ভঙ্গি থেকেই হতে পারে নানা সমস্যা। তাই যেকোনো কাজেই পালন করা উচিত একটু সতর্কতা। আসুন, আজ থেকেই অভ্যাসগুলো দূর করি।

মুঠোফোনে বাড়তি সময়

গবেষকেরা বলছেন, মুঠোফোনে অতিরিক্ত ও দীর্ঘ সময় ধরে খুদে বার্তা পাঠানো বা ফেসবুক ব্যবহার করা থেকে বুড়ো আঙুলের গোড়ায় আথ্রাইটিস হতে পারে। এ কারণে দিনের শেষে আপনি বুড়ো আঙুলে ব্যথা বা অবশ অনুভূতিতে আক্রান্ত হতে পারেন। ফোনে কথা বলার জন্য যতটা সম্ভব ব্যবহার করুন, বড় বড় বার্তা পাঠানো বা অনেকক্ষণ ধরে ব্রাউজ করা এড়িয়ে চলুন। এগুলোর জন্য আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করাই ভালো।

শিশু কোলে নেওয়া

দুই হাত দিয়ে শিশুকে কোলে তোলা ও উঁচু করে ধরে রাখা থেকে ডিকুয়েরভ্যানস টেনোসাইনুভাইটিস নামের সমস্যা হয়। এ কারণে কবজি ও বুড়ো আঙুলের ওপর চাপ পড়ে। এতে ব্যথা, এমনকি ফুলে যেতে পারে। শিশু কোলে নেওয়ার সময় কেবল কবজির ওপর ভর দিয়ে নয়, পুরো হাতের বড় পেশিগুলো ব্যবহার করুন। শিশুর পিঠ ও পশ্চাদ্দেশসহ কোলে নিন এবং হাত দিয়ে উঁচু করে তুলে ধরে রাখবেন না বা লোফালুফি করবেন না।

শিশুকে ঘাড়ে নিয়ে ঘোরা

শিশুকে ঘাড়ের ওপর তুলে অনেকে ঘোরাঘুরি করেন। এতে ঘাড়, মেরুদণ্ডের পেশি ও হাড়ের গুরুতর ক্ষতি হতে পারে। যদি নিতেই হয়, প্রথমে একটি চেয়ার বা বিছানায় বসুন, শিশুকে বিছানা থেকে ঘাড় বেয়ে উঠতে বলুন এবং তারপর ধীরে ধীরে দাঁড়ান। কখনো মেঝে থেকে শিশুকে ঘাড়ে নেবেন না।

সোফায় শুয়ে টিভি দেখা

বাইরে থেকে এসে সোফায় বা গদিতে গা এলিয়ে দিয়ে মাথা বাঁকা করে টিভি দেখা আরেকটি খারাপ অভ্যাস। এতে ঘাড়ের পেছনে চাপ পড়ে এবং পরদিন ব্যথা হতে পারে। টিভি দেখার সময় চেয়ারে সোজা হয়ে বসুন—কাত হয়ে শুয়ে নয়।

উপুড় হয়ে শোয়া

অনেকে উপুড় হয়ে সারা রাত ঘুমান। সকালে ঘাড় ও কাঁধে ব্যথা হয়। কেননা উপুড় হয়ে শুলে এক হাত সাধারণত হাইপার এক্সটেন্ড হয়ে থাকে এবং ঘাড়ের ওপর চাপ পড়ে। চিত হয়ে বা পাশ ফিরে ঘুমানোর অভ্যাস করুন

বুকজ্বলা – কী খাব, কী খাব না


ফিশ অ্যান্ড চিপস। চিকেনকারি, ঝালমসলা ফ্রাই, বিরিয়ানি, রেজালা—এসব খেলে কি বুক জ্বলবে? খাব? ভালো প্রশ্ন। তবে উত্তরটা এত সহজ নয়। বুকজ্বলা যাকে বলে ‘হার্ট বার্ন’ ব্যাপারটি হার্ট বা হূদ্যন্ত্রের কোনো সমস্যা নয়। বুক থেকে গলা পর্যন্ত জ্বলুনির মতো অস্বস্তি হলো হার্ট বার্ন।
পাকস্থলী ও খাদ্যনালি—এ দুটোর সংযোগস্থলে রয়েছে একটি রন্ধ্রনিয়ন্ত্রক। পাকস্থলীর অম্ল যদি সেই রন্ধ্রনিয়ন্ত্রক দিয়ে গলিয়ে ওপর দিকে উঠে খাদ্যনালি বেয়ে এবং খাদ্যনালিকে উত্তেজিত করে তাহলে বুকজ্বলা হয়।

কিছু কিছু খাবার বুকজ্বলা বাড়াতে পারে।
বুকজ্বলা বাড়ায়: বেশি খাবার, খুব বেশি খাবার
বুকজ্বলার ঝুঁকির ব্যাপারে কী পরিমাণ খাবার খাচ্ছেন, সেদিকে নজর দিতে হবে। আবার একসঙ্গে অনেক খাবার খেয়ে ফেলা, বুকজ্বলার ব্যাপারে এসব বিচার-বিবেচনা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
খাওয়ার পরিমাণ কমানোর জন্য ছোট ছোট প্লেটে খাবেন।

চর্বিবহুল খাবার
চর্বিবহুল খাবার পাকস্থলীতে থাকে দীর্ঘ সময়, আর যত দীর্ঘ সময় থাকবে, অস্বস্তি হবে তত বেশি,’ বলেন Tell me what to eat if I have Acid refluxy গ্রন্থের প্রণেতা ম্যাগি। চর্বিবহুল বৃহৎ পরিমাণে খাবার খেলে যেমন অনেক বড় বেশি ফ্রাইড চিকেন, চিপস, উইংস খেলে দুই রকম ক্ষতি হয়—বেশি খাওয়া হলো আবার বেশি চর্বিও খাওয়া হলো। বুকজ্বলা অনেক বাড়বে।

বুকজ্বলা কমাতে হলে: চর্বি খাওয়া কমাতে হবে
প্রিয় খাবারগুলো যে একেবারে বাদ দিতে হবে, তা নয়। এদের ভিন্নভাবে রান্না করলে, প্রস্তুত করলে প্রশমিত থাকবে বুকজ্বলা। কিছু খাবার তেলে না ভেজে, সেঁকে, আগুনে ঝলসে, গ্রিল করে বা রোস্ট করে খাওয়া যায়। রান্নার রকমফের ঘটিয়ে বুকজ্বলা যায় কমানো, স্বাস্থ্যও হয় ভালো।

বুকজ্বলা বাড়ে: অম্লধর্মী খাবারে
অম্ল খাবার, যেমন—টমেটো, টমেটো সস, সালসা, সাইট্রাস ফল, কমলালেবু, জাম্বুরা, গ্রেপফ্রুট খালি পেটে খেলে অনেক সময় ঢেঁকুর, বুকজ্বলা হয়।
ভিনেগারও বেশি অম্লধর্মী, তবে এটি তো এমনি খাওয়া হয় না; সালাদ ড্রেসিং ও অন্যান্য ডিশে যোগ করা হয়।
অম্লধর্মী খাবার এড়ালে ভালো

টমেটো, সাইট্রাস ফল ছাড়া তাজা ফল, সবজি আরও আছে। তবে খেলেও খেতে হবে কম, ছোট টুকরা। টমেটো সস কম নেওয়া হলো, সঙ্গে স্প্যাগেটি, মাংস ও সবজি।

যেসব পানীয় উসকে দেয় বুকজ্বলা
পানীয়র ব্যাপারেও সতর্কতা চাই। এর মধ্যে রয়েছে কফি, ক্যাফিনযুক্ত চা, কোলা, অন্যান্য কার্বনেটেড পানীয় এবং মদ। ক্যাফিনযুক্ত পানীয় পাকস্থলীতে অম্লরস ক্ষরণ উদ্দীপিত করে এবং মদ্যজাতীয় পানীয় খাদ্যনালির রন্ধ্রনিয়ন্ত্রককে শিথিল করে, ঘটায় বুকজ্বলা ও কোমল পানীয়র সোডা পেট ফাঁপায়, তা থেকে বুকজ্বলা।

অন্য পানীয় গ্রহণ করুন
বুকজ্বলা রোধ করতে হলে এমন সব পানীয় পছন্দ করুন, যেগুলো হিসহিসে, গ্যাসযুক্ত নয়, বিকল্প হলো হার্বালটি, দুধ বা শুধু জল। খাদ্যের সঙ্গে জল পান করলে পাকস্থলীর অম্লরসও লঘু হবে; বুকজ্বলা হবে কম। টমেটো, কমলা বা লেবুর রস পরিহার করা ভালো।
বুকজ্বলা ধরায় চকলেট
চকলেটে রয়েছে ক্যাফিনের মতো উদ্দীপক এবং ক্যাফিন হতে পারে বুকজ্বলার জন্য দায়ী। চকলেট খাওয়া বাদ না দিতে পারলেও কম তো খাওয়া যেতেই পারে।

বুকজ্বলা ঘটায় ঝালমসলা খাবার
ঝালমসলা খাবার, হট সস আনে বুকজ্বলা। তবে সব সময় হট ঝাল খাবারই নয়, পেপারমিল্ট শীতল ঝাল মোটেই নয়। কিন্তু খাদ্যনালির রন্ধ্রনিয়ন্ত্রককে শিথিল করে ঘটায় বুকজ্বলা। আবার রসুন ও পেঁয়াজ ঝাল বা তেমন মসলা খাবার না হলেও ঘটায় বুকজ্বলা।
বুকজ্বলা টিপস

এই ঝালগরম খাবার ধরে রাখুন। তবে এ জন্য সারা জীবন পানসে, মৃদু, আকর্ষণহীন খাবার খেতে হবে কেন? কমিয়ে আনুন ঝাল। মরিচ-মসলা কম খান। খাবারে যোগ করুন পুদিনাপাতা, ধনেপাতা। মজা হবে। ঝালের বদলে।
চুইংগাম চিবান
ম্যাগে বলেন, আহারের পর চুইংগাম চিবানো ভালো। এতে লালাক্ষরণ বেশি হয়, পাকস্থলীর অম্লরস প্রশমিত হয়, পাকস্থলীর খাবার দ্রুত যেতে থাকে অন্দ্রনলে।
আরও টিপস
খাওয়ার পরপরই শুয়ে পড়বেন না। ডিনারের তিন ঘণ্টা পর শোয়া ভালো। ধূমপান করলে স্থূলদেহ হলে বুকজ্বলা বেশি হয়। তাই স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, ধূমপান বর্জন শ্রেয়। বেশি বুকজ্বলা হলে, বেশি দিন চললে চিকিৎসক দেখানো আবশ্যক।