Sunday, March 19, 2017

এন্ড্রয়েড কে ভাইরাস হতে বাঁচাতে জরুরী ৫ টি টিপস


আমরা প্রতিদিনের অনেক কাজেই আমাদের গুরুত্বপূর্ন এন্ড্রয়েড ফোন টিকে ব্যাবহার করছি। অনেকেই এটি ব্যাবহার করেন ডিজিটাল পার্সোনাল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে। এতে সংরক্ষন করেন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট এর ইনফর্মেশন সহ অনেক জরুরী তথ্য। এসব তথ্য যদি পরে কোনো হ্যাকার এর হাতে, তাহলে কি হতে পারে চিন্তা করে দেখেছেন? এন্ড্রয়েড এ সাধারনত ওপেন সোর্স কিছু আপ্পস এর মাদ্ধমে ভাইরাস ঢুকতে পারে(পেইড আপ্পস দ্বারা ও এটি ঘটা সম্ভব)। আমরা প্রায় ই গুগল প্লে ব্যাতীত বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে আপ্পস ডাউনলোড করি। এগুলতেও থাকতে পারে ম্যালওয়ার!
এখানে গুরুত্বপূর্ন ৫ টি টিপস আছে যেগুলো আপনাকে এসব ভাইরাস এর হাত থেকে বাচতে সহায়তা করবে।

১। যে অ্যাপ সম্পর্কে জানেন না সেটি ইন্সটল করবেন না

অপরিচিত কেউ কোন খাবার দিলে যেমন আপনি খান না, তেমন ই অপরিচিত কোন অ্যাপ ইন্সটল করবান না। বর্তমানে হ্যাকার রা ইমেইল, ম্যাসেজ প্রভৃতির মাধ্যমে তাদের তৈরী অ্যাপ ইন্সটল করার জন্য ম্যাসেজ পাঠায়। যেটি সম্পর্কে আপনি সিওর না সেটি ইন্সটল করতে জাবেন না। এমন ও হতে পারে অই অ্যাপ দ্বারাই আপনার সকল তথ্য হাতিয়ে নিয়ে যাবে হ্যাকার।

২। গুগল প্লে বা বিশ্বাসযোগ্য অ্যাপ স্টোর হতে অ্যাপ ইন্সটল করুন

আপনি সাধারনত কোথা থেকে খাবার কিনবেন? ফুটপাথ থেকে নাকি ফ্রিজ এ রাখা নিরপদ কোন দোকান থেকে? অবশ্যই নিরাপদ দোকান থেকে। তেমন অ্যাপ ডাউনলোড করুন গুগল প্লে কিনবা নিরাপদ কোনো অ্যাপ স্টোর থেকে(Amazon App Store ও খারাপ না) তারা প্রতিটা অ্যাপ আলাদা ভাবে চেক করে। তাই স্বভাবতই এ অ্যাপ স্টোর গুলো অনেক নিরাপদ।

৩। “Install from unknown sources” – অফ রাখুন

Install from unknown sources মানে ভেরিফাইড অ্যাপ স্টোর ব্যাতীত অন্য কোনো স্থান থেকে অ্যাপ ইন্সটল করা যাবে। কিন্তু এতে অনেক সিক্যুরিটি রিস্ক থাকে। এবং Verify Apps এ মার্ক করে রাখুন। এতে যে কোন অ্যাপ ইন্সটল করার আগে নেট থেকে অ্যাপ সম্পর্কে আপনার ডিভাইস নিশ্চিত হবে।

৪। অ্যাপ ইন্সটল করার আগে permissions গুলো পড়ুন

Unwanted অ্যাপ থেকে বাঁচার সবচেয়ে ভালো উপায় এটি। Permissions গুলো পড়লেই বুঝবেন এই অ্যাপ টি আপনার ডিভাইস এর কি কি অ্যাক্সেস করতে পারবে। যদি মনে করেন এটি এমন কিছুর অ্যাক্সেস চাইছে যার সাথে এর কাজের কোনো সামঞ্জস্য নেই, অই অ্যাপ ইন্সটল না করাই ভালো। আর যদি আপনার ডিভাইস এর Contacts, Account Information অ্যাক্সেস করতে চাইছে তাহলে কএকবার ভেবে নিন ইন্সটল করবেন কিনা।

৫। Antivirus ইন্সটল করতে পারেন

অনেকে মোবাইল এ Antivirus ব্যাবহার করে। অনেকে করে না। আপনার কি করা উচিত? এ ব্যাপারে বলব আপনি যদি সব কিছু গুগল প্লে বা ভেরিফাইড কোনো অ্যাপ স্টোর থেকে ইন্সটল করেন তাহলে আপনার কোন Antivirus ইন্সটল করা লাগবে না। গুগল প্লে প্রতিটি অ্যাপ নিখুতভাবে স্ক্যান করে। তবু অতিরিক্ত সতর্কতার জন্য Antivirus ইন্সটল করতে পারেন।

পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারের নিয়ম

পাওয়ার ব্যাংক কেন ব্যবহার করবেন?


বন্ধুরা, আজকাল মোবাইল ফোন গুলোর ডিজাইন অনেক স্লিম হয়ে গেছে, কার্যক্ষমতা অনেক বেড়ে গেছে কিন্তু ব্যাটারি লাইফ তেমন ভালো পাওয়া যাচ্ছে না। আবার আগের তুলনায় মোবাইল ফোন ব্যাবহারের ধরণও অনেক পাল্টে গেছে। তো এই অবস্থায় আমাদের প্রয়োজন পরে একটি পাওয়ার ব্যাঙ্কের, যাতে আমরা যখন চাই যেখানে চাই আমাদের ফোনকে চার্জ করতে পারি এবং আবার ব্যাবহারের জন্য উপযোগী করে তুলতে পারি। তো এই পোর্টেবল সুবিধার কারণে এটি দিনদিন অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে বিভিন্ন দামের এবং বিভিন্ন কোম্পানির প্রোডাক্ট একসাথে পাওয়া যাচ্ছে। তো চলুন কিছু নির্দেশনা জেনে নেওয়া যাক। যাতে সঠিক ভাবে নির্বাচন এবং লাভবান হওয়া যায়।

টিপস ১: ক্যাপাসিটির দিকে খেয়াল রাখুন

বন্ধুরা, সবচেয়ে প্রথমে যে পয়েন্ট আসে তা হলো ক্যাপাসিটি। দেখুন বর্তমান বাজারে ১,৫০০ এমএএইচ থেকে শুরু করে ২০-৩০ হাজার এমএএইচ পর্যন্ত ক্যাপাসিটির পাওয়ার ব্যাংক কিনতে পাওয়া যায়। এই অবস্থায় আপনাকে নির্ণয় করতে হবে যে আপনি বেশি রিচার্জ সাইকেল চাচ্ছেন নাকি বেশি পোর্টাবিলিটি চাচ্ছেন। এবং এর উপর নির্ভর করে আপনাকে একটি ক্যাপাসিটি পছন্দ করতে হবে। একটি কথা আপনাকে পরিষ্কার করে দেই, অবশ্য অনেকে এটির ব্যাপারে ভুল ভেবে থাকেন। মনে করুন আপনার ফোনের ব্যাটারি ২,৫০০ এমএএইচ এবং আপনার পাওয়ার ব্যাঙ্কের ক্যাপাসিটি ১০,০০০ এমএএইচ। এর মানে কিন্তু এটা নয় যে আপনি আপনার ফোনকে ৪ রিচার্জ করতে পারবেন। দেখুন আপনার প্রোডাক্ট টির গায়ে যদি ১০,০০০ এমএএইচ লেখা থাকে তবে এর ক্যাপাসিটি ১০ হাজার এমএএইচ ই হবে, কোম্পানি আপনাকে মিথ্যা কথা বলে না। কিন্তু যখন আপনার ফোনটিকে চার্জ করেন তখন কিছু এনার্জি লস হয়ে যায়। এবং মোট ক্যাপাসিটির বাস্তবিকভাবে ৭৫-৯৫% কর্মদক্ষতা পাওয়া যায়। যদিও কর্মদক্ষতার শতকরা হার নির্ভর করে বিভিন্ন কোম্পানির উপর। অর্থাৎ ১০ হাজার এমএএইচ ক্যাপাসিটির পাওয়ার ব্যাংক ২,৫০০ এমএএইচ ক্যাপাসিটির মোবাইল ব্যাটারিকে প্রায় ৩ বারের মতো রিচার্জ করতে সক্ষম হবে। এখন মনে করুন আপনার প্রোডাক্টের কর্মদক্ষতা ৭০% তবে আপনি পাবেন ৭ হাজার এমএএইচ সমান দক্ষতা, যদি কর্মদক্ষতা ৮০% হয় তবে পাবেন ৮ হাজার আর যদি হয় ৯০% তবে ৯ হাজার এমএএইচ সমান দক্ষতা পেতে পারেন। তো বর্ণিত ক্যাপাসিটি বাস্তবিকভাবে কখনোয় আসল হয়না, হালকা কম হতে পারে।

টিপস ২: সর্বউত্তম পারফর্মেন্স পেতে ৮-১০ রিচার্জ সাইকেল পর্যন্ত অপেক্ষা করুন

একটি কথা জেনে রাখুন যে, একটি পাওয়ার ব্যাংক প্রথম ৮-১০ রিচার্জ সাইকেল সম্পূর্ণ করার পরেই তার সর্বাধিক কার্যক্ষমতা প্রদর্শনের অবস্থায় প্রবেশ করে। আপনি একটি প্রোডাক্ট কিনলেন এবং মাত্র এক কিংবা দুইবার চার্জ করেই বুঝে যাওয়া সম্ভব হবে না যে প্রোডাক্ট টি ভালো না মন্দ। আপনাকে ৫-৬ বার এটাকে ব্যবহার করতে হবে এবং তারপরেই আপনি বলতে পারবেন যে আপনার প্রোডাক্ট টি ভালো না মন্দ। এবং তখনকার প্রাপ্ত আউটপুট একটি নির্দিষ্ট আউটপুট হবে।

টিপস ৩: পাস থ্রু চার্জিং ফিচার আছে কিনা দেখে নিন

পাওয়ার ব্যাংক কেনার সময় আরেকটি ফিচার যাচায় করা উচিৎ, সেটি হলো পাস থ্রু চার্জিং (Pass Through Charging) ফিচার। এখন বলি পাস থ্রু চার্জিং কি তা নিয়ে। দেখুন আপনি যখন নতুন একটি পাওয়ার ব্যাংক কেনেন তখন তার সাথে শুধু একটি ইউএসবি ক্যাবল থাকে। আপনাকে নতুন পাওয়ার অ্যাডাপটার দেওয়া হয়না চার্জ করার জন্য, কেনোনা আপনার ফোনের সাথে তো পাওয়ার অ্যাডাপটার আগে থেকেই থাকে। আর আপনি যদি কোথাও ঘুরতেও যান এগুলোর সাথে তো আপনি তো আর দুইটি আলাদা আলাদা পাওয়ার অ্যাডাপটার নিয়ে যাবেন না তাই না? মনে করুন আপনি পাওয়ার অ্যাডাপটারের সাথে পাওয়ার ব্যাঙ্ককে সংযোগ করলেন এবং পাওয়ার ব্যাঙ্ককের সাথে আপনার স্মার্টফোনকে। এখন আপনার পাওয়ার ব্যাঙ্ককে যদি পাস থ্রু চার্জিং ফিচার থাকে তাহলে কি হবে দেখুন। তাহলে প্রথমে আপনার ফোনটি চার্জ হবে বিদ্যুৎ থেকে তারপর আপনার পাওয়ার ব্যাঙ্কটি চার্জ হবে। এই ফিচারটি সকল পাওয়ার ব্যাঙ্কে থাকেনা। যেমন যখন সাওমিতে এই ফিচার আছে কিন্তু ওয়ান প্লাসে এই ফিচার নেই। আপনি যদি রাতে একসাথে সবগুলো চার্জে লাগিয়ে ঘুমিয়ে যান তবে এই ফিচারটির সাহায্যে সকালে দেখবেন আপনার ফোনটিও ফুল চার্জ হয়ে গেছে এবং আপনার পাওয়ার ব্যাঙ্কের চার্জও ফুল হয়ে গেছে। এটি অনেক প্রয়োজনীয় একটি ফিচার এবং আপনি একই অ্যাডাপটার এর সাহায্যে একসাথে দুইটি ডিভাইজই চার্জ করতে পারবেন।

টিপস ৪: প্রোটেকশন এর কথা মাথায় রাখুন

এবার কথা বলা যাক প্রোটেকশন নিয়ে। দেখুন আপনি একটি হাই-ক্যাপাসিটি ব্যাটারি বহন করছেন, সেটা আপনার পকেটে হোক আর আপনার ব্যাগে হোক। তো এই অবস্থায় প্রোটেকশন অনেক বেশি প্রয়োজনীয় হয়ে পরে। পাওয়ার ব্যাঙ্কের প্রস্তুতকারী বড় কোম্পানি সমূহ আপনাকে মুলত ৪ টি প্রোটেকশন দিয়ে থাকে।
=> ওভার চার্জিং প্রোটেকশন
=> ওভার ভোল্টেজ প্রোটেকশন
=> সর্ট সার্কিট প্রোটেকশন
=> অধিক মাত্রায় গরম হওয়া থেকে প্রোটেকশন
এই চারটি প্রোটেকশন যদি আপনার পাওয়ার ব্যাংকটিতে থাকে তবে আপনি নিশ্চিন্তে তা যেখানে খুশি যেভাবে খুশি ব্যবহার ও পরিবহন করতে পারেন। এই চারটি প্রোটেকশন থাকার ফলে না তো আপনার ফোনের কোন ক্ষতি হবে আর নাই বা আপনার পাওয়ার ব্যাঙ্কটির কোন সমস্যা হবে। তাই কেনার আগে অবশ্যই যাচাই করে দেখুন এই গুরুত্বপূর্ণ প্রোটেকশন গুলো আছে কি না।

টিপস ৫:আউটপুট পোর্টস গুলো দেখে নিন

কিছু পাওয়ার ব্যাঙ্কে ১ টি সিঙ্গেল আউটপুট পোর্ট দেখতে পাওয়া যায় আবার কিছু পাওয়ার ব্যাঙ্কে ৩-৪ টি আউটপুট পোর্টস দেখতে পাওয়া যায়। এখন আপনি কোনটি পছন্দ করবেন তা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার ব্যাবহারের উপর। আপনি যদি একটি ডিভাইজ চার্জ করতে চান তবে সিঙ্গেল আউটপুট পোর্ট কিনতে পারেন যদি একাধিক ডিভাইজ চার্জ করতে চান তবে ৩-৪ পোর্ট ওয়ালা কিনতে পারেন। কিছু কিছু পাওয়ার ব্যাঙ্কে আবার দুইটি পোর্ট থাকলে একটি কম পাওয়ারের হয় আরেকটি বেশি পাওয়ারের হয়। আবার দুইটিই হাই-পাওয়ারের হতে পারে। প্রত্যেক পোর্ট এর ভোল্টেজ তো ৫ অথবা ৫.১ হয়, কিন্তু কারেন্ট কোন পোর্ট এ ১ অ্যাম্পিয়ার হয় আবার কোন পোর্টে ২.১ অ্যাম্পিয়ার হয়। তো এটি আপনাকেই নির্ধারণ করতে হবে যে আপনার প্রয়োজন কতটুকু। সেই অনুসারের আউটপুট পোর্টস ওয়ালা পাওয়ার ব্যাংক আপনি কিনতে পারেন।

টিপস ৬: দেখে নিন কুইক চার্জিং প্রযুক্তি আছে কি না

এবার কথা বলি পাওয়ার ব্যাঙ্কে কুইক চার্জিং নিয়ে। আমি আমার এক পোস্টে বলেছিলাম যে মোবাইল ফোনে কুইক চার্জিং প্রযুক্তি আছে, এবং জানিয়েছিলাম কীভাবে কুইক চার্জিং প্রযুক্তির মাধ্যমে আপনার মোবাইল ফোন অনেক দ্রুত চার্জ হয়ে যেতে পারে। আপনি যদি আমার কুইক চার্জিং প্রযুক্তি নিয়ে পোস্ট টি না পড়ে থাকেন তবে এখান থেকে দেখে নিতে পারেন, তাহলে এই বিষয়ে বুঝতে অনেক সুবিধা হবে। একটি পাওয়ার অ্যাডাপটার থেকে যেমন মোবাইল ফোন কুইক চার্জ করা যায় তেমনি পাওয়ার ব্যাংক থেকেও কুইক চার্জিং সম্ভব। যে পাওয়ার ব্যাঙ্কে কুইক চার্জিং প্রযুক্তি থাকে সেই পাওয়ার ব্যাংক নিজে তো অনেক দ্রুত চার্জ হয়েই যায় আবার সাথাসাথি আপনার ফোনকেও অনেক দ্রুত চার্জ করতে পারে। এমন অবস্থায় একটি কোম্পানি আছে যার নাম অকি, এদের প্রোডাক্ট কুইক চার্জিং সমর্থন করে। এবং অনেক ভালো মানের প্রোডাক্ট এরা বাজারজাত করে থাকে। আপনার ডিভাইজ দুইটিই যদি কুইক চার্জিং প্রযুক্তি ওয়ালা হয় তবে আপনাকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ক্যাবল লাগিয়ে বসে থাকতে হবে না। মাত্র ৩০ মিনিট বা ১ ঘণ্টাতেই অনেক খানি চার্জ করে ফেলতে পারবেন। আর হাঁ, আরেকটি কথা, আপনার ফোনটি যদি কুইক চার্জিং সমর্থন না করে তবে কুইক চার্জিং পাওয়ার-ব্যাংক কিনে কোন লাভ হবে না। সুতরাং শুধু তখনই কিনুন যখন আপনার ফোনেও এই প্রযুক্তি সমর্থন করার ক্ষমতা আছে।

টিপস ৭: অতিরিক্ত ইউটিলিটি আছে কিনা প্রয়োজন অনুসারে দেখে নিন

অনেক পাওয়ার ব্যাঙ্কের সাথে ইন-বিল্ড টর্চ লাইট ফিচার দেখতে পাওয়া যায়। আপনি যদি প্রায়ই বাইরে যেয়ে থাকেন বা কোন কাম্পেইং এ যান তবে ইন-বিল্ড টর্চ লাইট আপনার অনেক সাহায্য করতে পারে। কিছু পাওয়ার ব্যাঙ্কের সাথে আবার ব্লু টুথ স্পীকার ও দেখতে পাওয়া যায় এবং সাথে এফএম রেডিও ও থাকে। তো দেখে নিন এগুলো আপনার প্রয়োজন আছে কিনা।

টিপস ৮: ভালো কোম্পানির পাওয়ার ব্যাংক কিনুন

টিপস ৯: ক্যাবল দেখে কিনুন

কিছু কিছু পাওয়ার ব্যাঙ্কে একদম লাগানো ক্যাবল দেখতে পাওয়া যায়। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আলাদা ক্যাবল লাগানো থাকে। আপনি যদি একদম সহজ পোর্টাবিলিটি চান বা আপনি যদি আলাদা ক্যাবল বহন করার ঝামেলা না করতে চান তবে ইন-বিল্ড ক্যাবল ওয়ালা পাওয়ার-ব্যাংক কিনতে পারেন।

দেখুন ১ নাম্বার পয়েন্ট তো এটি যে কখনো সাধারন বাজার থেকে সস্তা পাওয়ার-ব্যাংক কিনবেন না। এটি একদম আবর্জনা হতে পারে, আপনি একটুও ব্যাবহারে শান্তি পাবেন না। একদম ফালতু কোয়ালিটির ব্যাটারি দেবে আপনাকে। আপনি হয়তো দেখেছেন একটি সস্তা বাজারে ৩০ হাজার কিংবা ৫০ হাজার এমএএইচ এর পাওয়ার-ব্যাংক কিনতে পাওয়া যায় মাত্র ৫০০ বা ১,০০০ টাকায়। আসলে ওটা ব্যাস কৌটার উপর একটা স্টিকার লাগানো থাকে। তো এই সকল পাওয়ার ব্যাংকস একদম বেকার, ফালতু, নকল। তো দয়া করে এইসব পাওয়ার ব্যাংকস একদমই কিনবেন না। আপনি শুধু মাত্র সুনামধারী কোম্পানির পাওয়ার ব্যাংকস কিনবেন। যদি অনলাইন থেকে কেনেন তবে অবশ্যই কোন সুনামধারী ওয়েবসাইট থেকে কিনবেন।

আসুন জেনে নেই পৃথিবীর অমীমাংসিত রহস্যময় বারমুডা ট্রায়াঙ্গল সম্পর্কে



পৃথিবীর রহস্যময় স্থানগুলোর অন্যতম হলো বারমুডা ট্রায়াঙ্গল।
 এ কাহিনী হয়তো অনেকের জানা। কিন্তু সামপ্রতিক এক গবেষণায় বেরিয়ে এসেছে কিছু নতুন তথ্য। রহস্যময় বারমুডা ট্রায়াঙ্গলের এসব কাহিনী নিয়েই রচিত হয়েছে আজকের চিত্র-বিচিত্র।

গবেষকরা পেয়েছেন, কিছু প্রকৃতিগত ব্যতিক্রমী বৈশিষ্ট্য ছাড়া এই ট্রায়াঙ্গল অন্য সব এলাকার মতোই স্বাভাবিক। পৃথিবীর সবচাইতে অভিশপ্ত স্থানগুলোর মধ্যে বারমুডা ট্রায়াঙ্গল বা ত্রিভুজকে অন্যতম মনে করা হয় সব সময়। এ পর্যন্ত এখানে যত রহস্যময় দুর্ঘটনা ঘটার কথা শোনা গেছে, অন্য কোথাও এত বেশি দুর্ঘটনা ঘটেনি কখনও। সে কারণে স্থানীয় অধিবাসীরা এই এলাকাটির নামকরণ করেছে পাপাত্মাদের ত্রিভুজ।

এই আটলান্টিক মহাসাগরে বারমুডা ত্রিভুজের অবস্থান। এ অঞ্চলটি সীমানাবদ্ধ তিনটি প্রান্ত দিয়ে। তাই এটিকে বলা হয়ে থাকে বারমুডা ট্রায়াঙ্গল বা বারমুডা ত্রিভুজ। এই তিনটি প্রান্তের এক প্রান্তে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা, একপ্রান্তে পুয়ের্টো রিকো এবং অপর প্রান্তে অবস্থিত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বারমুডা দ্বীপ।

রহস্যময় বারমুডার আয়তন ও রহস্য

বারমুডা ত্রিভুজের মোট আয়তন ১১৪ লাখ বর্গ কিলোমিটার। এটি ২৫-৪০ ডিগ্রি উত্তর আংশ এবং ৫৫-৫৮ ডিগ্রি পশ্চিম দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। এ অঞ্চলের অনেক রহস্যময়তার একটি দিক হল, কোনও জাহাজ এই ত্রিভুজ এলাকায় প্রবেশ করার কিছুক্ষণের মধ্যেই বেতার তরঙ্গ প্রেরণে একেবারেই অক্ষম হয়ে পড়ে। উপকূলের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনে সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয় এবং কোন একসময় দিক নির্ণয় করতে না পেরে রহস্যজনকভাবে অদৃশ্য হয়ে যায়।

মার্কিন নেভির সূত্র বলেছে, গত ২শ’ বছরে এ এলাকায় কমপক্ষে ৫০টি বাণিজ্যিক জাহাজ এবং ২০টি বিমান অদৃশ্য হয়েছে। যার কোন হদিস আজও পাওয়া যায়নি। হারিয়ে যাওয়া জাহাজের মধ্যে ১৯৬৮ সালের মে মাসে হারিয়ে যাওয়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক ডুবোজাহাজের ঘটনাটি সারাবিশ্বে সবচাইতে বেশি আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। সেই রহস্য এখনও অনুদঘাটিত।
আরেকটি ঘটনা ১৯৪৫ সালের ডিসেম্বরের। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেরই ৫টি বোমারু বিমান প্রশিক্ষণ চলাকালীন হারিয়ে যায়। হারিয়ে যাবার আগ মুহূর্তে বৈমানিকদের একজন অতি নিম্ন বেতার তরঙ্গ পাঠাতে সক্ষম হয়েছিলেন। তার সেই বেতার বার্তাতে বারবার একটি শব্দই বার বার বলা হচ্ছিল, ‘সামনে প্রচণ্ড কুয়াশা। আমরা কিছু দেখতে পাচ্ছি না। কোথায় যাচ্ছি তাও বুঝতে পারছি না। আমাদের উদ্ধার করো।’ জানা যায়, এ বার্তা পাওয়ার পরপরই মার্কিন বিমান বাহিনীর একটি উদ্ধারকারী টিম এ অঞ্চলের দিকে রওনা হয়। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হলো কিছুক্ষণ পরে উদ্ধারকারী টিমও নিখোঁজ হয়ে যায়।

ঠিক এভাবেই ওই এলাকায় এখন পর্যন্ত প্রায় ১৫শ’ লোক প্রাণ হারিয়েছে বলে মনে করা হয়। সবচাইতে আশ্চর্যের বিষয় হল, হারিয়ে যাওয়া এসব যানগুলোর কোনও ধ্বংসাবশেষ পরবর্তীকালে অনেক খুঁজেও পায়নি কেও। এর রহস্য উদঘাটনে বিভিন্ন সময়ে বেতার তরঙ্গের অনুপস্থিতির কথা বলা হলেও কোনও সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়নি এখন পর্যন্ত। মার্কিন সামরিক বাহিনী এ এলাকায় বেশ কিছু গবেষণা চালিয়েও তেমন কোনও তথ্য উদ্ধার করতে পারেনি।

তবে এই রহস্যজনক এলাকা নিয়ে যারা গবেষণা করছেন দীর্ঘদিন ধরে তাদের মতে, নাবিকদের ভাষ্য অনুযায়ী এ এলাকায় মাঝে মাঝে বেতার তরঙ্গ হারিয়ে যায় ঠিকই, কিন্তু সবসময়ের জন্য নয়। কারণ পৃথিবীর কোনও এলাকায় স্বাভাবিক বেতার তরঙ্গের প্রবাহ হারিয়ে যেতে বা নিশ্চিহ্ন হতে পারে এমনটি নয়। তাহলে তো সারা পৃথিবীর বেতার সিস্টেমই ধ্বংস হয়ে যেতো। অবশ্য গবেষকরা হারিয়ে যাওয়া পক্ষে বেশ কিছু তথ্য প্রমাণও দিয়েছেন। যানের ধ্বংসাবশেষ না পাওয়ার যে ব্যাখ্যাটি দিয়েছেন তা হলো, আটলান্টিক মহাসাগরের মধ্যে একটি অন্যতম গভীর স্থান হচ্ছে এই রহস্যময় বারমুডা ট্রায়াঙ্গল। এমনকি আধুনিক ও প্রশিক্ষিত ডুবুরি সরঞ্জাম দিয়ে এই অঞ্চলে উদ্ধার কাজ চালানো কখনও সম্ভব নয়। স্যাটেলাইট প্রযুক্তির বদৌলতে ধ্বংসাবশেষ কোথায় আছে তা জানা সম্ভব হতে পারে কিন্তু সেগুলো উদ্ধার করা বড়ই কঠিন- অন্তত গবেষকরা এমনটা মনে করেন। ফলে এ এলাকায় নিখোঁজ কোনও ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যাওয়া সম্ভাবনা একেবারেই নাই। বারমুডা রহস্য মানুষের মধ্যে এখনও রয়েছে- হয়তো ভবিষ্যতেও থাকবে।

আসুন জেনে নেই-স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হওয়ার কারন সমূহ


দেখুন যদি গরম হওয়ার কথা বলি তবে বলতেই হয় যে প্রতিটি ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রপাতি বা মেশিন ই গরম হয়। উদাহরণ সরূপ আপনার গাড়ি, কম্পিউটার ইত্যাদি সব কিছুই গরম হওয়া থেকে বিরত নয়।গাড়ি ঠাণ্ডা রাখতে পানি ঢালা হয়, কম্পিউটার ঠাণ্ডা রাখতে ফ্যান ব্যবহার করা হয় তাছাড়া এর ভেতর HeatSheild থাকে। তো আসলে বলতে পারেন স্বাভাবিক ভাবে স্মার্টফোন একটি ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র হওয়ার কারনে এটি গরম হয়। তারপরও আমি আপনাদের সব কিছু খুলে বলবো। তো চলুন জেনে নেয় স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হওয়ার কারন সমূহ।

প্রসেসরঃ স্মার্টফোন গরম হওয়ার জন্য প্রথম যে দায়ী তা হলো প্রসেসর। প্রসেসর আপনার ফোন এর প্রধান অঙ্গ সরূপ। যে আপনার ফোন এর প্রতিটি কাজ করে থাকে। আপনি ফোন ব্যবহার করেন আর নাই বা করেন প্রসেসর কিন্তু সবসময় চলতে থাকে এবং তার কাজ করতে থাকে। আর এই প্রসেসর নির্মাণ করা হয় অর্ধপরিবাহী পদার্থ দিয়ে। এবং এর ভেতর অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ইলেকট্রন থাকে। যখন প্রসেসর তার কাজ করে তখন এই ইলেকট্রন গুলো এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় দৌড়াদৌড়ি করে (সহজ ভাষায়)। এবং এই দৌড়াদৌড়ি করার সময় ইলেকট্রন গুলো নিজেদের ভেতর সংঘর্ষ ঘটায় এবং তাপ উৎপাদন করে। অর্থাৎ আপনার প্রসেসর যত বেশি কাজ করে তাপ ও ততো বেশি উৎপাদন হয়। আপনি যদি কম কাজ করেন, যেমন ধরুন শুধু ফোন এ কথা বলছেন, কিংবা মিউজিক শুনছেন তবে আপনার ফোনটি কম গরম হবে। কিন্তু মনে করেন আপনি গেম খেলছেন এবং একসাথে ইন্টারনেট থেকে কোনো ফাইল ও ডাউনলোড করছেন, তবে স্বাভাবিক ভাবেই আপনার ফোন এর প্রসেসর কে বেশি কাজ করতে হবে এবং যার ফলে বেশি গরম হবে আপনার স্মার্টফোনটি। আজকাল কার স্মার্টফোন গুলো দিন এর পর দিন চিকন হয়ে যাচ্ছে। এখন প্রসেসর এর দ্বারা উৎপন্ন তাপ আপনার ফোনটি চিকন হওয়ার কারনে বের হতে পারে না। এবং লক্ষ করলে দেখা যাবে যে আপনার ফোন এর প্রসেসরটি ফোন বডির সাথেই লেগে থাকে, যার ফলে খুব তারাতারি এবং অত্যাধিক গরম অনুভূত হয়।

অত্যাধিক লোডঃ আমি আগেই বলেছি অত্যাধিক লোড ফেললে আপনার ফোনটি দ্রুত এবং বেশি গরম হবে। স্বাভাবিক কাজ যেমন ফোন এ কথা বলা, এসএমএস সেন্ড করা বা গান শোনার মত ছোট কাজ এ কম গরম হবে আপনার ফোনটি। কিন্তু আপনি যখন অনেক গুলো কাজ এক সাথে করবেন বা কোনো বড় কাজ করবেন তখন আপনার ফোনটি অত্যাধিক লোড এর সম্মক্ষিন হবে এবং স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হবে।

ব্যাটারিঃ স্মার্টফোন গুলো দিনদিন চিকন হয়েই চলছে। কিন্তু ব্যাটারি প্রযুক্তিতে তেমন একটা বিশেষ উন্নতি আনা হচ্ছে না। তারপর ফোনটি অনেক চিকন হওয়ার কারনে যন্ত্রপাতি গুলোর একে অপরের মধ্যে খুব বেশি দূরত্ব থাকে না। ব্যাটারি চার্জ বা ডিসচার্জ হওয়ার সময় কম বেশি গরম হয়েই থাকে। আর যন্ত্রপাতি গুলোর একে অপরের মধ্যে খুব বেশি দূরত্ব না থাকার ফলে এই ব্যাটারির গরম সব দিকে ছড়িয়ে পরে এবং আপনার স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হয়ে পরে।

পরিবেষ্টিত তাপমাত্রাঃ স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম, হওয়ার আরেকটি বড় কারন কিন্তু পরিবেষ্টিত তাপমাত্রা হতে পারে। সাধারন ভাবে গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের তাপমাত্রা ৩৫-৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হয়ে যায়। এই পরিবেশে আপনি ঘরে বসে থাকলেও আপনার আসেপাশের তাপমান থাকে প্রায় ৩৫-৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর এই তাপমান এর ভেতর আপনি স্মার্টফোন ব্যবহার করলে এটি আরো তাড়াতাড়ি গরম হয়ে পরবে।


দুর্বল নেটওয়ার্ক সিগনালঃ মনে করুন আপনি এমন এক জায়গায় আছেন, যেখানে নেটওয়ার্ক সিগনাল খুব দুর্বল। অথবা আপনার ওয়াইফাই সিগনাল অনেক কষ্টে আপনার স্মার্টফোন অবধি আসছে। এই অবস্থায় আপনার স্মার্টফোন এ বেশি চার্জ খরচ হয়। দুর্বল নেটওয়ার্ক সিগনাল পাওয়ার জন্য আপনার ফোনটি অ্যান্টেনাতে বেশি পাওয়ার প্রয়োগ করে, যাতে ফোনটি ভালো সিগনাল ধরতে পারে। এতে স্মার্টফোনটির প্রসেসরকে অনেক বেশি কাজ করতে হয়। এবং স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হয়ে পরে।


কতটা গরম হওয়া স্বাভাবিক এবং কতটা গরম হওয়া অস্বাভাবিক

এখন চলুন কথা বলি স্মার্টফোন স্বাভাবিক এবং অস্বাভাবিক গরম হওয়া নিয়ে। স্বাভাবিক অবস্থায় কাজ করতে করতে আপনার স্মার্টফোনটি ৩৫-৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত গরম হতে পারে। আর বিশ্বাস করুন এটা শুধু আপনার ফোন এর ক্ষেত্রে না, বরং সবারই গরম হয়। আপনার ফোনটি কম দামী বলেই যে বেশি গরম হচ্ছে, তা কিন্তু মতেও ঠিক নয়। স্যামসাঙ বলুন আর অ্যাপেল, সব ফোনই কিন্তু গরম হয়।
তবে হাঁ, আপনি যদি লক্ষ্য করে দেখেন যে আপনার ফোনটি সবসময়ই ৩৫-৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত গরম থাকছে। এমন কি যখন আপনার ফোনটি স্ট্যান্ড-বাই মোড এ থাকে তখনও, তবে আপনার ফোন এ সমস্যা আছে।

স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হওয়াতে কি কি অসুবিধা হতে পারে?

কর্মক্ষমতা হ্রাস পাওয়াঃ স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হওয়াতে আপনার ফোন এর কর্মক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে। দেখুন স্মার্টফোন এর প্রসেসরকে এমন ভাবে তৈরি করা হয় যাতে এটি বেশি গরম হয়ে পরলে কাজ করা কমিয়ে দেয়, যাতে এটি ঠাণ্ডা হতে পারে। আর প্রসেসর স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করা কমিয়ে ফেলার জন্য আপনার স্মার্টফোন এর কর্মক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে।

অত্যাধিক গরম হওয়া থেকে স্মার্টফোনকে কীভাবে রক্ষ্যা করবেন

স্মার্টফোনে বেশি কাজ করা যাবে না বা বেশি গেম খেলা যাবে না, আসলে ব্যাপারটা কিন্তু তা নয়। অত্যাধিক গরম হওয়া থেকে স্মার্টফোনকে বাচাতে চাইলে আপনার ফোন এর সফটওয়্যার গুলো কে আপডেট রাখুন। অনেক সময় ফোন এর সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার সমকক্ষতা রাখতে বার্থ হয়। সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। নিয়মিত অনুসন্ধান করে দেখুন যে কোন কোন অ্যাপস ব্যাকগ্রাউন্ড এ বেশি জায়গা নিচ্ছে। সে অ্যাপস গুলো সনাক্ত করে অস্থায়ী ভাবে বন্ধ করে রাখুন।