Tuesday, March 21, 2017

Android মোবাইলের ডাটা (DATA) খরচ যেভাবে কমিয়ে আনা যায় - How to save your mobile data Top 10 Tips about Android Developer - Android apk help - Android Help Central


একদম নতুন পদ্ধ‌তি] অ্যান্ড্রয়েডে নেট কানেকশান অন রাখলেও যাতে করে ডাটা কেটে না নেয় তার জন্য ব্যবস্থা নিন
বর্তমান বিশ্বে অ্যান্ড্রয়েড বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠেছে। কারন সস্তায় পাওয়া যায় বলে এটা আরো বেশি জনপ্রিয় হয়েছে। কিন্তু অ্যান্ড্রয়েডের প্রধান সমস্যা হল এতে নেট Connection দিলেই অকারণে এমবি ফুরিয়ে যায়। ব্যবহার কারীদের সমস্যার কথা বিবেচনা করে আজকে আমার এই টিউন। চলুন দেখে নেয়া যাকঃ
অ্যান্ড্রয়েডে অনেক অ্যাপলিকেশান আছে যেগুলো নেট Connection পেলেই আপডেট হতে শুরু করে। যার ফলে অকারণে মেগাবাইট শেষ হয়ে যায়।

এরকম সমস্যা থেকে পরিত্রান পেতে নিচের স্টেপগুলো ফলো করুন

নিয়ম

→ প্রথমে Settings এ যান
→ তারপর Data Counter এ যান।
→ এবার Option এ ক্লিক করুন
→ এবার দেখুন Auto Sync Data নামে একটা Option আছে। এটার মধ্যে টিক দেওয়া আছে
→ টিক টা তুলে দিন।
→ এবার দেখুন আর এমবি কাটবে না।

জেনে নিন - সিম কার্ডের PIN বা PUK কোড ব্লক হলে কি করতে হবে - How to Fix blocked PIN or PUK Code Issue - Easy and 100 % Working Top Tips About Android Develeper Central



PIN-পার্সোনাল আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার (পিন হল সিম কার্ডের অননুমোদিত ব্যবহার সতর্কতার জন্য ব্যবহার করা হয়)
PUK- পার্সোনাল আনব্লকিং কী
PIN=Personal Identification Code একটি জিএসএম সিম কার্ড ভুল পিন কোড তিনবার লিখলে বা পিন ব্লক হয়ে গেলে পরে PUK কোড প্রয়োজন।
PUK=Personal unblocking code এই কোড টি দশবার পর্যন্ত চেষ্টা করা যায়। দশবারের বেশি চেষ্টা করলে সিম কার্ডটি একেবারেই অকেজো হয়ে যায়। পিন এবং PUK কোড উভয় অপারেটর দ্বারা সরবরাহ করা হয়, কিন্তু শুধুমাত্র পিন কোড ব্যবহারকারীর দ্বারা পরিবর্তন করা যাবে। যদি ৩ বার ভুল পিন কোড প্রবেশ করে, সিম কার্ড ব্লক করা হবে। এই পরিস্থিতিতে, গ্রাহক সিম কার্ড আনব্লক করতে একটি PUK কোডের প্রয়োজন হবে। আনব্লক করার জন্য নিম্নলিখিত পদ্ধতি অনুসরণ করুন: PUK1 প্রবেশ করুন এবং OK প্রেস করুন> PIN1 এবং OK প্রেস করুন> PIN1 এবং OK প্রেস করুন। অনুগ্রহ করে মনে রাখবেন যে PIN1 আনব্লক করতে PUK1 এর দরকার হবে। কেউ ভুল করে যদি PUK কোড দশ বারের বেশি প্রবেশ করে, তার তার সিম কার্ড স্থায়ীভাবে ব্লক বা অকার্যকর হবে।

কিভাবে মোবাইলের কান্ট্রি লক খোলা যায় - How To Fix Country Lock Problem in a Mobile Phone / Unlock your country code lock within some few easy steps / i phone or Android Developer




যদি শুধুমাত্র কান্ট্রি লক সমস্যার জন্যে সার্ভিস সেন্টারগুলিতে স্মার্ট ফোন সার্ভিসিং করানো হয় তাহলে সেটের অরিজিনাল সফটওয়্যার কিংবা রম ঠিক রেখেই শুধু নেটওয়ার্ক আনলক করে দেয়া হয়। তবে সমস্যা যদি অন্যকিছু হয় তাহলে ফ্যাক্টরি রিসেট করা হয়। তাতেও কাজ না হলে স্টক রম ফেলে দিয়ে নতুন রম ইন্সটল করে দেয়া হয়।

Android মোবাইলে পাসওয়ার্ড(password) বা প্যাটার্ন(pattern) লক কিভাবে খুলতে হয়

বর্তমানে আমরা অধিকাংশই কম্পিউটার থেকে বেশি এন্ড্রয়েড ট্যাব বা স্মার্টফোন ব্যবহার করে থাকি। আর যেহেতু আমরা Android Tab বা Smartphone বেশি ব্যবহার করি, সেজন্য আমরা আমাদের ফাইল বা ডাটাকে সুরক্ষিত রাখার জন্য প্রায়ই নানা ধরণের সিকিউরিটি ব্যবহার করে থাকি। আর তার মধ্যে খুব সাধারণ ও কমন একটি সিকিউরিটি হল অ্যানড্রয়েড ডিভাইস এর পাসওয়ার্ড লক। সেটা হতে পারে সাধারণ পাসওয়ার্ড, পিন, প্যাটার্ন বা ভয়েস লক। তবে সমস্যা হল অনেকেই প্রায় এসব পাসওয়ার্ড বা সিকিউরিটি কোড ভুলে যাই। আমি মনে করে এ পোস্টটি সকলের একবা হলেও দরকার, কারণ কার কখন দরকার হবে বলা যায় না। চলুন দেখে নিই আপনার Android Phone-r বা Tab এর Password ভূলে গেলে তা খোলার উপায়...
Pattern / Password Lock খোলার বেশ কয়েকটি পদ্ধতি আছে।

প্রথম ধাপঃ

এ পদ্ধতির সব কয়টি শর্ত আপনার সাথে পূরণ করা সম্ভব নয়, তারপরও বর্ণনা করলাম। যদি আপনি সবকয়টি শর্ত পূরণ করতে পারেন তাহলে আপনার ফোনের কোন ডাটা হারানোর কোন ভয় থাকবে না।
1. আপনার ফোনে যে কোন একটি ই-মেইল অবশ্যই লগ-ইন থাকতে হবে।
2. সঠিক ই-মেইল ও পাসওয়ার্ড অবশ্যই জানতে হবে।
3. ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে। অবশ্যই তা আগে থেকে কানেক্টেড থাকতে হবে।

আপনি উপরের দুটি শর্ত পূরণ করতে পারলেও, ৩ নং শর্ত পূরণ করা আপনার পক্ষে অসম্ভব। আর যদি আপনি তৃতীয় শর্ত পূরণ করতে পারেন, তাহলে এবার আপনার ফোনে ভূল পাসওয়ার্ড প্রবেশ করাতে থাকুন। তারপর একটি অফশন আসবে এরকম..Forgot Password/ Frogot Pattern? এবার এখানে গিয়ে আপনার সঠিক মেইল ও পাসয়ার্ড দিয়ে প্রবেশ করুন। এরপর আপনাকে নতুন পাসওয়ার্ড বা প্যাটার্ণ দিতে বলবে । এটি দিলে আপনার সমস্যা সমাধান।
এটি খুব সহজ একটি পদ্ধতি। কিন্তু মনে রাখবেন, অবশ্যই আপনার ফোনে আগে থেকে ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে। না হলে কিন্তু সম্ভব না। এটি না পারলে দ্বিতীয় ধাপটি ফলো করুন।

দ্বিতীয় ধাপঃ 

এ পদ্ধতিতে আপনার ফোনের External Memory অর্থাৎ মেমোরি কার্ডের তথ্য বাদে অন্য সকল তথ্য হারাতে হবে। কারণ আপনার ফোনে ফ্যাক্টোরি রিস্টোর দিতে হবে। এতে আপনার পুরো মোবাইল/ট্যাপ ফরমেট নিয়ে নিবে। Install করা Software, নাম্বার বা মেসেজ কিছুই থাকবে না। দেখি নিই কিভাবে ফ্যাক্টোরি রিস্টোর দিতে হয়ে…… এজন্য প্রথমে আপনার মোবাইল ফোনটির বা ট্যাবের সুইচ অফ করে নিতে হবে। এরপর ডিভাইসটি চালু করার সময় Power button + Volume up অথবা Power button + Volume Down button একসাথে চেপে ধরে ডিভাইসটি অন করুন। এটা আপনাকে রিকোভারী মুডে নিয়ে যাবে।
বিভিন্ন কম্পানির ডিভাইসে এই পদ্ধতি বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে, তাই এটা কাজ না করলে নিচেরগুলো ট্রাই করুন।
1. Volume Down+ Volume Up+ Power button.
2. Volume Down+ Power button.
3. Volume Up+ Power button.
4. Volume Up+ Camera button.
5. Volume Up+ Home+ Power button.
6. Home+ Camera button.
7. Home+ Power button.

উপরের যে কোন একটি কম্বিনেশন অবশ্যই কাজ করবে বলে আশা করি। এই কম্বিনেশন দিয়ে ডিভাইস অন করার পর রিকোভারী মুড-এ যাবেন সেখানে “wipe data/ factory reset/ factory format/backup data/ restore data/ reboot system” কম্পানি ভেদে এজাতীয় যে কোন কিছু লেখা দেখা যাবে, তা সিলেক্ট করুন। (মনে রাখবেন এখানে টাচ কাজ করবে না, এজন্য আপনাকে ভলিউম আপ ডাউন বাটনের সাহায্য নিতে হবে।) সিলেক্ট করার পর ইয়েস এবং নো অফশন থেকে “ইয়েস” সিলেক্ট করতে হবে। সিলেক্ট করার জন্য ব্রান্ডভেদে হোম বাটন/ পাওয়ার বাটন কাজ করতে পারে। সবশেষে সেটটি reboot করুন, এবং কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন। আমি মনে করি এই পদ্ধতি অনুশরণের মাধ্যমে আপনার মোবাইলের পাসওয়ার্ড বা প্যাটার্ন লক খুলতে পারবেন।
বিঃদ্রঃ দ্বিতীয ধাপটি অনুশরণ করবেন নিজ দায়িত্বে, কোন প্রকার ভূল করলে আমি দায়ী নই।

তৃতীয় ধাপঃ

উপরের দুটি ধাপের কোনটি যদি আপনি না পারেন তাহলে কোথাও থেকে আপনার ডিভাইসটিতে ফ্লাশ দিয়ে নিন।

ইউএসবি টেথারিং..how to data transfer with Android mobile by usb port

ইন্টারনেট সংযোগ চালু

প্রথমে অবশ্যই আপনার মোবাইল সেটে ইন্টারনেট চালু থাকতে হবে। এটি পরীক্ষা করার জন্য মোবাইলের ব্রাউজার থেকে কোনো ওয়েবসাইট ভিজিট করার চেষ্টা করে দেখতে পারেন। যদি ইন্টারনেট সংযোগ পাওয়া যায়, তবেই কেবল আপনি তা শেয়ার করতে পারবেন। অ্যান্ড্রয়েড ফোনে ইন্টারনেট সংযোগ কনফিগার করার পদ্ধতি জানতে এই পোস্টটি দেখুন।

ডেটা ক্যাবল কানেকশন

ইউএসবি ডেটা ক্যাবলটি কম্পিউটার ও অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের সঙ্গে সংযোগ দিন। সাধারণত ইউএসবি ডিভাইস সংযোগ দেয়ার পর মেমোরি কার্ডটি স্টোরেজ হিসেবে কানেক্ট হয়ে থাকে। যদিও এতে আপনার কাজে সমস্যা হবে না, কিন্তু ভালো হয় মেমোরি কার্ডটি পিসি থেকে Safely remove করে ফেললে। অর্থাৎ, টাস্কবার থেকে ইউএসবি আইকনে রাইট ক্লিক করে মেমোরি স্টোরেজটি সেফলি রিমুভ করার কমান্ড দিন। এটা পেনড্রাইভ খুলে ফেলার আগে সতর্কতার জন্য যা করা হয় ঠিক তাই।

ইউএসবি টেথারিং

এবার হচ্ছে আসল কাজ। আপনার ডিভাইসের সেটিংস-এ যান। সাধারণত হোমস্ক্রিন থেকে মেনু বাটনে প্রেস করলে সেটিংস অপশনটি আসে। এবার সেটিংস থেকে Wireless & networks -> Tethering & portable hotspot এ ক্লিক করুন।

ইউএসবি ক্যাবল সংযোগ করার পর ইউএসবি টেথারিং চালু করা হয়েছে। ফলে ফোনটির ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করা যাচ্ছে কম্পিউটার থেকেই।
সাধারণ অবস্থায় ইউএসবি টেথারিং অপশনটি আনচেকড থাকবে। কিন্তু ইউএসবি কম্পিউটারের সঙ্গে সংযোগ দেয়ার পর এতে ক্লিক করা যাবে, এর আগ পর্যন্ত চেকবক্সটি কাজ করবে না। এই চেকবক্সে টিক দিয়ে দিলেই স্ট্যাটাসবার/নোটিফিকেশন বারে ইউএসবি টেথারিং-এর আইকনটি চলে আসবে
এই আইকনটি আসার কয়েক মিনিটের মধ্যেই আপনার কম্পিউটার ইন্টারনেটের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে যাবে। আর কোনো বাড়তি সেটিংসের ঝামেলা ছাড়াই কম্পিউটার থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন।
এই পদ্ধতি ব্যবহার করে উইন্ডোজ ৭ এবং লিনাক্সমিন্ট ১২ এই দুই অপারেটিং সিস্টেমে কোনো বাড়তি সেটিংস বা কনফিগার করা ছাড়াই ইন্টারনেট ব্যবহার করা গেছে। উল্লেখ্য, টেথারিং করার সময় কম্পিউটারের অন্যান্য ইন্টারনেট সংযোগ (যেমন ইউএসবি মডেম বা ল্যান ইন্টারনেট) বন্ধ রাখা হয়েছে।

অ্যান্ড্রয়েডে ওয়াই-ফাই হটস্পট

এর আগে কখনও অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসকে ওয়াই-ফাই হটস্পট হিসেবে ব্যবহার না করা হলে প্রথমবার Port. Wi-Fi hotspot settings-এ যেতে হবে। এখান থেকে আপনি আপনার হটস্পটের নাম, পাসওয়ার্ড ইত্যাদি সেটিংস ঠিক করে নিতে পারবেন। উল্লেখ্য, সাধারণ অবস্থায় ওয়াই-ফাই হটস্পট উন্মুক্ত অবস্থায় থাকে। অর্থাৎ, আপনার ডিভাইসে ইন্টারনেট চালু থাকা অবস্থায় যদি এই স্ক্রিনে Portable Wi-Fi hotspot চেকবক্সে টিক দিয়ে দেন, তাহলেই ওয়াই-ফাই কানেকশন পেয়ে যাবে আপনার ল্যাপটপ, অন্যান্য স্মার্টফোন কিংবা ওয়াই-ফাই কার্ড সংযুক্ত কম্পিউটার।
কিন্তু এক্ষেত্রে আপনার হটস্পটটি হবে ওপেন। অর্থাৎ, আপনার এলাকায় অন্যরাও কোনো পাসওয়ার্ড ছাড়াই এই হটস্পটে কানেক্ট হতে পারবেন। ফলে, আপনার ফোনের ব্যান্ডউইথ চুরি হতে থাকবে। তাই ওয়াই-ফাই হটস্পট চালু করার আগে অবশ্যই তাতে পাসওয়ার্ড দিয়ে নেবেন। আর পাসওয়ার্ড দেয়ার জন্য Port. Wi-Fi hotspot settings -> Configure Wi-Fi hotspot-এ।
সিকিউরিটি ড্রপ-ডাউন লিস্টে ওপেন ও WPA2 PSK এই দুই ধরনের চয়েস পাবেন। ওপেন হচ্ছে কোনো পাসওয়ার্ড ছাড়াই হটস্পটে কানেক্ট হওয়ার পদ্ধতি। আর WPA2 PSK হচ্ছে সবচেয়ে নিরাপদ পদ্ধতি। তাই এখানে এটি সিলেক্ট করুন। পাসওয়ার্ড ফিল্ডে ন্যূনতম ৮ অক্ষর বা বর্ণবিশিষ্ট পাসওয়ার্ড দিতে হবে। আপনার নিরাপত্তার জন্যই বড় হাতের ও ছোট হাতের অক্ষর এবং সংখ্যা মিলিয়ে দিতে হবে। নইলে পাসওয়ার্ড এক্সেপ্ট নাও করতে পারে। পাসওয়ার্ড ঠিকভাবে লিখেছেন কি না তা দেখার জন্য নিচের Show password চেকবক্সে একবার টিক দিয়ে দেখে নিতে পারেন। এবার সেইভ বাটনে প্রেস করুন। এর মাধ্যমে আপনি আপনার ডিভাইসে ওয়াই-ফাই হটস্পট কনফিগার করলেন। এবার হটস্পট চালু করতে হলে আগের পদ্ধতিতে সেটিংস থেকে Wireless & networks -> Tethering & portable hotspot -> Portable Wi-Fi hotspot চেকবক্সে টিক দিতে হবে। চেকবক্সে টিক দেয়া হলেই ওয়াই-ফাই হটস্পটটি চালু হবে ও নোটিফিকেশন বারে আইকন দেখা যাবে। এবার আপনি আপনার অন্যান্য ডিভাইস বা ল্যাপটপ থেকে মোবাইলের ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করতে পারবেন।

কেন মোবাইল ওয়াই-ফাই হটস্পট

অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগতে পারে, কেন এই ওয়াই-ফাই হটস্পট? সাধারণত মোবাইলে সবাই লিমিটেড ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন। এই লিমিটেড ইন্টারনেট কম্পিউটারে শেয়ার করার দরকার কেন হবে? এর উত্তরটা আসলে সহজ। অ্যান্ড্রয়েডের হটস্পট সবচেয়ে বেশি কাজে লাগে ইমার্জেন্সি বা গুরুত্বপূর্ণ সময়ে। ধরুন আপনি জরুরি কোনো কাজ করছেন এমন সময়ে আপনার ব্রডব্যান্ড বা ওয়াইম্যাক্সের ইন্টারনেট চলে গেল কিংবা ল্যাপটপে কাজ করার সময় কারেন্ট সংযোগ লাগে এমন মডেমটি লোডশেডিং-এর কারণে বন্ধ হয়ে গেল। তখন সেই গুরুত্বপূর্ণ কাজ সারতে ওয়াই-ফাই হটস্পট কাজে লাগবে। ওয়াই-ফাই পদ্ধতি ছাড়াও ইউএসবি ক্যাবল দিয়েও ইন্টারনেট পিসিতে শেয়ার করা যায়, কিন্তু সবসময় ক্যাবল আপনার কাছে নাও থাকতে পারে, তাই না?

নিরাপত্তা নিয়ে একটি কথা

ওয়াই-ফাই হটস্পটের পাসওয়ার্ড আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে যে কেউই দেখতে পারেন। আপনার পাশের বাসার বন্ধুটি যদি সুযোগ মতো আপনার ফোন থেকে পাসওয়ার্ডটি দেখে নেন, তাহলে কিন্তু আপনার অজান্তেই আপনার অ্যান্ড্রয়েডের হটস্পট চালু থাকা অবস্থায় তিনি ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন। তাই আশেপাশে বন্ধু থাকলে প্রতিবার পাসওয়ার্ড বদলে নিতে পারেন।

যেকোন মোবাইল সিমের যেকোন সমস্যার সমাধান এক নিমিষেই

All Secret Dial Code of Bangladeshi Mobile Operator (SIM)

Grameen Phone

Show SIM Number : *2#

Balance Check : *566#

Minute Check : *566*24# , *566*20#

Package Check : *111*7*2#

SMS Check : *566*2#

MMS Check : *566*14#

Data (MB) Check : *566*10# , *567#

Call Me Back : *123*Number#

Net Setting Request : *111*6*2#

Miss Call Alert (On) : type START MCA & Send to 6222

Miss Call Alert (Off) : Type STOP MCA & Send to 6222

All Service type “Stop all” and send 2332

Welcome tune : Type “Stop” and send to 4000

Internet off : *500*40#

Facebook Type “Stop” and send to 32665

Facebook USSD dial *325*22#

Mobile Twitting Type “Stop” and send to 9594

Call Block : Type “Stop CB” and send to 5678

Missed Call Alert write “STOP MCA” and send to 6222

Cricket Alert Service “Stop Cric” to 2002.

Sports service Type “STOP SN” and SMS to 2002.

Cricket service, type “STOP CR” and SMS to 2002.

Mobile Backup Write “Stop MB” and send to 6000

Buddy Tracker Type “Stop” and send to 3020

Music News Type “Stop BD ” and send to 4001

Voice Chat dial 2828 and press 8.

Entertainment Box Type “Stop” and send to 1234

Ebill type “Ebill cancel” and send to 2000.

Job News type “STOPJOBCATEGORY” to 3003.

Namaz timings: SMS “STOP N” to 2200.

Hadith sharif SMS “STOP H” to 2200.

Voice Mail Service Dial ##62# or ##67# or ##61# or ##21#

Banglalink

Show SIM Number : *511#

Balance Check : *124#

Minute Check : *124*2#

Package Check : *125#

SMS Check : *124*3#

MMS Check : *124*2#

Data (MB) Check : *124*5# , *222*3#

Call Me Back : *126*Number#

Net Setting Request : Type ALL & Sent to 3343

Miss Call Alert (On) : Type START & Send to 622

Miss Call Alert (Off) : Type STOP & Send to 62


Robi

Show SIM Number : *140*2*4#

Balance Check : *222#

Minute Check : *222*3#

Package Check : *140*14#

SMS Check : *222*11#

MMS Check : *222*13#

Data (MB) Check : *222*81# , 8444*88#

Net Setting Request : *140*7#

Miss Call Alert (On) : Type ON & Send to 8272

Miss Call Alert (Off) : Type OFF & Send to 8272


Airtel

Show SIM Number : *121*6*3#

Balance Check : *778#

Minute Check : *778*5# or *778*8#

Package Check : *121*8#

SMS Check : *778*2#

MMS Check : *222*13#

Data (MB) Check : *778*39# or *778*4#

Call Me Back : *121*5#

Net Setting Request : *140*7#

Miss Call Alert (On) : *121*3*4#

Teletalk

Show SIM Number : *551# Or Type “Tar” & send to 222

Balance Check : *152#

Minute Check : *152#

Package Check : unknown

SMS Check : *152#

MMS Check : *152#

Data (MB) Check : *152#

Net Setting Request : Type SET & Send to 738

Miss Call Alert (On) : Type REG & Send to 2455

Miss Call Alert (Off) : Type CAN & Send to 245

Android মোবাইলের ফন্ট পরিবর্তন করুন চোখের পলকেই



এন্ড্রয়েড এর সিস্টেম ফন্ট বদলানো কতই না ঝামেলার ব্যাপার! আসলেই কি তাই?
অনেকেই ফন্ট বদলানোর জন্য হয় জটিল ধরনের ফ্ল্যাশ করে অথবা সম্পুর্ন রম বদলায়। আবার অনেকে সিস্টেম থেকে ফন্ট এর আর্কাইভ খুজে টা আপডেট করে কাস্টম স্ক্রিপ্ট এর মাধ্যমে। সবগুলো পদ্ধতিই অনেক জটিল। এত ঝামেলা না করেও Fontster নামক অ্যাপ দিয়ে আপনি সহজেই আপনার এন্ড্রয়েড সিস্টেম এর ফন্ট বদলাতে পারবেন। এতে রয়েছে শতাধিক ফন্ট এর লাইব্রেরি যেখান থেকে আপনার পছন্দের ফন্ট টি সহজেই বেছে নিতে পারবেন। যেকোন ফন্ট অ্যাপ্লাই করতে পারবেন সিস্টেম ফন্ট হিসেবে। তবে এর জন্য অবশ্যই আপনার ডিভাইস টি রুটেড হতে হবে। এটি AOSP এর কাছাকাছি ROM গুলোতে ভালো কাজ করে। আপনার পছন্দের ফন্ট টি ইন্সটল করার পর আপনার ডিভাইস টি রিবুট হবে। তারপর আপনি আপনার কাঙ্খিত ফন্ট টি আপনার মোবাইল এ পাবেন!

আসল স্যামসাং ফোন চেনার উপায়- how to identify a original SAMSUNG smartphone


স্যামসাং ফোন বেশ জনপ্রিয়। দক্ষিণ কোরিয়ার এই প্রতিষ্ঠানের ফোনগুলোর কপি বা রেপ্লিকা ভার্সনও প্রচুর। নকল ও আসল স্যামসাং ফোন পাশাপাশি রাখলেও বোঝা আসল নলকের পার্থক্য বোঝা কঠিন। সাধারণ মোবাইলের দোকান থেকে ফোন কিনলেও প্রতারিত হওয়ার সুযোগ থাকে। তবে স্যামসাং ফোনের ব্র্যান্ড শপ থেকে ফোন কিনলে প্রতারিত হওয়ার সুযোগ কম।
আসল স্যামসাং ফোন চেনার কিছু কৌশল রয়েছে। কৌশল গুলো জানা থাকলে নকল সেট কিনে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। জেনে নেয়া যাক স্যামসাংয়ের আসল ফোন চেনার উপায়ঃ
নকল সেটটিকে চেনার জন্য আপনার আসল সেটটি সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। এই ধারণা যে কোন ব্র্যান্ড শপ অথবা বন্ধু ও পরিচিতজনের কাছে থাকা স্যামসাং ফোন দেখে আপনি অভিজ্ঞতা নিতে পারেন। যে পার্থক্যগুলো আপনার চোখে পড়বেঃ

১. নকল মোবাইল সেটের ডিসপ্লের গ্লাস খুব নিম্নমানের হয়। ডিসপ্লের ওপর টাচ করলে ফোন আসল ফোনের মত রেসপন্স করে না।
২. নকল সেটে মোবাইল বডি থেকে স্ক্রিনের দুরত্ব বেশি থাকে। যার কারণে স্ক্রিন এবং বডির মধ্যে ফাকা জায়গা দেখা যায়। আসল সেটে এই ফাঁকা খুব কম থাকে।
৩. আসল সেটের মতো ডিসপ্লে উজ্জ্বল এবং ভাইব্রেন্ট হয় না।
৪. নকল সেটে অনেকগুলো সেন্সর কাজ করে না।
৫. মোবাইলের হোম বাটনটি আসল ফোনের মতো সঠিক জায়গাতে থাকে না। হোম বাটনের সাইজ ও একই হয় না।
৬. স্যামসাং এর লোগোটি মসৃণ এবং সমান্তরাল থাকে না। আসল ফোনে লোগোটি বেশ পাকাপোক্ত ভাবেই থাকে।
৭. আসল ফোনের আকার আর নকল ফোনের আকার সমান হয় না। যার কারণে পাশাপাশি সেট রেখে মাপ নিলে নকল সেট সহজে বোঝা যায়।
৮. হোম, পাওয়ার এবং ভলিউম বাটনগুলোর দুরত্ব আসল সেটের মতো কাছাকাছি হয় না।
৯. আসল ফোনের ব্যাক পার্ট খোলার পর যে ক্ষুদ্র যন্ত্রাংশ গুলো থাকে নকল ফোনের যন্ত্রাংশে ঠিক একই রকম হয় না।
১০. আসল ফোন আর নকল ফোনের ব্যাটারি ক্যাপাসিটি সমান হয় না।

এ ব্যাপারগুলো আউটলুকের ক্ষেত্রে পরীক্ষা করা যায়। সেটটি ব্যবহার করেও আসল না নকল তা বোঝার চেষ্টা করা যায়।
১. ফোনটিতে কোন গেম খেলুন। নকল সেটে গেমগুলো ধীরগতিতে চলবে। এবং বারবার আটকে যেতে চাইবে।
২. ফোনটির ক্যামেরা সেটিংস এ গিয়ে সবচেয়ে লো রেজুলেশনে ছবি তুলে দেখুন। নকল সেট হলে ছবি ঝাপসা আসবে। আর আসল সেটে ছবিটির পার্থক্য বোঝা যাবে না।
৩. *#০*# চাপুন। সেটের বিভিন্ন ফিচার টেস্টের অপশন আসবে। এবার সেন্সর লেখা বক্সটিতে টাচ করুন। এবার ফোনটিকে স্পর্শ না করে ফোনটির ওপর আপনার হাত রাখুন। যদি সেটে ভাইব্রেশন অনুভূত হয়, তাহলে ফোনটি আসল। নকল সেটে সেন্সরে ভাইব্রেশন কাজ করবে না।
৪. সেটের অভ্যন্তরীণ মেমোরি চেক করুন। ১৬ জিবি, ৩২ জিবি এবং ৬৪ জিবি ফোনগুলোতে ব্যবহারকারীর ব্যবহারের জন্য ৯ জিবি, ২৫জিবি এবং ৫৭ জিবি থাকে। যদি এর কম বা বেশি থাকে, তাহলে বুঝবেন সেটটি আসল নয়।
৫. ডাটা ক্যাবল দিয়ে ফোনটি পিসিতে সংযুক্ত করুন। স্যামসাং কিস নামে একটি সফটওয়্যার ডাউনলোড করে এই সফটওয়্যার দিয়ে ফোনটিতে প্রবেশ করলে মডেল নম্বর এবং বিল্ট ইন মেমোরি প্রদর্শন করবে। এক্ষেত্রে ফোনের মডেল দেখে আপনি যাচাই করে নিতে পারবেন।

এছাড়াও বাড়তি কিছু সতর্কতার কথা চিন্তা করতে পারেন।

১. স্যামসাং অনুমোদিত আউটলেট থেকে মোবাইল কিনুন।
২. ওয়ারেন্টি কার্ড চেক করে নিন। নতুন ফোন কিনলে আপনি নিজের মোবাইলেও ওয়ারেন্টি সংক্রান্ত একটি বার্তা পাবেন।
৩. নতুন ভার্সনের মোবাইলে অতিরিক্ত ডিসকাউন্ট থাকলে অফারের ব্যাপারে নিশ্চিত হোন।
৪. কোন ফোন কেনার আগে ফোনটির রিভিউ ইউটিউবে দেখে নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে নতুন মোবাইল কেনার ক্ষেত্রে ফিচারগুলো পরীক্ষা করে নিতে সুবিধা হবে।
৫. স্যামসাং অনুমোদিত সার্ভিস সেন্টারগুলোতে মোবাইল প্রদর্শন করা থাকে। কেনার আগে ফোনটি প্রদর্শনী থেকে দেখে আপনার চাহিদার সাথে মিলিয়ে তারপর মোবাইল কেনার সিদ্ধান্ত নিন।
এবার আর স্যামসাং মোবাইল কেনায় নেই কোন ভয়।

নকল স্যামসাং ফোন চিনবেন যেভাবে

>h5>টিপস ১

☞ পর্দার চারপাশে একটি কালো আকৃতির খালি অংশ থাকে।
☞ আসল স্মার্টফোনের হোম বাটনটি পর্দার নিচে খুব কাছাকাছি থাকবে। নকলগুলোতে একটু নিচে থাকে, যা খেয়াল না করলে বোঝা যায় না।
☞ নকল ফোনে স্যামসাংয়ের লোগোতে নখ বা অন্য কিছু দিয়ে আঁচড় কাটলে সেটি উঠে যায়।
☞ নকল স্মার্টফোনের প্যাকেটের সঙ্গে সাধারণত একটি ফ্লিপ কভার বিনামূল্যে দেয়া হয়, যা আসল ফোনের সঙ্গে থাকে না।

টিপস ২

☞ ওপরের পদ্ধতিগুলো প্রয়োগ করেও যদি বুঝতে না পারেন যে সেটি আসল না নকল ফোন সে ক্ষেত্রে ‘এলসিডি টেস্ট’ করে নিতে পারেন।
☞ ফোনটিতে *#০*# চাপুন। ফোন আসল হলে সঙ্গে সঙ্গে পর্দায় এলসিডি টেস্ট দেখা যাবে। নকল সেটে এটি কখনোই আসবে না।
☞ আসল ফোনে *#১২৩৪# চাপলে ভার্সন এপি, সিপি ও সিএসসি সিরিয়াল নম্বর, *#০ *# চাপলে জেনারেল টেস্ট মোড এবং *# ০২২৮# দিয়ে ব্যাটারি স্ট্যাটাস দেখা যাবে। নকল ফোনে এসব ‘কোড’ কাজ করে না।

টিপস ৩

১. অরজিনাল নাকি ক্লোন যে ফোনটি চেক করতে চান সেটি হাতে নিন এবং ডায়াল করুন *#0*#
২. তারপর কিছু বাটন দেখতে পাবেন , সেখান থেকে সেন্সর (Sensor) লিখাতে টাচ করুন
৩. এবার উপরে ডান পাশে ইমেজ টেস্ট (Image Text ) লিখাটাতে টাচ করুন
৪. টাচ করার পর যদি পিচ্ছি কুকুর ছানার মতো ছবি আসে (ছবিতে যেটা দেওয়া আছে ) তাহলে এটা জেনুইন
৫. আর যদি ফুল, প্রকৃতি কিংবা জেব্রা আসে তাহলে বুঝতে হবে এটা ক্লোন ডিভাইস
তাহলে আর দেরী কেন এখনই চেক করুন আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটি

ভালো স্মার্টফোন চেনার উপায়- how to identity a best smartphone

স্মার্টফোন হঠাৎ কিনে ফেললেই হলো না। অনেক কিছু দেখে-শুনে-বুঝে তবেই কেনা উচিত ফোন। তা ছাড়া আপনি ঠিক কীভাবে ফোনটি ব্যবহার করবেন তার ওপরও নির্ভর করে স্ক্রিন সাইজ, র‌্যাম এবং ডিসপ্লে কেমন হবে। ফোন কেনার আগে মাথায় রাখবেন এই টিপসগুলো :

১. যদি বাজেট অনেকটা বেশি থাকে, আইফোন কেনাই ভালো। তবে সস্তাদামের সেকেন্ডহ্যান্ড বা অনেক পুরনো ভার্সনের নয়। আপডেটেড ভার্সনের দাম অনেক। অত টাকা পকেটে না থাকলে অ্যানড্রয়েড কিনুন।
২. ব্ল্যাকবেরি যে কিনবেন না তা আর নিশ্চয়ই নতুন করে বলতে হবে না। ঠিক তেমনই উইনডোজ ফোন কেনার আগে দুইবার ভাববেন। প্রথমত, মাইক্রোসফট স্টোরে বেশি অ্যাপ থাকে না আর যদি শুধু ফোন করা আর ফোন ধরার জন্যেই ফোন কিনতে হয় তবে আর দামি স্মার্টফোন কেন, সাধারণ ফোন কেনাই ভালো।
৩. ফোন কেনার আগে সবচেয়ে প্রথমে যেটি দেখবেন সেটি হলো প্রসেসর। ভালো প্রসেসর মানেই ফোন হবে সুপারফাস্ট, গেম খেলার সময়ে ফোন হ্যাং করবেন না এবং ফটো এডিটিং হবে তাড়াতাড়ি। স্ন্যাপড্র্যাগন ৬০০ সিরিজের প্রসেসর থাকে মাঝারি রেঞ্জের ফোনে কিন্তু সবচেয়ে ভালো হলো কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮২০ এবং ৮১০ প্রসেসর। আইফোনের ক্ষেত্রে ৬৪ বিট, এ৯ চিপ হলো বেস্ট যা রয়েছে আইফোন সিক্সে।
৪. ভারতে এখন ফোরজি ডেটা কানেকশন এসে গিয়েছে তাই এখন নতুন ফোন কিনলে ফোরজি সাপোর্ট করবে এমন ফোন কেনাই বুদ্ধিমানের কাজ।
৫. র‌্যাম হলো আর একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যদি পকেটের জোর থাকে তবে ৪ জিবি র‌্যামের ফোন কেনাই ভালো। নাহলে অন্তত ২ জিবি র‌্যাম যেন থাকে। কারণ এখন মাঝারি রেঞ্জের সব ফোনেই ২ জিবি র‌্যাম থাকে এমনকী আইফোন সিক্সেও তাই।
৬. র‌্যাম, ফোরজি, প্রসেসরের পরই দেখবেন ডিসপ্লে। চেষ্টা করবেন অ্যামোলেড ডিসপ্লের ফোন কিনতে। চড়া রোদে দাঁড়ালেও পরিষ্কার দেখতে পাবেন স্ক্রিন। কোয়াড এইচডি ২৫৬০x১৪৪০ পিক্সেলের ফোনগুলির দাম অনেক বেশি। মাঝারি রেঞ্জের ফোন কিনলে রেজিলিউশন যেন অন্ততপক্ষে ১২৮০x৭২০ পিক্সেল হয়।

৭. এর পরই দেখবেন স্টোরেজ কেমন। কখনো এক্সপ্যান্ডেবল স্টোরেজ নেই এমন ফোন কিনবেন না। যাঁরা স্মার্টফোন ঠিকঠাক ব্যবহার করতে পারেন, তাঁরা প্রচুর অ্যাপ ডাউনলোড করেন। এর জন্য অনেকটা স্টোরেজ স্পেস লাগে। যাতে প্রয়োজনে মাইক্রো-এসডি কার্ড ব্যবহার করতে পারেন, সেই অপশনটি খোলা রাখবেন। অন্ততপক্ষে ১৬ জিবি ইন্টারনাল মেমরি আছে এমন ফোনই কিনবেন।
৮. ফ্রন্ট ক্যামেরা নেই এবং এলইডি ফ্ল্যাশ নেই এমন ফোন না কেনাই ভালো। এখন মাঝারি রেঞ্জের ফোনে স্ট্যান্ডার্ড ১৩ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা থাকে। আইফোন সিক্সএস প্লাস, গ্যালাক্সি এস৭, গ্যালাক্সি এস৭ এজ, এইচটিসি ১০-এর ক্যামেরা খুবই ভালো। আরও মজার এলজি জি৫। এতে দুই রকমের রিয়ার ক্যামেরা সেটিং রয়েছে। একটি সাধারণ এবং অন্যটি ওয়াইড অ্যাঙ্গেল শুটের জন্য।
৯. ব্যাটারি লাইফ হলো আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একবার ফুলচার্জ দেওয়ার পর যে সমস্ত ফোরজি ফোনে টানা ৮ ঘণ্টা নেট সার্ফিং করা যায়, সেই ফোনই সবচেয়ে ভালো। ব্যাটারি লাইফ গড়ে ৩০০০ এমএএইচ হলেই ভালো। মাঝারি রেঞ্জের ফোনে ২৫০০ এমএএইচ-এর কম ব্যাটারি লাইফের ফোন না কেনাই ভালো।

১০. ওয়াই-ফাই সব স্মার্টফোনেই থাকে। চেষ্টা করবেন ব্লু-টুথ ৩.০ রয়েছে এমন ফোন কিনতে কারণ এই ভার্সনটি থাকলে স্মার্টওয়াচের সঙ্গে মোবাইলটি কানেক্ট করা যায়। তা ছাড়া জিপিএস রয়েছে এমন ফোন কেনাই ভালো যাতে ফোন হারিয়ে গেলে ট্র্যাক করতে সুবিধা হয়। আর যদি ম্যাগনেটোমিটার সেন্সর থাকে তবে স্মার্টফোন কম্পাসেরও কাজ করবে।
১১. ডলবি অ্যাটমোস সারাউন্ড সাউন্ড এখন স্মার্টফোনের অন্যতম লেটেস্ট ফিচার। লেনোভোর সাম্প্রতিক প্রায় সব ফোনেই এই ফিচার রয়েছে। যাঁরা ফোনে ভিডিও দেখেন, গান শোনেন বা সিনেমা দেখেন তাঁরা ডলবি স্পিকার রয়েছে এমন ফোনসেট কিনলেই ভালো।
১২. ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিকিউরিটি, শ্যাটারপ্রুফ, স্ক্র্যাচ-প্রুফ স্ক্রিন, গোরিলা গ্লাস, ওয়াটারপ্রুফ, এনএফসি ট্যাগ এই সবকিছু অত্যাধুনিক স্মার্টফোন ফিচার্স। বাজেট যত বাড়বে, ততই এই সবকিছু যোগ হবে ফোনের ফিচারে। যদি অ্যাফর্ড করতে পারেন তবে এই সমস্ত সুবিধা রয়েছে এমন ফোনই কিনবেন। আবার অনেক বাজেট স্মার্টফোনেও এগুলির মধ্যে একটি দুটি পাওয়া যায়।

ঘুমানোর সময় মোবাইল কাছে রাখলে যে মারাক্তক ক্ষতি হয়



অনেকেই ঘুমানোর সময় মোবাইল ফোন বন্ধ করেন না৷ অ্যালার্ম দিয়ে ফোনকে বালিশের নিচে বা পাশে রাখার অভ্যাস রয়েছে অনেকের৷ অনেকেই আবার ঘুমানোর সময় মোবাইল ফোনটি সঙ্গী করে ঘুমান।যারা এ কাজ করেন তারা ঘুমানোর আগে বালিশের পাশে কিংবা বিছানার ওপর না রেখে কিছু দূরে কোনো কিছুর ওপরে ফোনটি রাখুন। এতে ফোনের রেডিয়েশন থেকে ঘুম নষ্ট হবে না। যখন অ্যালার্ম বাজবে তখন আপনাকে উঠে গিয়ে ফোন বন্ধ করতে হবে। তাই অলসতা সহজেই কেটে যাবে।
মোবাইল ফোন বালিশের পাশে না রেখে কিছুটা দূরে সরিয়ে রাখলে ঘুম ভালো হয়। বালিশের পাশে বা নিচে পড়ে থাকা ফোনটিতে কল এলে আচমকা ঘুম ভেঙে যায়। বিছানায় ফোন সঙ্গী করে ঘুমানোর এই অস্বাস্থ্যকর অভ্যাসটি থেকে মুক্তি পেতে এবং শান্তিমতো ঘুমাতে বেশকিছু পরামর্শ দিয়েছেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকরা।
প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যারা ফোন পাশে রেখে ঘুমান, আগে সেটা বন্ধ করতে হবে। ফোন থেকে নীল রঙের যে আলো নির্গত হয় তা মস্তিষ্ককে জাগিয়ে রাখে বলে ঘুম নষ্ট হয়। যদিও কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা ট্যাব থেকেও এ ধরনের আলো নির্গত হয় কিন্তু ঘুমানোর আগে আপনার ছোট স্মার্টফোনটির ব্যবহারে ক্ষতি বেশি হয়।
মোবাইল থেকে নির্গত রেডিয়েশনে ক্যানসার বা এ-জাতীয় কোনো সমস্যা সৃষ্টির বিষয়ে গবেষকেরা নির্দিষ্ট উপসংহারে পৌঁছাননি। তবে কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, ফোনের এই রেডিয়েশনের কারণে ঘুম চক্র নষ্ট হয়।

গান শুনতে শুনতে ঘুম
অনেকেই মোবাইল ফোনে গান চালিয়ে তা শুনতে শুনতে ঘুমান। দেখা যায়, মোবাইল ফোনের সঙ্গে হেডফোন লাগিয়ে তা কানে দিয়ে ঘুমানোর আগে গান চালান অনেকেই। অনেকেই ফেসবুক চালাতে চালাতে ফোন চালু রেখেই ঘুমিয়ে যান। আবার অনেকেই ঘুমানোর আগে দীর্ঘ সময় মেইল ব্যবহার করেন বা গেম খেলেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ ধরনের অভ্যাস ঘুমানোর জন্য মোটেও ভালো নয়। এতে মানসিক চাপ বাড়তে থাকে। আপনার ফোন ব্যবহার সীমিত করুন।
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ফোন নিয়ে যাবেন না। হাতের কাছে ফোন থাকলে তা বারবার ব্যবহার করার আগ্রহ বাড়বে। আপনার ফোন রাখার জন্য একটি নির্দিষ্ট জায়গা বরাদ্দ রাখুন। যেখানে চার্জার, হেডফোন বা অন্যান্য টুকিটাকি দরকারি জিনিসপত্র রাখেন, আপনার মোবাইল ফোনটিও সেখানেই রেখে দিতে পারেন। যাতে মস্তিষ্ক কিছুতেই বিক্ষিপ্ত না হয়।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, ফোন ও মস্তিষ্কের মধ্যে অল্প তফাৎ থাকলে তা ঘুমের পরিমাণ ও ঘুমের মান দু’য়ের ওপরেই প্রভাব ফেলে৷ ফোন কাছে নিয়ে শুলে তা আমাদের স্নায়ুকে উত্তেজিত রাখে৷ অবচেতনে আমরা পরের ফোন অথবা ম্যাসেজের জন্য অপেক্ষা করে থাকি, যা আমাদের বেশিক্ষণ চোখ বন্ধ করে রাখতে দেয় না৷ রাতের অন্ধকারে ফোনের স্ক্রিনের আলো মানুষের চোখের রেটিনার পক্ষে ক্ষতিকারক৷ এই আলোই আমাদের মস্তিষ্ককে জানান দেয় ফোন অথবা ম্যাসেজ আসার প্রাথমিক খবর৷ এই আলো তন্দ্রার জন্য প্রয়োজনীয় হরমোনকে নিঃসরণ হতে বাধা দেয়৷

RIDMIK KEYBOARD ব্যবহার করার নিয়ম- how to use ridmik keyboard


আপনারা যারা এন্ড্রয়েড ইউজার তারা রিদমিক
কিবোর্ডের নাম শুনে থাকবেন । অনেকেই আমরা মোবাইলে বাংলা টাইপিং করতে অভ্যস্ত নই । এর অন্যতম কারন হচ্ছে মোবাইলে বাংলা টাইপিং খুব একটা ফ্রেন্ডলি না । স্পেশিয়ালি এন্ড্রয়েড ইউজারদের কাছে ।

যাই হোক আজকে কিছু নিয়মাবলী দিচ্ছি ।এ গুলোর সাহায্যে আপনারাও পারবেন মনের মত বাংলা লিখতে ।

চন্দ্রবিন্দু লিখুন qq দিয়েঃ
চাঁদ = caqqd
ছোঁয়া = chOqqya
ৎ লিখুন TH দিয়েঃ
হটাৎ = hoTaTH
হসন্ত লিখুন hs দিয়েঃ
আল্লাহ্‌ = allahhs
ং লিখতে ng, ঙ লিখতে Ng এবং ঞ লিখতে NG ব্যবহার করুনঃ
বাংলা = bangla
অঙ্গ = oNggo
মিঞা = miNGa
ব-ফলা লেখা যাবে w দিয়েঃ
শ্বাশ্বত = SwaSwoto/SwaSwt
য-ফলা লিখতে y, z অথবা Z ব্যবহার করুন ( স্বরবর্ণের পরে য-ফলা দিন Z দিয়ে) ঃ
ব্যবহার = bybohar/bzbohar/bZbohar
অ্যানিমেশন = oZanimeSon
ঋ অথবা ঋ-কার লিখতে rri ব্যবহার করুনঃ
ঋণ = rriN
বৃত্ত = brritto
রেফ লিখুন (vowel) + rr + (consonant) দিয়েঃ
কর্ম = korrmo
উর্দি = urrdi
নির্মল = nirrmol
কিছু বিশেষ যুক্তাক্ষরঃ
ক্ষ = kkh অথবা kSh
ক্ষ্ণ = kkhN (ক্ষ + ণ = kkh + N)
জ্ঞ = gg
ঞ্চ = NGc ( ঞ + চ = NG + c)
ষ্ণ = ShN ( ষ + ণ = Sh + N)
হ্ম = hm
ঞ্জ = nj
ঞ্চ = nc

আরো কিছু উদাহরণঃ

লক্ষ্ণৌ = lokkhNOU
কর্তৃত্ব = korrtrritw
শিক্ষা = shikSha/shikkha
ছাত্র = chatro
বৈষ্ণব = bOIShNb
সমুদ্র = somudro
রিদ্মিক = ridmik
ব্রহ্মপুত্র = brohmputro
ময়মনসিংহ = moymonosingoh
শম্ভূগঞ্জ = shomvUgonj